চুলের যত্নে এ্যালোভেরার ব্যবহার

শীত আসন্নবর্তী আর শীতের সাথে সাথে ত্বক   আর চুলের সমস্যা ও আসন্নপ্রায়।বিশেষ করে চুলের সমস্যাই কম বেশি সবাই ভুগি।চুল রুক্ষ হয়ে যাওয়া, খুশকি,চুলের আগা ফাটা এসব সমস্যা তো আছে। এসব সমস্যা সমাধানে  প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের জুড়ি মেলা ভার। বিশেষ করে এ্যালোভেরার মত প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারে এসব সমস্যার সমাধান সহজেই হয়। সবার বাড়িতে কম বেশি এ্যালোভেরার গাছ আাছেই।ুর ঔষুধি গুনের জন্য আয়ূরবেদিক চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।    এ্যালোভেরাতে আাছে প্রচুর পরিমাণ এন্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ই যা চুল আর তক্বের জন্য উপকার। চুলে যত্নে এ্যালোভেরা যা য়া করেঃ

১.মাথার তালুর চুলকানি কমাতে সাহায্য করে।

২.খুশকি দূর করে

৩.চুল সিল্কি করে

৪.চুলের আাগা ফাটা দূুর করে

৫.নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে

৬.চুল সোজা হতে সাহায্য করে.

৭.চুলের ফ্রিজি ভাব দূর করে

এবার আসুন কিভাবে ব্যবহার করবেনঃ

১.নারকেল তেলের সাথে এ্যালোভেরার জুস,লেবুর রস মিশিয়ে মালিশ করুন কমপক্ষে এক ঘন্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন।চাইলে সারারাত রেখে সকালে ধুতে পারেন। এতে খুশকি সমস্যা দূর হবে।

২.অ্যালোভেরা জুস, টক দই, একটি ডিম  মিশিয়ে প্যাক তৈরি করতে পারেন। তারপর এটি মাথায় দিয়ে 1 ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করতে পারেন।

৩.এ্যালোভেরার সাথে টকদই, মধু মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারলে তা দারুম কাজ করে।চুল নরম করার পাশাপাশিমসৃন ও করে

৪.আগা ফাটার সমস্যা সমাধানের জন্য আলোভেরার জবাফুলের পাউডার খুবই উপকারী । একটি বাটিতে অ্যালোভেরার জুস আর জবাফুলের পাউডার মিশিয়ে চুলের আগায় লাগিয়ে রাখুন তারপর এক ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ফেলুন

৫.আবার কেবলমাত্র অ্যালোভেরা জুস চুলে লাগিয়ে রাখতে পারেন এতে চুল অনেকটা মসৃণ হয়

তবে সবাই যে এটি ব্যবহার করতে পারে তা না। যাদের অ্যালর্জির সমস্যা রয়েছে তারা এটি ব্যবহারের পূর্বে  প্যাচ টেসট করে নিতে পারেন।যদি দেখা যায় চুলকানি হচ্ছেনা তবে নিশ্চিতেে এটি ব্যবহার করতে পারেন।

Related Posts

11 Comments

মন্তব্য করুন