আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন। অনেকদিন পর আজকে আমি একটি আর্টিকেল লিখছি। আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা অনেক কিছু জানতে পারবেন এই পোস্টটি পড়ে ভালো লাগবে।
আজকালকার যুগে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হলো ই-মেইল।১৯৭১ সালে আরপানেট ইলেকট্রনিক এর মাধ্যমে পত্রালাপের সূচনা করেন আমেরিকার প্রোগ্রামার রেমন্ড স্যামুয়েল টমলিনসন। তিনিই প্রথম ইমেইল সিস্টেম চালু করেন। বর্তমানে ইমেইল ব্যবহার ছাড়া আমরা একটি দিনও কল্পনা করতে পারিনা।
ইলেকট্রনিক মেইল এর সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে ইমেইল। ইমেইল বলতে আমরা বুঝি কম্পিউটার, ট্যাবলেট, স্মার্টফোন ইত্যাদি ডিজিটাল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে একজন অন্য জনের সাথে ডিজিটাল তথ্য বিনিময় করা। ইমেইল আবিষ্কারের পর মাত্র ২৫ বছরের ভিতর পোস্ট অফিস ব্যবহার করে পাঠানো চিঠি থেকে ইমেইল এর সংখ্যা বেশি হয়ে গিয়েছিল। ইমেইল পাঠাতে সবসময়ই একটি ইমেইল সার্ভার এর দরকার হয়।
এই ইমেইল সার্ভার ব্যবহারকারীদের ইমেইল সংরক্ষণ ও ইমেইল বিনিময় করে। ইমেইল বিনিময় করার আরেকটি এবং বর্তমানে অনেক জনপ্রিয় উপায় হচ্ছে ইন্টারনেটে দেওয়া ইমেইল সার্ভিস। তাদের মাঝে জিমেইল, ইয়াহু হটমেইল সেবা শুধু যে বিনামূল্যে দেয়া হয় তা নয় সাথে সাথে এইসব ইমেইল সার্ভিস ব্যবহারকারীদের সংরক্ষণ করে। ইমেইল পাঠানোর জন্য সবার আগে দরকার একটি ইমেইল এড্রেস বা ঠিকানা। ইমেইল পাঠানোর জন্য প্রেরক ও প্রাপক দুজনেরই একটি ইমেইল এড্রেস দরকার। ইমেইল ঠিকানায় এই @ বর্ণটি থাকে।একটি ইমেইল একাধিক গ্রাহকের কাছে পাঠানো যায়।
প্রয়োজনে ইমেইল কে অন্য একজনকে কার্বন কপি হিসেবে(cc)পাঠানো যায়। ইমেইলে শুরুতে বিষয় হিসেবে Subject এ শিরোনাম লেখা যায়। বিশেষ করে বিভিন্ন ডকুমেন্ট বা ছবি পাঠানো যায় ইমেইল ব্যবহার করে। এখন বিভিন্ন অফিস-আদালতে এর চিঠি খুব সহজে একজন থেকে আরেকজনের কাছে পাঠানো যায়। তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে ইমেইল একটি খুবই প্রয়োজনীয় জিনিস। বিশেষ করে এই ব্যবহার করে অনেক তাড়াতাড়ি একজনের নিকট তথ্য পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে।
আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে। পোস্টটি ভাল লাগলে অন্যদের মাঝে শেয়ার করবেন।
সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।
ধন্যবাদ।
nice
good
Yes..you’re right
Good
nc
good
gd
পোস্টটি ভাল
wonderful
Good
Good
❤️
Nice