Cheap price backlink from grathor: info@grathor.com

শীতে কিভাবে নিবেন শিশুর যত্ন?

🎉 Get ৳10000 Bonus!

শীতে বাচ্চার যত্ন কিভাবে নিতে হবে তা নিয়ে প্রতিটি মায়ের থাকে অনেক চিন্তা, তাই আমি আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব শীতকালে শিশুরা খুব অল্পতেই অসুস্থ্য হয়ে পরতে পরে তাই আপনার নিতে হবে সেই সময়ে অনেক বেশী যত্ন, শিশুর যত্নে সব সময় সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে আর শীতকালে শিশুর আরো   বাড়তি যত্ন নিতে হবে।

শিশুকে উপযুক্ত আরামদায়ক  গরম কাপড় গায়ে দিতে দিবেন। তার মাথা, ঘাড়, হাত এবং পা ভালো ভাবে গরম কাপড়ে ঢেকে রাখুন আর নিশ্চিত করুন যাতে শিশু শীত না করে। আর অবশ্যই শিশুদের জন্য শীতের বাড়তি কাপড় ব্যবস্তা করবেন এবং তা পরিস্কার করে ধুয়ে ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিবেন যাতে রোগ জীবাণু না থাকে….

কিছু সময় নিয়ে বাচ্চার সব কিছু ধুয়ে নিবেন, আর এই সময় বাচ্চা মায়েরা ঠাণ্ডা থেকে ঠাণ্ডা কাজ গুলো থেকে দূরে থাকতে চাইবেন,এই সময় অসময়ের গোসল করবেন না বিশেষ করে

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য শিশুর শরীর হালকা গরম পানি দিয়ে ধোয়ালেও মাথা ধোয়া সময়  স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি ব্যবহার করতে হবে.আর অবশ্যই দুপুর ১২ টার আগে গোসল করাতে হবে,গোসল এর সময় কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে, আর এই সময় রোগ জীবাণু পরিমান বেশী থাকে তাই গোসল এর পানিতে আর কাপড়  ডেটল বা সেবলন ব্যবহার করবেন…

আর বাবুকে গোসল করানোর আগে সারা শরীরে সরিষা তেল ভাল করে মালিস করে নিবেন, এতে বাচ্চার ঠান্ডা লাগবে না,আর সাপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার শ্যম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে দিবেন,আর প্রতিদিন গোসল করালে ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা বেশি থাকে,আর একটা কাজ করবেন রাতে ঘুম পাড়ানোর আগে একটু শরীর টা হালকা কুসুম পানি দিয়ে মুসে দিবেন,

আর একটা কথা ভাল করে মনে রাখবেন এই সময় শিশুর ত্বক শুস্ক হয়ে যায় তাই লোসন বা অলিবয়েল দিয়ে মালিস করে নিবেন সারা শরীরে, কারণ এই সময় ত্বক যত্ন নিবেন ভাল করে,

আর একটা কথা মনে রাখবেন  এই সময় শিশুর  সাথে সাথে শিশু মায়ের অহ যত্ন নিতে হবে,কারণ এই সময় মায়ের ঠাণ্ডা লাগলে বাচ্চার অহ ঠান্ডা লাগে,আর শিশুর ঠান্ডা বেশী লাগে মায়ের কাছ থেকে,আর অব্যশই বাচ্চা পায়ে সবসময় মোজা বা জোতা রাখতে চেষ্টা করবে,আর কানে যেন বাতাস না ডুকে….

আর গ্রামের মায়ের রা এই বিষয় এ আর বেশী যত্ন আর সচেতন থাকবেন….
মনে রাখবেন  এই সময় শিশুর বাড়তি  যত্ন আপনার  বাচ্চার রোগ  থেকে দুরে রাখবে,আজ আপনার একটু  ভুল এ আপনার সন্তান এর খারাপের কারণ হতে পারে,তাই একটু সচেতন আপনার শিশুর ভাল থাকার জন্য অনেক বেশী উপকারী….

আর আপনি ভাল থাকলে কেবল আপনার সোনামণি ভাল থাকবে তাই নিজের অহ যত্ন নিন….

ভাল থাকবেন সকল মায়েরা আর ছোট সোনামনিরা….

খোদা  হাফেজ…

Related Posts

9 Comments

Leave a Reply