ইন্টারনেটের সঠিক ব্যবহার

ইন্টানেটে এই যুগে আজ আমারা হাতে নাগালে অনেক কাজ করতে পারি। বর্তমানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা যে কত কাজ করছি তার হিসাব নেই। সকালের অফিসে যাওয়ার রাইড কল থেকে শুরু করে রাতের খাবার অর্ডার। দিনে দিনে ইন্টারনেটের ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে।প্রায় অনেক কাজ এর আওয়াত আনা৷ হয়েছে।

আসল কথায় আসা যাক,মুদ্রার এপিঠ – অপিঠের মতই ইন্টারনেট।ভালো বা উপকারী জিনিসের সঠিক ও কার্যকরী ব্যহারের পরই কিন্তু আমরা সেটা থেকে বেনিফিট পাব।উল্টো তার ভালো দিকটি ব্যবহার না করে খারাপ দিকটি ব্যবহার করি তাহলে আমরা কখনই সেটা থেকে ভালো কিছু আশা করতে পারি না।ইন্টারনেটের ভালো দিকটিকে ব্যবহার করে আমরা অনেক উপকৃত হব।মজার ব্যাপার হলো ভালো -খারাপ দুটিই আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে হাতের মুঠোয় পেয়ে যাচ্ছি।হাজার হাজার পজিটিভ ব্যবহার রয়েছে সাথে অনেক অনেক নেগেটিভ ব্যবহার রয়েছে।আমাদের দায়িত্বশীলভাবে এটার সঠিক ব্যবহার করতে হবে ও মন্দ বিষয়গুলোকে এড়িয়ে যেতে হবে।

দিন দিনে নতুন নতুন সম্ভবনা যোগ হচ্ছে ইন্টারনেটে।আশা করি আমরা এটার মাধ্যমে আরো অনেক উপকৃত হব। ইদানিংকালে নেগেটিভলি ব্যহাটের ফলে আমাদের যুব সমাজ থেকে সব ধরনের মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে।যা সমাজের জন্য অনেক ভয়াবহ অবস্থা।এতে শান্তি নষ্ট হচ্ছে।সমাজে অস্থিশীল অবস্থা বিরাজ করছে।আমাদের এই মন্দ জায়গাটা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।কিভাবো আরও এটার প্রোপার ব্যবহার করা সম্ভব সে সব বিষয়ে চিন্তা করা উচিত।

আমাদের সবার একে অন্যকে সঠিক ব্যহারের জন্য উদ্ভুদ্ব করা উচিত।অসৎ ব্যবহারের ক্ষতিকর ও ধ্বংসাত্মক দিকগুলি বুজিয়ে বলা উচিত।সঠিক ব্যবহারের সুফল গুলো তুলে ধরা উচিত। আমাদের তরুণ সমাজকে সচেতন করা উচিত।বিভিন্ন সংস্থা কিংবা সোসিয়াল গ্রুপ মাধ্যমে সভা,সেমিনার এর ব্যবস্থা করা উচিত।

একজন কিংবা দুজন নয় সবার প্রচেষ্টায় আমরা সবার মাঝে সচেতনতা ছড়িয়ে দেব।

Related Posts

9 Comments

মন্তব্য করুন