আমি আর আমার এক বন্ধুর গল্প

আমার নাম গুলজার আহমদক,আমার বন্ধুর নাম জামিল।আমারা ক্লাস ৫ এ পড়তাম। আমি তখন লেখা-পড়াতে বেশ ভালই ছিলাম।আমার ক্লাসে রোল ছিল ২। আমাকে আমার বাবা বাড়িকে পড়াতেন তাই আমি লেখা-পড়ায় ভাল ছিলাম। কিন্তু এখন বেশ খারাপ লেখা-পড়াতে।

জাক তখন পরিক্ষার সময় আমি আর জামিল এক সাথ বসতাম। সে আমার দেছে লিখ ক্লাস ১ থেকে। তার পর সমাপনি পরিক্ষা আসল তখন আমি একানে আর জামিল অনন্য ক্নাসে । তখন সে তো আর আমার দেখতে পারে নি পরে সে পরিক্ষায় খারাপ করে।তখন আমাদের গ্রামের ৩ টি দোন থেকে আমাদের খরছ আসত।

আর আমি জামিলকে নিয়ে দোকানে এই সেই খেতাম। বেশির ভাগ সময় সে বলত তাকে খাবানোর জন্য। কিন্তু সে কখন আমাকে খাবায় নি। আর আমরও কারো কাছ থেকে কিছু খোজে ‍খাবার অভ্যাস ছিল না আর এখন ও নেই।এভাবে মাস চলে জাওয়ার পর দোকাদে ৫০০০ টাকা হয়ে যেত।

তখন মা-বাবা জিঙ্গাস করতেন গুলজার দোকানে এত টাকা হল কী করে? আমি বলাম খরছ আনার সময় আমি ৫-১০ টাকট খাই। এটা বলে বাচি মা-বাবার কাছতেকে।দেকান দার এইসব দেখে আমাকে এদিন বললেন তুই যে জামিল কে এত টককা খাওয়াছ সে কী কোন দিন তকে ১ টাকা ও খাইয়েছে,দেক সে তর কোন কাজে আসরে না । তাই ওকে এবাবে খাবানো বাদ দায়।

একদি জামিল দেকানে খরচ করছিল তাই আমি দোকান ওয়ালার কথায় ওকে বললাম জামিল আজ আমাকে কিছু খাবা তুই। কিন্ত সে আমাকে বলে আমি কেন খাবাব তুই আমাকে খাবা। আমি বললাম তুই এখন ‍খরছ কররে তুই খাবা,কিন্তু সে না করে। পরে আমি একটা চলকেট নিয়ে বললাম টাকা দিছ ।

সে কিছু বলল না। তার খরছ শেষে সে তার বিল দিয়ে আমাকে বলল চলে যাচ্ছি পরে দেখা হবে। দেকান ওয়াল বলল তার চলকেটের টাকা দিবি না বলল তার টাকা সে দিবে। এটা শুনার পর আমি আমার টাকা দিযে ‍দিলাম। আর পরের ‍দিন থেকে আমি ওকে আন কিছু ‍খবাই নাই। আর তার জন্যই আজ আমাদে বন্ধুত্ব নেই।এখন আমি দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ি।সে ক্লাস ৯ ‍এ পড়ে।

<

তা আপনারই বরেন এটা কিসের বন্ধুত্ব ছিল? জানলে কমেন্ট করে জানাতে বুলবেন না। আর আমার লেখার মাজে বুল ত্রুটি থাকলে,কমার দৃষ্টিতে পড়বেণ।

আমার আর একটি লেখা গল্প পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করণ

আমার ইউটুব চেনেল ঘোরে আবতে পারেন।

Related Posts

20 Comments

মন্তব্য করুন