শিক্ষা
শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা নিয়ে অ্যাসাইনমেন্ট


আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিয় পাঠক এবং পাঠিকাগন। কেমন আছেন আপনারা সবাই?আশা করি আপনারা সকলে যে যার অবস্থানে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আপনারা সকলে যে যার অবস্থানে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন সেই কামনায় করি।
শিক্ষাসফর প্রতিটি শিক্ষার্থীদের জীবনের এক মজার অভিজ্ঞতার নাম।প্রতি বছর প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বছরের প্রথম দিকে শিক্ষা সফরের তারিখ নির্ধারিত হয়। প্রতিটি শিক্ষার্থী জীবনের তাই শিক্ষাসফর এক বহুল আকাঙ্খিত এক ভ্রমন। প্রতিটি শিক্ষার্থী অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে এই দিনটির জন্য। শিক্ষার্থীরা শিক্ষাসফরের দিন নিজেদের পছন্দমতো পোশাক পরে নিজেদের পছন্দমতো সেজে মজার ,আনন্দ এবং হয় হুল্লোড় এর মাধ্যমে দিনটি অতিবাহিত করে। ঐদিন থাকেনা কোনো ক্লাসের পড়া ,থাকেনা কোনো পরীক্ষা ,শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের নিয়ে কোনো এক ঐতিহাসিক স্থানে ভ্রমণ করে খাওয়া দাওয়া ,জ্ঞান অর্জন করা এবং আনন্দ অভিজ্ঞতার মাধ্যমে দিনটি অতিবাহিত করে থাকে।
অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষাসফরের দিন শিক্ষার্থীদের তাদের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানার জন্য এসাইনমেন্ট দিয়ে থাকে। উক্ত এসাইন্টমেন্টে তাদের শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা নিয়ে আলোচনা করতে বলা হয়ে থাকে।শিক্ষা সফরের এসাইনমেন্ট এর জন্য চারটি জিনিস প্রয়োজন।তা হলোঃ
১.শিরোনাম
২.ধন্যবাদ জ্ঞাপন সুচনা
৩. বর্ননা
৪.উপসংহার
আজ আমি তেমনি একটি শিক্ষা সফরের এসাইন্টমেন্ট কিভাবে লিখতে হয় তার নমুনা আপনাদের জানাবো। আশা করি আপনারদের উপকার হবে।
শালবন বিহারে একদিন
সবার প্রথমে আমি আমার প্রতিদঠান এবং শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি আমাদের এমন একটি ঐতিহাসিক স্থানে ভ্রমণে নিয়ে গিয়ে আমাদের ইতিহাসের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবার জন্য জন্য।
গত ১০ এ এপ্রিল আমি আমাদের প্রতিষ্ঠানের অধীনে শিক্ষা সফরে অংশগ্রহণ করি। আমাদের শিক্ষাসফরের স্থান নির্ধারিত ছিল কুমিল্লা শালবন বিহারে। আমরা যেহেতু ঢাকা থেকে রওনা দিয়েছিলাম তাই আমাদের প্রতিষ্ঠানের ৮ টি গাড়ি ঢাকা থেকে সকাল ৭ টায় সকল শিক্ষার্থীদের নিয়ে রওয়না দিয়েছিলাম শালবন বিহারের উদ্দেশ্যে।বাসে উঠেই আমাদের সবাইকে আমাদের সকালের খাবার পরিবেশন করা হয়েছিল।
আমরা সারা গাড়িতে আনন্দ করতে করতে ১১ তার দিকে কুমিল্লা শালবন বিহারে পৌঁছেছিলাম। শালবন বিহারে পৌঁছে ধংসাবশেষ টিলা দেখার জন্য আমরা প্রথমের শালবন বিহার রাজপ্রাসাধে প্রবেশ এর জন্য লাইনে দাঁড়াই ।শ্রদ্ধেয় শিক্ষকগণ সবার টিকেট সংগ্রহ করে সবাইকে ভিতরে নিয়ে গেলো। আমরা পুরাটা ধ্বংসাবশেষ ঘুরে ঘুরে দেখলাম। কতটা নিখুঁত স্থাপনা হলে এত্তটা বছর পরেও এই ধ্বংসাবশেষ এখনো টিকে থাকতে পারে তা দেখছি।
এটি মূলত ধ্বংস হয়ে গিয়েছিলো কতৃপক্ষের দিকনির্দেশনায় পদক্ষেপের কারণে এটি মাটি থেকে তুলে এনে সংরক্ষণ করা হয়। প্রতিটি টিলায় ঘুরছে আর সামনে থাকা প্রতিলিপি থেকে ইতিহাসগুলো পড়ছি। প্রায় ১.৩০ ঘন্টা ঘুরে আমরা ছবি তুলে পাশের জাদুঘরে যাই ,টিলায় ধ্বংসাবশেষ ত্রিপুরা রাজার ব্যবহার করা জিনিস পত্র ঘুরে ঘুরে পরিদর্শন করলাম।
আগের দিনের রাজারা কতটা সৌখিন ছিল তা তাদের জাদুঘরে গিলে দেখতে পাওয়া যায়। যতটা ঘুরছি ঠিম ততটাই বিমূহিত হচ্ছি। চারদিকের ধ্বংসাবশেষ যেন চিল্লিয়ে চিল্লিয়ে যানান দিচ্ছে যে কোনো এক সময়ে এই দিকে কতটা জমজমাট ছিল যে আজ শুধুই ধংশাবশেষ। এইসব দেখে আমরা একটা জিনিস শিক্ষা পাচ্ছিলাম সব কিছু মানুষ চীর জীবন নিজের নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারে না। সময়ের প্রয়োজনে তা হারিয়ে যায়।
তারপর আমরা দুপুরের খাবার খেয়ে খানিকটা বিশ্রাম নিয়ে আবার বেরিয়ে যায় শালবনের পথে। শালবনের ভিতরে যতই যাচ্ছি ভারী ভারী গাছপালা আমাদের ঠিক ততটাই মুগ্ধ করছে। নানান রকম ভারী গাছপালা দেখে আমাদের বিদায় নেবার সময় হলো । এই মনোমুগ্ধকর জায়গা ছেড়ে মন যেতে চাচ্ছিলোনা। কিন্তু আমরা যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি তা সারাজীবন পাথেয় হয়ে থাকবে।
সামনে নতুন টপিক নিয়ে হাজির হব আপনাদের সামনে।ধন্যবাদ সবাইকে।
মাস্ক পড়ুন
সুস্থ থাকুন
Related keyphrase: শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা নিয়ে অ্যাসাইনমেন্ট, শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা নিয়ে রচনা, শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা অর্জনের বিবরণ, শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে রচনা, shikkha sofor assignment bangla, শিক্ষা সফরের বিষয় গুলো ধারাবাহিক ভাবে লিখে যথাযথ বর্ণনা দিতে হবে, শিক্ষা সফর নিয়ে পোস্ট, শিক্ষা সফরে গিয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন, শিক্ষা সফরে গিয়ে অভিজ্ঞতা, শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা বর্ননা, শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা বিবরন, শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা নিয়ে অ্যাসাইনমেন্ট bangla, শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা বিবরণ লিপিবদ্ধ, শিক্ষা সফরে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা রচনা, sikkha sofor er oviggota, শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা প্রতিবেদন, শিক্ষা সফরে গিয়ে কি কি অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায়, শিক্ষা সফর অভিগতা, শিক্ষা সফর এর ইংরেজি, shikkha sofor oviggota assignment, শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা রচনা সোনারগাঁও, শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা অতিথির স্মৃতি, শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা নিয়ে অ্যাসাইনমেন্ট pdf, সোনারগাঁও শিক্ষা সফরের অভিজ্ঞতা, শিক্ষা সফরের বিষয় গুলো
শিক্ষা
৯ম-১০ম শ্রেণীর পদার্থবিজ্ঞানের গুরুতপুর্ন কিছু প্রশ্ন


আসসালামু আলাইকুম,আশা করি সবাই ভালো আছেন।আমিও ভালে আছি।আপনাদের আজকে আমি ৯ম-১০ম শ্রেণী পদার্থ বিজ্ঞান এর কয়েকটি অধ্যায়ের কিছু গুরুত্বপূর্ন কয়েকটি প্রশ্ন আপনাদের সামনে তুলে ধরব। এই প্রশ্ন গুলো সম্পুর্ন বোর্ড বই থেকে বানানো।আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে।
★ ভেক্টর রাশি কাকে বলে?
– যে সকল রাশি কে সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করার জন্য মান ও দিক উভয় এরই প্রয়োজন হয় তাদেরকে ভেক্টর রাশি বলে।
★ অভিকর্ষজ ত্বরন কাকে বলে?
-অভিকর্ষজ বলের প্রভাবে ভূপৃষ্ঠে মুক্তভাবে পড়ন্ত বস্তুর বেগ বৃদ্ধির হারকে অভিকর্ষজ ত্বরণ বলে।
★ সরন কাকে বলে?
-সময়ের সাথে নির্দিষ্ট দিকে কোন বস্তুর অবস্থানের পরিবর্তন কে সরন বলে।
★ অসম ত্বরন কাকে বলে?
-সময়ের সাথে গতিশীল কোন বস্তুর বেগ বৃদ্ধির হার যদি সমান না থাকে তাহলে সে ত্বরনকে অসম ত্বরণ বলে।
★ চলন্ত বাস হতে বাইরের গাছগুলোকে গতিশীল মনে হয় কেন ব্যাখ্যা করো।
-চলন্ত বাস থেকে বাইরের গাছ গুলোকে গতিশীল মনে হয় আপেক্ষিক বেগের কারণে। প্রত্যেক পর্যবেক্ষক তার নিজ কাঠামোকে স্থির দেখে। চলন্ত বাসের যাত্রী বাসটিকে স্থির দেখবে কিন্তু তার কাছে মনে হবে গাছপালাগুলো বিপরীত দিকে গতিশীল।
★ সকল স্পন্দন গতি পর্যায় গতি ব্যাখ্যা করো ?
-কোন বস্তুর গতি যদি এমন হয় যে একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর বস্তুরটির গতির পুনরাবৃত্তি ঘটবে।তবে ওই গতিকে পর্যাবৃত্ত গতি বলে। আবার কোন বস্তু যদি তার পর্যায়কালের অর্ধেক সময় কোন নির্দিষ্ট দিকে আর বাকি অর্ধেক সময় তার বিপরীত দিকে চলে তবে তার গতিকে স্পন্দন গতি বলে স্পন্দন গতি সম্পন্ন একটি কণা এর গতিপথের যে কোনো নির্দিষ্ট বিন্দুকে নির্দিষ্ট সময় পরপর একই দিক থেকে অতিক্রম করে তাই সকলের স্পন্দন গতি একপ্রকার পর্যায়বৃত্ত গতি।
★ জড়তা কাকে বলে?
-বস্তু যে অবস্থায় আছে চিরকাল সে অবস্থায় বজায় রাখতে চাওয়ার যে প্রবনতা বা সে অবস্থা বজায় রাখতে চাও আর যে ধর্ম তাকে জড়তা বলে।
★ বলের সংজ্ঞা দাও।
-যার প্রয়োগের কারণে স্থির বস্তু চলতে শুরু করে আর সমবেগে চলতে থাকা বস্তুর বেগের পরিবর্তন হয় সেটাই হচ্ছে বল।
★ স্পন্দন গতি কাকে বলে?
-পর্যায়বৃত্ত গতি সম্পন্ন কোন বস্তু যদি পর্যায়কালের অর্ধেক সময় কোন নির্দিষ্ট দিকে এবং বাকি অর্ধেক সময় একই পথে তার বিপরীত দিকে চলে তবে এর গতিকে স্পন্দন গতি বলে।
★ সাম্যবল কাকে বলে?
-যেসব কারণে সাম্যবস্থা সৃষ্টি হয় তাদেরকে সাম্যবল বলে।
★ ঘর্ষন কাকে বলে?
-একটি বস্তু যখন অন্য একটি বস্তুর সংস্পর্শ থেকে একের উপর দিয়ে অপরটি চলতে থাকে চেষ্টা করে বা চলতে থাকে তখন বস্তুদ্বয়ের গতির বিরুদ্ধে একটি বাধার উৎপত্তি হয় এ বাধাকে ঘর্ষণ বলে।
★ স্থিতি ঘর্ষন কি?
-দুটি বস্তু একে অন্যের সাপেক্ষে স্থির থাকা অবস্থায় ঘর্ষণ বল থাকে, সেটাই হচ্ছে স্থিতি ঘর্ষণ বল।
★ প্রবাহী ঘর্ষন কি?
-যখন কোন বস্তু তরল বায়বীয় পদার্থ এর ভিতর দিয়ে যায় তখন এর গতির বিপরীত ঘর্ষণ বল অনুভূত হয় তাকে প্রবাহী ঘর্ষণ বলে।
★ বৈদ্যুতিক পাখার সুইচ বন্ধ করার সাথে সাথে থেমে যায় না কেন?
-বৈদ্যুতিক পাখার সুইচ বন্ধ করার সাথে সাথে বন্ধ হয় না কারণ গতির জড়তা ধর্মের কারণে। গতিশীল বস্তুর গতি বজায় রাখার প্রবণতা পাখাটি আরও কিছু সময় পর্যন্ত ঘরে এবং বায়ুর বাধা ও ফ্যান এর স্যাফটেরর ঘর্ষণের কারণে ধীরে ধীরে থেমে যায়।
★ কর্দমাক্ত রাস্তায় হাঁটা কষ্টকর কেন ব্যাখ্যা করো।
-রাস্তায় হাটার সময় রাস্তা ও পায়ের তলার মধ্যে যে ঘর্ষণ বল তৈরি হয় তার জন্য আমরা স্বাচ্ছন্দ্য চলতে পারি। কিন্তু কর্দমাক্ত রাস্তায় রাস্তায় পায়ের তলার মধ্যকার ঘর্ষণ বল হ্রাস পায়।এর ফলে ওই রাস্তায় পিছলে যাই তাই কর্দমাক্ত রাস্তায় হাঁটতে কষ্ট হয়।
★ একটি মাইক্রোবাস ও একটি ট্রাকের মধ্যে কোনটির জড়তা বেশি?
-একটি মাইক্রোবাস ও একটি ট্রাকের মধ্যে ট্রাকের জড়তা বেশি।প্রত্যেক জড় পদার্থ ই তার নিজের স্থির বা গতিশীল অবস্থা অক্ষুন্ন রাখার জন্য চেষ্টা করে এবং একটি বস্তুর ভর এর সাথে পরিবর্তিত হয়।যেহুতু একটি ট্রাকের ভর মাইক্রোবাসের চেয়ে বেশি,সুতরাং ট্রাকের জড়তা বেশি।
★ দেওয়ালে পেরেক ঢুকালে আটকে থাকে কেন?
-দেওয়ালে পেরেক ঢুকালে তা আটকে থাকে ঘর্ষণ বলের কারণে। যখন পেরেক কে দেওয়ালের ভিতরে ঢুকানো হয় তখন এর বাইরের পৃষ্ঠ এবং দেওয়ালের ভিতর বৃষ্টি কণা গুলোর মধ্যে একটি ঘর্ষণ বলের উদ্ভব হয়। এই কারণে পেরেক দেওয়ালে আটকে থাকে।
★ পযার্য় বৃত্ত গতি কাকে বলে?
-কোন গতিশীল বস্তুর প্রতি যদি এমন হয় যে তা গতিপথের কোন বিন্দুকে নির্দিষ্ট সময় পরপর এদিক থেকে অতিক্রম করে তবে সেই বস্তুর গতি পর্যাবৃত্ত গতি।
★ প্যাচ যুক্ত পানির কল যা গুরিয়ে গুরিয়ে খুলতে হয়,সাবান যুক্ত ভেজা হাতে প্যাচ যুক্ত পানির কল খোলা কষ্টকর কেন?
-সাবান এক ধরনের পিচ্ছিল কারী পদার্থ। তাই সাবান যুক্ত ভেজা হাতে পানির কল খুলতে গেলে পানির কল ও হাতের মধ্যকার ঘর্ষণ বল অনেকাংশে কমে যায়। এ প্যাচ যুক্ত পানির কল যা, ঘুড়িয়ে খুলতে হয়, সাবান যুক্ত ভেজা হাতে তা খোলা কষ্টকর।
★ মন্দন কাকে বলে সংজ্ঞা দাও।
-সময়ের সাথে বস্তুর অসম বেগ হ্রাসের হার অসম ত্বরণ হলো সময়ের সাথে গতিশীল কোন বস্তুর বেগ বৃদ্ধির হার যদি সময় না থাকে তাহলে সে ত্বরকে অসম ত্বরণ বলে।
★ অভিকর্ষজ ত্বরণ, g=9.8 ms -2 বলতে কি বুঝায়?
-অভিকর্ষ বলের প্রভাবে মুক্তভাবে পড়ন্ত বস্তুর বেগ বৃদ্ধির হারই অভিকর্ষজ ত্বরণ।
ভূপৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান 9.8 -2 বলতে বুঝায় ভূ-পৃষ্ঠে মুক্তভাবে পড়ন্ত যেকোনো বস্তুর ত্বরণ হয় 9.8 ms -2 অর্থাৎ বস্তুটি যখন ভূ-পৃষ্ঠের দিকে আসতে থাকে তখনই বেগ প্রতি সেকেন্ডে 9.81 ms-2করে বাড়তে থাকে।
★ কোনো বস্তুর গড়বেগ শূন্য হলেও গড় দ্রুতি অশূন্য হতে পারে, ব্যাখা কর।
-গড় বেগের ক্ষেত্রে সময় কে সরণ দ্বারা ভাগ করে বের করা হয়। এখন যদি কোনো বস্তু বিভিন্ন পথ ঘুরে ফিরে ঠিক তার আদি অবস্থানে ফিরে আসে তখন সরণ শূন্য হয় এবং এর ফলে গড় বেগ শূন্য হয়ে যায়। কিন্তু আঁকাবাঁকা বা সরল পথে বস্তুটি মোট যতটুকু পথ অতিক্রম করে অর্থাৎ অতিক্রান্ত দূরত্ব কে মোট সময় দ্বারা ভাগ দিলে গড় দ্রুতি পাওয়া যায়, যা অশূন্য।
আশা করি আপনাদের কিছুটা হলেও উপকারে আসছে।পোস্ট টি পড়ার জন্য আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।






শিক্ষা
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্ট


প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, আশা করি ভাল আছেন। বর্তমান বিজ্ঞান যুগের অন্যতম হাতিয়ার হল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি। ২০১৫ সালের বাংলাদেশ সরকার প্রথম জেএসসি শিক্ষার্থীদের মাঝে এটি একটি আবশ্যিক বিষয় হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। আজকে আমি আপনাদের মাঝে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নিয়ে আলোচনা করবো। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্ট –
প্রশ্ন: তথ্যপ্রযুক্তি কী? তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব আলোচনা করো।


প্রশ্ন: ‘সংযুক্তিই উত্পাদনশীলতা’—বিষয়টি ব্যাখ্যা করো।


প্রশ্ন: দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির কয়েকটি ব্যবহার লেখো।


আজকে এটুকুই।পরে বিস্তারিত…।
আউটসোর্সিং
স্মার্টফোন ব্যবহার করে টাকা আয় করতে চান? জেনে নিন আবশ্যক বিষয়গুলো


আমাদের দেশের শিক্ষার্থীগণ শিক্ষা জীবন শেষ করে যে বেতনে চাকরিতে প্রবেশ করেন তা সত্যিই খুব নগন্য। আসলে চাকরিটা হয় নামমাত্র ছোট্ট একটা এমাউন্ট দিয়ে। এটা দ্বারা আসলে তেমন কিছুই হয় না। অপরদিকে একজন অশিক্ষিত বা অর্ধশিক্ষিত দিন মজুর ও অন্যান্য পেশার লোকজন এর চেয়ে বেশি অর্থ আয় করে। আসলে শিক্ষিত লোকগুলো এখন নামমাত্র অফিসিয়াল জব করে।
স্মার্টফোন ব্যবহার করে টাকা আয় পদ্ধতি
আপনি বর্তমানে যে পেশায়ই থাকেন না কেন আপনার কাজের পাশাপাশি একদম নিজের ঘরে বসে মোবাইল ব্যবহার করেই মাসে ১৫ হাজার টাকার মতো আয় করতে পারবেন। এর জন্য আপনার তেমন কোনো বিশেষ যোগ্যতার প্রয়োজন হবে না। তবে এক্ষেত্রে কিছু কাজ জানা থাকা আবশ্যক। মোবাইল ব্যবহার করে টাকা আয় করতে যে কাজগুলো জানা দরকার সে সম্পর্কে চলুন আলোচনা শুরু করা যাক।
১। সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার জানা দরকার।
২। মোবাইলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার।
৩। ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়ানো।
৪। যোগাযোগ দক্ষতার উন্নতিকরন।
৫। যে কোনো ব্রাউজার ব্যবহার জানা।
৬। যে কোনো সাইটে একাউন্ট তৈরি।
৭। মানসম্মত লেখনশৈলি।
৮। ধৈর্য ধরে লেগে থাকা।
আসুন এবার আর একটু বিস্তারিত জেনে নেয়া যাকঃ
সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারঃ এটা প্রথমত একটি অপরিহার্য বিষয়। কারন, অনলাইনে কিছু খুঁজতে গেলে অাপনাকে কোনো একটি সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমেই খুঁজতে হবে।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ডঃ কম্পিউটারের মতো মোবাইলেও মাইক্রোসফট ওয়ার্ড থাকে। যেমনঃ ফন্ট টাইপিং, কপি-পেস্ট ইত্যাদি। মোবাইলের এ কাজগুলো জানতে হবে।
ইংরেজির দক্ষতাঃ বিদেশী যে সকল সাইট কাজ করার মাধ্যমে টাকা দেয় তার সবগুলোতেই ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করা হয়। তাই অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়ানোর বিকল্প নেই।
যোগাযোগ দক্ষতাঃ যোগাযোগ দক্ষতা থাকলে অনলাইনে কাজের অভাব হয় না। যার এই দক্ষতা যত বেশি তার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি।
ব্রাউজার ব্যবহারঃ সার্চ ইঞ্জিন দিয়ে সার্চ করলেই আপনাকে একটা ব্রাউজারে নিয়ে যাবে। বিস্তারিত তথ্য ও কাজের জন্য তখন সেই ব্রাউজারটি ব্রাউজিং করতে জানতে হবে।
একাউন্ট তৈরিঃ অনলাইনে কাজ করতে আপনাকে বিভিন্ন সাইটে একাউন্ট করতে হবে। তাই একাউন্ট করার নিয়ম-কানুন সম্পর্কে জানা থাকা আবশ্যক।
মানসম্মত লেখনশৈলীঃ মানহীন কোনো আর্টিকেল পাঠক আকৃষ্ট করতে পারে না। তাই লেখনিটি হওয়া উচিত গঠনগত দিক থেকে সুন্দর ও সাবলীল।
ধৈর্যঃ ধৈর্য্যে মেওয়া ফলে। প্রথমে ছোট ছোট ইনকাম হবে। ধৈর্য ধরে লেগে থাকলে ইনকাম বাড়িয়ে নেওয়াটা সময়ের ব্যাপার মাত্র।
ধন্যবাদ সবাইকে।






Mojammal Haque
November 9, 2020 at 6:07 pm
অসাম
Maria Hasin Mim
November 9, 2020 at 6:08 pm
😀
Md Golam Mostàfa
November 9, 2020 at 9:10 pm
বাহ! ভাল তো!!
Maria Hasin Mim
November 9, 2020 at 9:11 pm
hmmm
Masud Rana
November 10, 2020 at 1:39 am
বাহ!! বেশ ভাল হয়েছে।।
Maria Hasin Mim
November 10, 2020 at 6:00 am
Ji
md safin ahmed
November 25, 2020 at 5:04 pm
nice
Maria Hasin Mim
November 26, 2020 at 8:18 am
😁
তানভীর আহমেদ সৃজন
December 15, 2020 at 3:17 pm
ভালো লাগলো
Nuhash Polly
December 16, 2020 at 9:44 am
সুন্দর
Eshrad Ahmed
December 22, 2020 at 2:32 am
দারুণ!
Md Arif Hasan
December 29, 2020 at 10:03 pm
Wonderful
Abid Asif
February 10, 2021 at 9:13 pm
good work
Kazi Akash
February 25, 2021 at 1:28 pm
ভালো লাগলো