প্রোগ্রামিং
এইচটিএমএল এর পরিচিতি ও ট্যাগসমূহ পর্ব-০১


হেলো বন্ধুরা আসা করি ভালো আছেন।আল্লাহর রহমতে আমিও ভাল আছি।এই করোনাকালে আমরা সবাই রীতিমতো বাড়িতে বসে রয়েছি ফলে আমরা সবাই গ্রাথরপ প্রতিনিয়ত কিছু নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হচ্ছি। তো আজকে আপনাদের মাঝে নিয়ে এলাম এমন একটি পোস্ট এইচটিএমএল এর পরিচিতি ও ট্যাগসমূহ পর্ব-০১ তো কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক আজকের এই পোস্টটি।
এইচটিএমএল কী?
উওরঃ এইচটিএমএল হলো Hyper Text Markup Language এই প্রোগামিং ল্যাংগোয়েজটি মূলত ওয়েবসাইট ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট এর জন্য বেশি ব্যাবহৃত হয়। এইচটিএমএল C+ এর মতো ভিজুয়াল বেসিক প্রোগামিং ল্যাংগুয়েজ নয় এটি মূলত Script ল্যাংগুয়েজ। এইচটিএমএল মূলত ব্যাবহার করে মূলত ওয়েবসাইটের স্ট্রাকচার গঠন করা হয় এছাড়াও বিভিন্ন ডকুমেন্ট,বিডিও, ছবি এইচটিএমএল এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট এ শো করানো হয়।
এইচটিএমএল কে আবিষ্কার করেন?
উওরঃ টিম বার্নাস লি ১১৯০ সালে সর্বপ্রথম এই প্রোগামিং ল্যাংগুয়েজ আবিষ্কার করেন।পরে W3C কতৃক এই ট্যাগটির উন্নত করে এইচটিএমএল 3.0 ভার্সন বের করা হয় ও একই বছর W3C ১৯৯৭ সালে তারা এর আরো উন্নত ভার্সন 4.2 বের করে বর্তমানে এইচটিএমএল এর ভার্সন হিসেবে রয়েছে 5.0।
এইচটিএমএল কোন সফটওয়্যারে লেখব এবং বিগিনার প্রোগামারদের জন্য কোনটি ভালো হবে?
উওরঃ এইচটিএমএল লেখার জন্য রয়েছে বিভিন ধরনের এ্যাপ্লিকেশন।যেমনঃনোটপেড,নোটপেড++,সাবলাইম টেক্রট,এটম ইত্যাদি।বর্তমানে বেশি জনপ্রিয় নোটপেড ++ যারা ভালোভাবে প্রোগামিং পারে তারা মূলত নোটপেড ++ ব্যাবহার করে কিন্তু আমি আপনাদের বলব এটম ব্যাবহার করার জন্য কারণ আপনি যদি বিগিনার হয়ে থাকেন তাহলে এটম আপনাকে এইচটিএমএল ট্যাগগুলো লিখার সাথে সাথে অটো সাজেস্ট করে ফলে না পারলেও আপনি এটম দ্বারা এইচটিএমএল কোডগুলো লিখতে পারবেন।
আশা করছি টিউটোরিয়ালটি আপনাদের ভালো লেগেছে ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন কোথা কোন ভুল থাকলে মার্জিত ভাষায় ধরিয়ে দিবেন এবং অবশ্যই আপনাদের বন্ধু-বান্ধব এবং ফ্রেন্ড সার্কেলের মধ্যে শেয়ার করবেন যাতে তারা উপকৃত হতে পারে। আজকের মত এখানেই বিদায় ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন খোদা হাফেয ইনশাল্লাহ পরবর্তীতে আবারও দেখা হচ্ছে।আর সবসময় গ্রথোরের সাথে থাকবে
প্রোগ্রামিং
কিভাবে একজন ভালো প্রোগ্রামার হওয়া যায়। একজন ভালো প্রোগ্রামার হতে কি কি নিয়ম অনুসরণ করা উচিত তা সবার জানা উচিত।।


আসসালামু আলাইকুম। সুপ্রিয় পাঠক ভাই ও বোনেরা। আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।আমি আজ আপনাদের মাঝে আরেকটা নতুন আইডিয়া শেয়ার করার জন্য চলে আসলাম।আমি আজ একটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস নিয়ে আপনাদের সামনে কথা বলব। শেয়ার করব যে কিভাবে একজন ভালো প্রোগ্রামার হওয়া যায়।
ভালো প্রোগ্রামার এটা কোন শব্দ নাই যে আপনাকে অভিধানেই খুঁজে পাবেন এবং এটা কোন সংজ্ঞা নয় যেটা আপনি কোন বই থেকে খুঁজে পাবেন। ভালো হতে গেলে লাগে চেষ্টা শ্রম এবং দক্ষতা এটা আমরা সবাই জানি। তেমনি একজন ভালো প্রোগ্রামার হতে গেলে এগুলো সবই আপনার লাগবে। কারণ একটা প্রবাদ রয়েছে যে কষ্ট বিনা কেষ্ট মিলেনা। তাই আপনি যদি কষ্ট না করেন তাহলে সুফল পাবেন না। ভালো প্রোগ্রামিং এর দক্ষতা নির্ভর করে অনুশীলন এবং এর মধ্যে আনন্দ খুঁজে পাবার মাধ্যমে। অন্যান্য সফল প্রোগ্রামার দের পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে তারা বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতেন।
একজন ভালো প্রোগ্রামার হওয়ার জন্য কিছু নিয়ম অনুসরণ করা উচিত তা হল:
প্রধান বা মূল বিষয়ের উপর কাজ করা:
আপনি যদি মূল বিষয় ছাড়া অন্য কোন বিষয় নিয়ে কাজ করেন তাহলে আপনি কোনদিনও সেই কাজের উপর সুফল পাবেন না। সঠিক ধারণা সফলতার মূল চাবিকাঠি। কোন কাজেরর মূল ভিত্তি ও পূর্ণাঙ্গ ধারণা ছাড়া একজন ভালো প্রোগ্রামার হওয়া অসম্ভব।
অন্যকে জানতে অথবা শিখতে সহায়তা করা:
কোন কাজ আপনি একা একা করলেই হবে না। বরং সেই কাজটা যদি আপনি নিজের শেখার পাশাপাশি অন্যকে জানতে অথবা শিক্ষা সহায়তা করেন তাহলে আপনি আরো ভালো কিছু জানতে পারবেন। তাই কোন কাজ করার পাশাপাশি অন্যকে জানতে অথবা শিখতে সহায়তা করুন এতে আপনি অনেক গুন বেশী জানতে পারবেন।
সাধারণ বোধগম্য এবং যুক্তিযুক্ত কোড ব্যবহার:
প্রোগ্রামিং এ কাজ করার সময় জটিলতা বাদ দিয়ে সাধারণ এবং যুক্তিযুক্ত কোড ব্যবহার করুন। কিন্তু বিশেষ ক্ষেত্র ছাড়া সাধারণ বা সরল কোড অধিক গ্রহণযোগ্য।
সমস্যা সমাধানে অধিক সময় ব্যয়:
কোন কোন সময় সমস্যা সমাধানে অধিক সময় ব্যয় করলে পরবর্তীতে অন্য সমস্যার সমাধানে অল্প পরিশ্রমে সেই সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়। তাই কোন সমস্যায় পড়লে তা সমাধানে একটু সময় নিয়ে ভাবা উচিত।
কোড এর পর্যালোচনা করা:
কোড এর ভুল গুলো যদিও কঠিন তবে নিজের ভুলগুলো পর্যালোচনা করুন। কারণ অন্য কেউ বের করার পুর্বে এতে করে নির্ভুল কোডিং করতে আপনি এক ধাপ এগিয়ে যাবেন।
নতুন প্রযুক্তির ধারায় প্রবাহিত হওয়া:
নিজেকে নতুন প্রযুক্তির ধারায় প্রবাহিত করুন। কারণ বর্তমান বিশ্বে তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে যার যত বেশি দক্ষতা থাকবে সে ততো বেশি এগিয়ে থাকবে । তাই নিজেকে সমুদ্রের গভীর জলের জন্য প্রস্তুত করুন তাহলে দেখবেন আপনি নিজের লক্ষ্যে অনেকটাই এগিয়ে গেছেন।
উপরোক্ত বিষয়গুলো মেনে চললে আপনি একজন ভালো প্রোগ্রামার হতে পারবেন। একজন ভালো প্রোগ্রামার হতে হলে বিভিন্ন বই এবং টিউটোরিয়াল দেখা উচিত যার ফলে আপনারাও অধিক জানতে সক্ষম হবেন।
সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য। পোস্টটি কেমন লাগলো তা কমেন্ট এ জানাতে পারেন।
প্রোগ্রামিং
কয়েকটি জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা যা সবারই দেখা উচিত। দেখতে এখানে ক্লিক করুন


হ্যালো গাইস। ভালো আছেন সবাই। আমিও ভালো আছি। আপনারা সবাই করোনা মহামারীতে মাক্স পরিধান করুন এবং পরিবারের সাথে সুস্থ মতো জীবন যাপন করুন। আমি আজ আপনাদের মাঝে আসলাম আরেকটি নতুন টিপস নিয়ে। টিপসটি হচ্ছে প্রোগ্রামিং নিয়ে। আপনারা যারা প্রোগ্রামিং করেন বা প্রোগ্রামিং করতে দক্ষ তাদের জন্যে আজকে আমি এই পোষ্টটি নিয়ে আসলাম। আমার এই পোস্টটি হচ্ছে প্রোগ্রামিং এর কয়টি জনপ্রিয় ভাষা। আমি আজ আপনাদের মাঝে একটি জনপ্রিয় এবং অতি পরিচিত প্রোগ্রামিং ভাষা তুলে ধরব। যারা ফ্রিল্যান্সিং এ দক্ষ তারা হয়তো অনেকেই প্রোগ্রামিং এর জনপ্রিয় একটি ভাষা সম্পর্কে জেনে থাকবেন। যারা জানেন তো ভালো আর যারা না জানেন তারা আমার এই পোস্টটি পড়লে প্রোগ্রামিং জনপ্রিয় ভাষা সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাই চলুন কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায় আসি।
বর্তমান যুগে প্রোগ্রামিং সবারই জানা উচিত।প্রোগ্রামিং ছাড়া কোন কিছুই কম্পিউটারের ভালোমতো বোঝা যায় না। কারণ আমরা যা করি সব কিছুতেই প্রোগ্রামিং খুবই প্রয়োজন। আমাদের যাদের মোবাইল ল্যাপটপ যা কিছুই দেখি না কেন সব কিছুতেই প্রোগ্রামিং এর ব্যবহার। অতএব বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তির ক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং এর গুরুত্ব অপরিসীম।আরে প্রোগ্রামিং এর কয়েকটি জনপ্রিয় ভাষা রয়েছে যা বিশ্বে বহুল প্রচলিত হয়ে আসছে। আমি আজকে একটি জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা আপনাদের সামনে তুলে ধরব।
প্রথমে যে প্রোগ্রামিং ভাষা সবচেয়ে জনপ্রিয় সেটি হচ্ছে জাভাস্ক্রিপ্ট। ওয়েবসাইট তৈরীর গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে জাভাস্ক্রিপ্ট। নামের মিল থাকলেও জাভার সঙ্গে কাজে খুব কম মিল রয়েছে এর।
দ্বিতীয়তঃ হল যে প্রোগ্রামিং ভাষা সেটি হচ্ছে পাইথন।
পাইথন প্রোগ্রামিং ভাষা টি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে।
তারপরে যে প্রোগ্রামিং ভাষা টি বলবো সেটি হচ্ছে জাভা। আমরা বর্তমানে যে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট নেটফ্লিক্স এবং টুইটার দেখতে পাই সেটা জাভার তৈরি। মোবাইল web-development এবং গেম তৈরিতে জাভার ব্যবহার সবচেয়ে বেশি।
এরপরে যে প্রোগ্রামিং ভাষা টা রয়েছে সেটি হচ্ছে পিএইচপি । বিশেষ করে পিএইচপি ব্যবহৃত হয় ওয়েবসাইট তৈরীর ক্ষেত্রে। সবচেয়ে জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ইয়াহু পিএইচপি দিয়ে তৈরি।
তারপরে রয়েছে সি শার্প এটি মাইক্রো সফট এর তৈরি একটি প্রোগ্রামিং ভাষা।
এরপরে আছে সি++ এটি 1979 সালে তৈরি বিয়ার্নে স্ট্রভস্ট্রুপ। এটি বিভিন্ন ধরনের অপারেটিং সিস্টেম বিভিন্ন ধরনের ব্রাউজার এবং গেম তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
এরপরে রয়েছে টাইপস্ক্রিপট যা মাইক্রোসফট এর তৈরি বড় বড় সফটওয়্যার তৈরিতে ব্যবহার করা হয় এটি।
এরপরে যে প্রোগ্রামিং ভাষা রয়েছে সেটি হল সি। 1972 সালে এই প্রোগ্রামিং ভাষা আবিষ্কার করেন ডেনিস রিচি। অনেক জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষার উৎপত্তি হয়েছে এই সি থেকে।
তারপরে যে প্রোগ্রামিং ভাষা সেটি হলো শেল। এটা আই টি বিভাগের কাছে বেশ জনপ্রিয়।
সর্বশেষে প্রোগ্রামিং ভাষায় কথা বলব সেটি হলো রুবি। পছন্দের প্রোগ্রামিং ভাষার অংশ গুলো নিয়ে হাজার 1995 সালে এটি আবিষ্কার করেন ইউকিহিরো মাতসুমোতো। এটি সাধারণত ওয়েবসাইট তৈরীর জন্য বেশি ব্যবহৃত হয়।
পোস্টটি কেমন লাগলো তা কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাতে পারেন। এবং পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ সবাইকে সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।
প্রোগ্রামিং
ঘরে বসে প্রোগ্রামিং শেখার জন্য দারুন কিছু ওয়েবসাইট চাইলে দেখে নিতে পারেন এখান থেকে


সুপ্রিয় পাঠক গন। সবাই বাড়িতে অবস্থান করছেন তো। সবাই ঠিকমতো সুস্থ হবে বাড়িতে এ জীবন যাপন করুন কারন শীতে করোনা বাড়ার প্রকোপ বেশি তাই সবাই নিয়ম মেনে পরিবারের সাথে সময় কাটান। বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরিধান করুন। হাতে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন। আজ আমি আপনাদের মাঝে একটি নতুন পোস্ট নিয়ে আসলাম। পোস্টটি হলো কিভাবে আপনারা প্রোগ্রামিং শিখবেন খুব সহজে ঘরে বসে। আমি আজ আপনাদের মাঝে এরকম কয়েকটি প্রোগ্রামিং শেখার ওয়েবসাইট শেয়ার করব যার মাধ্যমে আপনারা ঘরে বসে খুব ভালোভাবে প্রোগ্রামিং শিখতে পারবেন। তাই আপনাদের যাদের প্রোগ্রামিং শেখার আগ্রহ আছে তারাই পোস্টটি ভালভাবে পড়ুন। তাহলে চলুন কাজের কথায় আসা যাক।
প্রোগ্রামিং এর ধারণা সম্পর্কে আমার একটি পোস্ট রয়েছে আপনারা চাইলে এখান থেকে দেখে নিতে পারেন। এই পোস্টে আমি প্রোগ্রামিং কি এ সম্পর্কে খুঁটিনাটি ধারণা দিয়েছি। আর আজ এই পোস্টে বলব কিভাবে আর কোন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রোগ্রামিং ঘরে বসে শেখা সম্ভব।
প্রোগ্রামিং শেখার জন্য একটি ভালো সাইট হচ্ছে কোড অ্যাকাডেমি। এই কোড একাডেমিতে আপনারা চাইলে প্রোগ্রামিং শিখতে পারবেন একদম সহজেই।
www.codeacademy.com এই সাইটে আপনি রেজিস্ট্রেশন করে খুব সহজেই যেকোনো ধরনের প্রোগ্রামিং শিখতে পারবেন। এই ওয়েবসাইটটি খুবই ইউজার ফ্রেন্ডলি। আর কোডিং শেখার জন্য এটি একটি ভাল ওয়েবসাইট।
এরপর যে ওয়েবসাইটে রয়েছে সেটি হল ট্রি হাউস। ট্রি হাউজ ওয়েবসাইটটি তো আপনি যেকোনো ধরনের প্রোগ্রামিং শিখতে পারবেন।
www.teamtreehouse.com । এখানে আপনি রেজিস্ট্রেশন করে ফ্রিতে কোডিং শিখতে পারবেন।
পরবর্তী ওয়েবসাইট হলো কোড স্কুল নামে। এই সাইটটি ও জনপ্রিয় একটি সাইট। সাইটটির অসাধারণ ডিজাইন এ আপনার মনে হবে পুরো ওয়েবসাইটটি ঘুরে দেখার।
www.codeschool.com
এগুলো যে ওয়েবসাইটটি হল সেটি হচ্ছে কোড এইচএস। প্রোগ্রামিং শেখার জন্য কোড এইচএস সেটিও ভাল একটি সাইট। একেবারে বেসিক থেকে সব কিছু শিখানো হয় এই ওয়েবসাইটে।
www.codehs.com
তারপরে যে সাইটটির কথা আমি বলব সেটি হচ্ছে লার্ন স্ট্রীট। এই সাইটে আপনি সব কিছু শিখতে পারবেন। আশা করি ভালো লাগবে এই সাইটে চাইলে আপনারা দেখে আসতে পারেন।
www.learnstreet.com
সর্বশেষে আমি যে সাইটের কথা বলব সেটি হচ্ছে এখানে খান একাডেমি। এই সাইটটি আমি অনেক আগে থেকেই পরিচিত। খান একাডেমি এই সাইটটিতে আপনাদের খুবই সহযোগিতা করা হবে প্রোগ্রামিং শেখার জন্য। প্রোগ্রামিং শেখার জন্য এটি একটি অসাধারণ সাইট।
www.khanacademy.org
পরিশেষে বলতে চাই আপনাদের যদি প্রোগ্রামিং শেখার আগ্রহ থাকে তাহলে উক্ত সাইটে আপনার রেজিস্ট্রেশন করে প্রোগ্রামিং শিখতে পারেন আপনাদের যে সাইটগুলো ভালো লাগে আপনার সেখানে কাজ করতে পারেন। ধন্যবাদ সবাইকে
Mahfuzur Rahman
November 26, 2020 at 9:27 pm
অসাধারণ