আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিয় পাঠক এবং পাঠিকাগন। কেমন আছেন আপনারা সবাই ?আশা করি আপনারা সকলে যে যার অবস্থানে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আপনারা সকলে সকলের নিজ নিজ অবস্থানে ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন সেই কামনায় ব্যক্ত করি।
করণের ভাইরাসের সংক্রমণ এর ফলে সারা বিশ্বে এক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সাধারণ ভাবে আমরা জানি করোনা ভাইরাসের জীবাণু দেহে নাক এবং মুখের মাধ্যমে আমাদের দেহে প্রবেশ করে থাকে। আর শুধুমাত্র এই কারণেই আমাদের গলাব্যথা হলে কিংবা ঠান্ডা লাগলে আমরা সেটা করণের লক্ষণ হিসেবে জেনে থাকি। কিন্তু আপনারা জানেন কি চোখের মাধ্যমে করোনা ভাইরাসের জীবাণু আমাদের শরীরে প্রবেশ করে থাকে। যার কারণে আমাদের চোখে ব্যথা অনুভূত হয় ,চোখ লাল হয়ে যায় ,চোখ ফুলে যায়। করোনা ভাইরাস এতটাই শক্তিশালী যে আমাদের শরীরে করণের জীবাণু প্রবেশ করে আমাদের শরীরে শ্বাসতন্ত্রের ক্ষতি করে থাকে। কিন্তু আমরা করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভর ঠেকাতে হাতে গ্লাভস এবং মাস্ক পরে থাকি যাতে জীবাণু আমাদের শরীরে প্রবেশ করতে না পারে। .কিন্তু যদি চোখের মাধ্যমে প্রবেশ করে থাকে করণের জীবাণু তাহলে চোখকে কি করে সংক্রামণের হাত থেকে বাঁচাতে পারি কখনো কি ভেবে দেখেছি ?অনেকেই হয়তো চশমা পড়ার কথা বলবেন। গবেষণায় দেখা গেছে চোখের মাধ্যমে করোনার সংক্রামন তুলনামূলক কম।
সম্প্ৰতি যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক পত্রিকা দ্যা নিউইয়র্ক টাইমস এর মতে চশমা খানিক রক্ষা দিবে কিন্তু সেবার কাজে নিয়োজিত যারা তাদের রক্ষার জন্য এই চশমা যথাপোযুক্ত নয়। কারণ তাদের এমন এক ধরণের চশমা প্রয়োজন হবে যা তাদের চোখ কে পূর্ণ সুরুক্ষা দিবে।
মুলুত চশমা পড়ার সুবিধা অসুবিধা দুই দিকেই আছে। তা জেনে ববুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। কারণ চশমা পড়ার ফলে চোখে বেশি হাত যায় না। ফলে চোখ দীর্ঘদিন ঠিক থাকে। দেখা গেছে যারা চশমা পরে থাকেন তারা বেশির ভাগ সময় ভীরসম্পন্ন এরিয়া এড়িয়ে চলেন তাই তাদের সংক্রামণের হার অন্যদের তুলনায় খানিক কম। আবার চীনে করোনা ভাইরাস থাবা দেওয়ার আগেও মানুষ চশমা পড়তো। কিন্তু করণের প্রাদুর্ভাব ঠেকানো যায় নি। তাই গবেষকরা করোনা ঠেকাতে চশমার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন সময় নিয়েছেন।
(সূত্র:প্রথমআলো)
আমি এই প্রতিবেদনের সাথে একমত।
hmm
Yeah i agree.
hmm
nice
দারুণ পোস্ট
VERY NICE
❤️
nice
Nice post
Hmm