আপনার সন্তানকে পোস্ট বুঝে react দেওয়া শিখান

হ্যালো,বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই।আশা করি ভালো।আমিও ভালো আছি।ত মাথার মধ্যে ৩ টা চিন্তা ঘুরছে
১.ফনি
২.এসএসসি রেজাল্ট
৩. ওয়াল্ড কাপ
তো আজ যে বিষয় নিয়ে আপনাদের সাথে বক বক করবো সেটা হচ্ছে ফেসবুককে রিয়্যাক্ট দেওয়া নিয়ে।আমরা সবাই জানি ফেসবুক বর্তমান সময়ের মধ্যে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।যা দিয়ে আমাদের জুকারবার্গ মামার পেট ফুলে উঠেছে। তো আমরা ফেসবুক নিজের আবেগের কথাতো সবাই শেঁয়ার করি ,তাইনা!কিন্তু আমাদের আবেগকে বানচাল করতে আসে কিছু মানুষ যাদের কে বলা হয় ভার্চুয়াল প্রতিবন্ধী।হ্যা ভার্চুয়াল জগৎ যদি থাকে তাহলে ভার্চুয়াল প্রতিবন্ধী কেনো থাকবে না।
আমরা জানি ফেসবুক এ ৫ রকমের রিয়েক্ট দেওয়া যায়:
১.লাইক
২.লাভ
৩.হা হা
৪. স্যাড
৫.অ্যাংরি।
তো এখন কিছু কিছু মানুষ পাওয়া যায় যারা যদি কোন দুঃখ জনক পোস্ট দেখে সেখানে ও হাহা রিয়েক্ট মেরে এসে।ব্যাপার টা আরো দুঃখ জনক লাগে।আবার কিছু কিছু মানুষ আছে যারা আবার পোস্ট না পড়েই লাইক এর উপর লাইক মেরে যায়।আবার কিছু কিছু মানুষ আছে যদি তাদের নিজেদের কোন উলংগ ছবি পোস্ট করা হয় তাহলেও হা হা রিয়েক্ট মারে।এদের বলা হয় শয়তান প্রতিবন্ধী।আবার। কিহু কিছু মানুষ আছে যারা হাসির পোস্ট পড়লেও স্যাড রেয়েক্ট মারে। এরা মানুষিক প্রতিবন্ধী।আবার কিছু কিছু মানুষ আছে যারা হুদাই অ্যাংরি রিয়েক্ট মারে।যদি বিপদ জনক কোন সতর্কতা মূলক পোস্ট দেওয়া হয় তাতেও মারে অ্যাংরি রিয়েক্ট।আবার কিছু কিছু মানুষ আছে যারা ঘূর্ণিঝড় ফনির কথা শুনে ও লাভ রিয়েক্ট মারে।এরা কিঞ্চিৎ পাগল।
কি এক টা অবস্থা।
দিন দিন মানুষ ডেভেলপ হচ্ছে ডিজিটাল হচ্ছে।তাই যখন আপনার ছেলে মেয়ে ফেসবুক চালানো শিখবে:
আপনার কাজ হবে সন্তান কে পোস্ট বুঝে রিয়েক্ট দিতে শেখানো।
আপনি যদি এই আর্টিকেল টি জি আর অথর এর ফেসবুক পেজ থেকে পড়েন আর যদি ভাবতে থাকেন কি রিয়েক্ট দেওয়া যায় তাহলে আপনার জন্যে আমার উপদেশ  হা হা রিয়েক্ট মারেন।
ধন্যবাদ।

Related Posts