পড়ালেখার পাশা-পাশি কত টুকু অনলাইনে সময় দেওয়া যাবে।

কেমন আছেন সবাই। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আল্লাহর রহমতে আমি অনেক ভালো আছি।

প্রত্যেক দিনের মতোই আমরা আলোচনা করব। পড়ালেখার পাশাপাশি আমরা অনলাইন কে কত টুকু সময় দেওয়া উচিত।

বর্তমান সময়ে অনেক মানুষই এখন লেখাপড়া করে। এবং লেখাপড়ার পাশাপাশি যদি টাকা ইনকাম করা যায়। তাহলে অনেক ভালো হবে।

তবে অনলাইন কি আমাদেরকে এমন ভাবে নিতে হবে যাতে আমাদের লেখাপড়ার কোন ক্ষতি না হয়।

ধরেন আমরা যদি প্রত্যেক দিন 5 ঘন্টা করে লেখাপড়া করি। আর এই লেখাপড়া বসে বসে যদি আমরা অনলাইনে কাজ করে কিছু টাকা ইনকাম করতে পারি।তাহলে পরিবারের জন্য অনেক সুবিধা হবে।

কেননা অনেকেরই পরিবেশে আর্থিকভাবে অসচ্ছল। যার কারণে টাকার অভাবে তাদের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া করাতে পারে না।

<

এবং আমরা যদি অনলাইনে ইনকাম করতে চাই তাহলে দেখা যাবে অনেক প্রতারণায় পড়তে হয়।

অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে যেয়ে প্রথমে শিকার হয় অনেকেই। যারা অনলাইন থেকে দূরীভূত হয়।

অনলাইন কাজটাকে আমরা অবশ্যই পড়ালেখার পাশাপাশি চালিয়ে যেতে হবে। তবে অনলাইন ইনকাম টা কখনো প্রফেশনালভাবে নেওয়া যাবে না।

প্রফেশনাল ভাবে অনলাইনে কাজ করা যাবে।ঠিক তখনই যখন আপনি এক থেকে দেড় বছর কষ্ট করে কাজ শিখে করবেন। এবং সেই কাজের দক্ষতা অনুযায়ী আপনাকে টাকা দেওয়া যাবে। এবং আপনি এই কাজের উপর নির্ভর করে আপনি প্রফেশনালভাবে অনলাইন কাজ করতে পারবে।

এবং যাদের পরিবার আর্থিকভাবে সচ্ছলতা এবং পড়ালেখা চালানোর জন্য টাকা দিতে পারে। তাহলে তাদের অবশ্যই আমি রিকমেন্ড করব তারা যেন তাদের লেখাপড়া টাকে চালিয়ে যাও।

কেননা অনলাইন জগত আপনি যদি প্রতারিত হন। এই লেখাপড়া করলে আপনি তা কখনো প্রতারিত হবেন না এর দ্বারা আপনি আপনার ক্যারিয়ার গঠন করতে পারবেন।

এবং আমরা যারা আসলেই অনলাইন কে প্রফেশনাল ভাবে দিতে চায় তারা চাইলে উন্নয়নকে প্রফেশনাল ভাবে নিতে পারে এর জন্য তাদের অনেক ধৈর্য্য এবং পরিশ্রম সরকারের কাজ করতে হবে।

কেননা যে কোন কাজে লাগে ধৈর্য করতে হবে ধৈর্য ধারণ করতে হবে এবং সেখানে রূপক অনেক পরিশ্রম করতে হবে।

কেননা পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি।।

সাথে থাকার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।

Related Posts