আউটসোর্সিং-একটি বড় উপার্জন উৎস

Online এ website ব্যবহার করে কোনো প্রতিষ্ঠান এর স্থায়ী কর্মী না হয়েও অর্থ উপার্জন করাই হচ্ছে আউটসোর্সিং।।
আউটসোর্সিং ৪ ধরনের হয়ে থাকেঃ
১.professional outsourcing
২.Operational outsourcing
৩.Manufacturing outsourcing
৪.project outsourcinng
Professional outsourcing এর ক্ষেত্রে, individual professionals দেড় সাথে চুক্তি করে কাজ গুলি করানো হয়। operational outsourcing এর ক্ষেত্রে, বিশেষ ভাবে উৎপাদন শিল্প গুলির সাথে সংযুক্ত থাকে।manufacturing outsourcing এর ক্ষেত্রে,এই ধরণের আউটসোর্সিং কেবল পণ্য উৎপাদন এর কাজের সাথে জড়িত ও সীমিত থাকবে। আর সবশেষে,project outsourcing,এই ধরণের আউটসোর্সিং এর ক্ষেত্রে একটি কোম্পানি বা সংগঠন তার যেকোনো একটি নির্ধারিত কাজ অন্য একটি আউটসোর্সিং কোম্পানি, সংগঠন, specialist কে প্রকল্প হিসেবে দেয়। বর্তমানে বাংলাদেশ এর এক বিরাট বেকার জনগোষ্ঠী আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারে।এতে করে তারা দেশের অর্থনৈতিক অবস্থায় এক বিরাট ভুমিকা রাখে।এছাড়াও,outsourcing এর আরও সুবিধাসমূহ বিদ্যমান।যেমনঃ
আউটসোর্সিং কে কেন্দ্র করে-
১.দেশের শিক্ষিত বেকার জনগোষ্ঠী ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করতে পারে।
২.শিক্ষিত নারীরা ঘরে বসে ঘরের কাজের পাশাপাশি অর্থ উপার্জনে সক্ষম।
৩.শিক্ষিত প্রতিবন্ধীরা অর্থ উপার্জন করতে পারে।
৪.চাকুরিজীবী রা অবসর সময় এ ঘরে বসে আরো উপার্জন করতে পারেন।
এর ফলে দেশে বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করার পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার দ্রুত উন্নয়ন সাধন করা সম্ভব। এত সুবিধার পাশাপাশি এর কিছু অসুবিধাও রয়েছে।যেমনঃযদিও আন্তর্জাতিক সময়সীমার বাইরে চুক্তি করার সময় চুক্তি স্বাক্ষরের সাথে জড়িত লুকানো ব্যয় বেশিরভাগ সময় আউটসোর্সিংয়ে একটি মারাত্মক হুমকির কারণ হতে পারে।এছাড়াও,যখন কোনও সংস্থা এইচআর, পেওরল এবং নিয়োগের পরিষেবাগুলিকে বহির্মুখী করে, তখন কোনও তৃতীয় পক্ষের কাছে গোপনীয় সংস্থার তথ্য প্রকাশ করাতে এটি ঝুঁকির সাথে জড়িত।পরিশেষে বলা যায় যে,সকল জিনিসের ই কিছু সুবিধা ও অসুবিধা থাকে।তাই ব্যবহার এর সময় অসুবিধার দিকগুলো চিন্তা করে তারপর সেটি সুষ্ঠুভাবে ব্যবহার করাই শ্রেয়।

Related Posts

10 Comments

মন্তব্য করুন