পৃথিবীর বিস্ময়কর আবিষ্কার কম্পিউটার সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। কিন্তু কম্পিউটার সৃষ্টি হওয়ার সাথে সাথে কম্পিউটারে ভেতর যেমন বিভিন্ন প্রোগ্রামের সৃষ্টি হয়েছে ঠিক তেমনি কম্পিউটারে ভাইরাস নামক কিছু ম্যালওয়্যার সৃষ্টি হয়েছে। এ ভাইরাস গুলো হচ্ছে ক্ষতিকারক সফটওয়্যার যা পুনরুদ্ধারে সক্ষম এবং এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে সংক্রমিত হতে পারে কম্পিউটার ভাইরাস প্রোগ্রাম লেখার অনেক আগে 1949 সালে কম্পিউটারের এক বিজ্ঞানী এই জিনিসটি প্রথম সবার সামনে নিয়ে আসেন। তিনি প্রথম বলেন যে এটি হচ্ছে একটি খারাপ ধরনের ভাইরাস। আমরা যদি দৃশ্যমান গতি সম্পন্ন কিছু ভাইরাসের কথা বলি তাহলে হচ্ছে কম্পিউটারের গতি কমে যাওয়া এক হয়ে যাওয়া ঘন ঘন রিবুট হয়ে যাওয়া ইত্যাদি কাজগুলো এই ভাইরাস এর কারণ হয়ে থাকে।
জীবজগতে ভাইরাস পোষক দেহ নিজেই উৎপাদিত হতে পারে। ভাইরাস প্রোগ্রাম নিজের কফি তৈরি করতে পারে। সত্তর দশকে ইন্টারনেটের আদি অবস্থা আর্পানেট ক্লিপার ভাইরাস চিহ্নিত করা হয়। সেই সময় একটি সফটওয়্যার তৈরি করা হয় যা এই ভাইরাসকে মুছে ফেলতে পারতো সে সময় সেখানে জন্ম হত সেখানে সেটি সীমাবদ্ধ থাকত। 1982 সালে একজন বিজ্ঞানী আরেকটি ব্যবহার করে পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিলেন পরে ভাইরাসের প্রথম প্রকাশিত হয় ব্রেইন ভাইরাস এর মাধ্যমে।
একটি ভাইরাস সচল হতে কিছু পথ অবলম্বন করে। যেহেতু কেউ জেনে শুনে কোন ভাইরাস প্রোগ্রাম চালাবে না তাই ভাইরাসের উদ্দেশ্য পূরণে একটি সহজ পদ্ধতি বেছে নেয়।যে সকল প্রোগ্রাম ব্যবহার করি নিয়মিত চালিয়ে থাকেন যেমন লেখালেখির সফটওয়্যার সেগুলোর কার্যকরী ফাইল এর পেছনে ঢুকিয়ে দেয়। আর সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাস প্রোগ্রামটি ও সক্রিয় হয়ে ওঠে।
কাজের ধরনের ওপর ভিত্তি করে আমরা ভাইরাস কে দুই ভাগে ভাগ করতে পারি। কোন কোন ভাইরাস সক্রিয় হয়ে ওঠার পর অন্যান্য কোন কোন প্রোগ্রাম শ্রবণ করা যায় সেটি খুঁজে বের করে ।তারপর সেগুলো কে আক্রমণ করে এবং পরিশেষে মূল প্রোগ্রামের কাছে নিয়ন্ত্রণ দিয়ে নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। এগুলোকে বলা হয় অনিবাসী ভাইরাস অন্যদিকে কোন কোন ভাইরাস সক্রিয় হওয়ার পর মেমোরিতে স্থায়ী হয়ে বসে থাকে যখন অন্য কোনো প্রোগ্রাম চালু হয় তখন সেই প্রোগ্রামটিকে সংক্রমিত করে এ ধরনের ভাইরাস কে বলা হয় নিবাসী ভাইরাস।
তাহলে বাইরাস কেমনে দুই ভাগে ভাগ করতে পারি একটি হলো অনিবাসী বাইরে আরেকটি নিবাসী ভাইরাস।
nice
very imformative post
good
Nc
Nice
Nice
good
Good
well
gd
Nice
ok