আউটসোর্সিং এর কিছু সুবিধা অসুবিধাগুলো অবশ্যই জেনে রাখুন

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন ? আশা করি আপনারা যে যেই অবস্থানে আছেন সুস্থ দেহে সুস্থ মনে বেশ ভালো আছেন । আমিও বেশ ভালো আছি । আপনারা যে যেই অবস্থানে আছেন সে সেই অবস্থানে থেকে সর্বদা সুস্থ দেহে সুস্থ মনে বেশ ভালো থাকুন এ প্রত্যাশাই ব্যক্ত করি সব সময়।

আউটসোর্সিং নিজেকে সাবলম্বি করার খুবই একটি ভালো উপায়। এর থেকে মাসে অনেক টাকা আয় করা যায়। অনেক মানুষ এখন আউটসোর্সিং করে জীবিকা নির্বাহ করছে। তো আশা করি সকলে বুঝতে পেরেছেন এর থেকে কি পরিমান টাকা আয় করা যায়। কিন্তু আউটসোর্সিং করতে গেলে আপনাকে যেকোনো একটি কাজ যানতে হবে।

যাতে আপনি ঐকাজের পারর্দশিতা দেখিয়ে টাকা আয়া করতে পারেন। সে কাজটা হতে পারে গ্রাফিক্স ডিজাইন বা হতে পারে ওয়েব ডিজাইন। কাজটা যাই হোকনা কেনো আপনাকে ভালো পারতে হবে সেটা। কারন আপনাকে মনে রাখতে হবে আপনার মতো অনেক মানুয় প্রতিনিয়ত কাজ করছে এখানে। তাই সবার মধ্যে থেকে আপনার হাতে কাজটা ফুটিয়ে তুলতে হবে।

যাতে করে যারা এখানে কাজ দিয়ে থাকে তার আপনার কাজের প্রংশসা করে। তাহলে কি হবে তারা পরবর্তীতে যখন কাজ দিতে আসবে তখন তারা আপনাকে খুজে নিবে তার ঐখানে কাজ দিবে না। তারা আপনাকে একান্তে কাজ দিবে কারন তারা তখন যানবে যে আপনার হাতের কাজ ভালো আপনাকে কাজ দিলে তাদের লাভ হবে। তো আশা করছি সকলে বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।

আউটসোর্সিং এর কিছু সুবিধা:

আউটসোর্সিং এর অনেক সুবিধা রয়েছে তার মধ্যে সব থেকে ভালো হলো এই কাজ করে অল্প পরিশ্রম করে অধিক টাকা আয় করা যায়। এই কাজ করতে আপনাকে দিনে ৫ ঘন্টা দিলেই হবে। তাছাড়া সব থেকে বড়ো কথা হলো যে এই কাজ আপনি আপনার নিজের বাড়িতে বসে করতে পারছেন। আপনি এই কাজের পাশাপাশি অন্য কাজ করতে পারবেন।

আপনার পরিবার কে সময় দিতে পারবেন। যা চাকরি করতে গেলে হবেনা। চাকরি করতে গেলে একটা নির্দিষ্ট বেতন কিন্তু এখানে আপনি যতো খুশি টাকা আয় করতে পারবেন। চাকরি করতে গেলে অনেক সময় বেতন পেতে দেরি হয় বা অনেক সময় কিছু মাস পর পর পাওয়া যায়। কিন্তু এখানে সে সমস্যা নেই আপনি চাইলে প্রতিদিন আপনার টাকা তুলে নিতে পারবেন। এই কাজ করতে আপনাকে কোনো টাকা দেওয়া লাগবে না। শুধু একটি কাজ যানলেই চলবে। তাই আর দেরি না করে আজ থেকেই আউটসোর্সিং শুরু করুন।

<

আউটসোর্সিং করার কিছু অসুবিধা:

আউটসোর্সিং করার অল্প কিছু সমস্যা রয়েছে। যেগুলো আসলে সমস্যার মধ্যে পরে না। তবুও তা যেনে রাখা ভালো। এই কাজ করতে গেলে আপনাকে ইংরেজি যানতে হবে কারণ এই কাজ গুলো সাধারনত দিয়ে থাকে বিদেশি লোকেরা। তাই তাদের সাথে সব সময় ইংরেজিতে কথা বলতে হয়।

তাছাড়া যে কাজের উপর ভিত্তি করে আপনি আউটসোর্সিং করবেন সে কাজটি আপনাকে অনেক ভালো করে শিখতে হবে কারণ আপনার মাতো অনেক মানুষ রয়েছে যারাও একাজ করে। তারপর রয়েছে এই কাজ করতে গেলে সাধারনত রাতে করতে হয় কারন বিভিন্ন দেশে তখন দিন থাকে যার আমাদের কাজ দেয় তাদের দেশে। সাধারনত এগুলো হলো এই কাজের সমস্যা। কিন্তু আমি মনে করি এই কাজের অসুবিধা থেকে সুবিধা অনেক বেশি। কারণ যে অসুবিধা রয়েছে সেগুলো সাধারন ভাবে হয়ে থাকে।

আশা করি সকলে বুঝতে পেরেছেন আউটসোর্সিং করার সুবিধা অসুবিধা গুলো।

Related Posts