প্রাইভেট ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা এবং প্রাইভেট ব্যাংক জব প্রিপারেশন

বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ব্যাংকিং জব এর অনেক জনপ্রিয়তা ও চাহিদা রয়েছে। আপনি কি অনার্স/ বিবিএ সম্পুর্ন  করে ৩০০০০ টাকা বেতনের জব খুজছেন? অথবা মাস্টার্স/ এমবিএ সম্পুর্ন  করে ৫০০০০ টাকা বেতনের জব খুজছেন,তাহলে প্রাইভেট ব্যাংক জব হতে পারে আপনার প্রথম চাহিদা! যদি এমন হয় যে সরকারি ব্যাংকে আপনি চান্স পেলেন না, তাহলে কোন সমস্যা নেই। বাংলাদেশে প্রায় চল্লিশটি দেশীয় বেসরকারি ব্যাংক আছে, যেখানে প্রতিনিয়ত জব সার্কুলার দেয়া হয়। এবং সেখান থেকে আপনার বিভিন্ন পদে চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সেখানে বেতন চাহিদা সরকারী ব্যাংকগুলো থেকেও ভালো!

প্রাইভেট ব্যাংক বর্তমানে সবচেয়ে ভালো সুযোগ সুবিধার পাশাপাশি ভালো বেতন- ভাতাদি দিয়ে থাকে। তবে অনেকেই প্রাইভেট ব্যাংক নিয়ে নানা ধরনের দ্বিধাগ্রস্ত হয়। যে আসলে প্রাইভেট ব্যাংকের নিজস্ব কোনো জব নিশ্চয়তা আছে কিনা? অথবা জব সিকিউরিটি আছে কিনা? আবার অনেকেই বলে প্রেসার বা লক্ষ্য থাকে অনেক বেশি! আবার শত হলেও এটাতো সরকারি চাকরি না! এরকম নানা দ্বিধায় বিভোর।বিষয়টি আসলে তেমন না!  শুধুমাত্র সুবিধাগুলো এবং জীবনযাপনকে কতটুকু এগিয়ে নিতে পারবেন সে বিষয়টি নিয়ে চিন্তাভাবনা করলেই বুঝবেন প্রাইভেট ব্যাংক জব কি জনিস!  আজকে নির্ধারিত টপিকস অনুযায়ী প্রাইভেট ব্যাংকের কতগুলো সুবিধা বলব যেগুলো থেকে বুঝতে পারবেন আসলে ব্যাংকিং জব কতটা প্রফিটেবল এবং লাভজনক। পাশাপাশি প্রাইভেট ব্যাংকে কি রকম প্রিপারেশন নিবেন তা নিয়েও বিস্তারিত বলব।

 

প্রাইভেট ব্যাংকের সুবিধা

প্রাইভেট ব্যাংক জবে নানা ধরনের সুযোগ সুবিধাআছে। ভালো বেতন -ভাতাদি ও সুযোগ-সুবিধা নিয়েই প্রাইভেট ব্যাংক জব হয়। যেমনঃএর মধ্যে আছে ভালো পরিবেশ সুযোগ-সুবিধা, আবার প্রফিটেবল সুবিধা, বেতন ভাতাদি ইত্যাদি। 

 

১)পরিবেশঃ একটি প্রাইভেট ব্যাংকেপরিবেশ অনেক সুন্দর। এবং আপনাকে যেকোনো ধরনের মানসিক প্রেসার থেকে উঠায়ে আনার জন্য কার্যকরী।  এমন একধরনের পরিবেশে কাজ করতে মন চাইবে। আসলে সেখানে কাজের চাপ অত বেশি না। যদিও টার্গেট, লক্ষ স্থির করার জন্য অনেক বেশি জোর দেয়া হয়। প্রকৃতপক্ষে প্রতিটি জবে স্ট্রাগল থাকতে হয়,যেই জবে স্ট্রাগল থাকে না সেই জব করে কখনো সফলতা পাওয়া যায় না। প্রাইভেট ব্যাংক জবে ওই টার্গেট ফিলাপ না হলে আপনার প্রমোশন, সেলারি বাড়া সবকিছু ঝুলে থাকবে। কিন্তু এব্যাপারটা তেমন গুরুত্বপূর্ণ না,কেননা তারপরও নিজস্ব স্যালারি তো পাবেনইম আপনি  তারপরও প্রাইভেট ব্যাংক জবের ক্ষেত্রে অনেক ধরনের সুযোগ-সুবিধা অনন্য মাত্রা ধারণ করেছে। 

২)লোন/প্রফিটেবল সুবিধাঃ বছর শেষের দশ থেকে পনেরো পারসেন্ট ইনক্রিমেন্ট, চার্জ ফ্রি ক্রেডিট কার্ড, হাউজ বিল্ডিং লোন কম সুদে ইত্যাদি সুবিধা দিয়ে থাকে এ ব্যাংকিং জব। এছাড়া প্রতিবছর মোট প্রোফিটের একটা নির্দিষ্ট অংশ ইন্সেন্টিভ হিসেবে দেয়া হয়। তবে এটা নির্ভর করে “ কি অফ পারফর্মিং ইন্ডিকেটর”, অর্থাৎ কেউ তাদের মোট স্যালারির পাঁচ থেকে সাত গুণ বেশি স্যালারি পাবে। আবার কেউ  নাও পেতে পারে। এছাড়াও আপনি যেকোনো সময় কম সুদে (৭/৮/৯) বাড়ি নির্মান, গাড়ি কেনার জন্য লোন নিতে পারবেন।

 

৩)বেতন-ভাতাদিঃ প্রাইভেট ব্যাংকে মূলত কতগুলো নিয়োগ পদ আছে। যেমনঃ ম্যানেজমেন্ট ট্রেনিং অফিসার(MTO)ঃ এর বেতন সর্বনিম্ন ৪৫ হাজার থেকে  ৬৫ হাজার। বছরে বছরে স্যালারি বাড়ে। যেমনঃ এক বছরে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা বেতন বেড়ে যায়।

প্রবেশনারি অফিসার (PO): বেতন সর্বনিম্ন ৩৫,০০০ সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকা। বছরে ৫ -১০ হাজার টাকা বেতন বাড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

জুনিয়র অফিসার (JO): জুনিয়র অফিসারের বেতন ২৫,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকা। প্রতি বছরে ৫০০০-১০০০০ টাকা সেলারি বাড়ে।

 

৪)পদোন্নতি সুবিধাঃ বেসরকারি ব্যাংকে মূলত দুই থেকে তিন বছর পর পর প্রমোশন পাওয়া যায়। অথবা ব্যাংকের নিজস্ব টার্গেট পূরণে সঙ্গে সঙ্গে প্রমোশন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেখানে সরকারি ব্যাংকে ৫-৮ বছর পরপর প্রমোশন হয়। সরকারি ব্যাংকের বেতন ভাতাদি প্রাইভেট ব্যাংকের মত বেশি নয়!

 

৫)নিয়োগ প্রাইভেট ব্যাংকে নিয়োগ দ্রুত হয়। নিয়োগের পরীক্ষা ফলাফল প্রকাশের ২-১০ মাসের মধ্যে চাকরিতে নিয়োগ হয়ে যায়। এবং সেখানে আপনি চাকরি করে টাকা আয় করার সুযোগ পাবেন। দ্রুত নিয়োগের চাকরি করতে চান? তাহলে অবশ্যই প্রাইভেট ব্যাংক সবার আগে।

৬)ছুটিঃপ্রাইভেট ব্যাংকে আপনি চাইলে১০ থেকে ১৫ দিন ছুটি নিতে পারবেন। চাইলে টানা ১৫ দিনের ছুটি নিতে পারবেন। তবে যারা যাদের চাকরি স্থায়ী হয়ে যায়, তারা বছরে ১৫ দিন ছুটি নিতে পারে।

 

৭)চিকিৎসাঃ প্রাইভেট ব্যাংকের নিজস্ব ওয়েলফেয়ার ফান্ড থাকে, যে ফান্ডের মাধ্যমে কেউ যদি অসুস্থ থাকে অথবা রোগে আক্রান্ত হয় তাহলে তাকে চিকিৎসা দেওয়ার বন্দোবস্ত করে। যদি আপনি চিকিৎসার কাগজ দেখিয়ে নিজস্ব কিছু পরিমাণ টাকা নিতে চান, তাহলে সেখান থেকে নিতে পারবেন। আর যদি কোনো বড় রকমের রোগাক্রান্ত বা অসুস্থ হোন তাহলে এই ফান্ড বড় রকমের সুবিধা দিবে। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া বিপদ আপদের কথা ভেবে প্রাইভেট ব্যাংকে নিয়োগ দিতে পারেন।

৮)প্রভিডেন্ড ফান্ডঃ প্রাইভেট ব্যাংকে মোট স্যালারির একটি অংশ প্রভিডেন্ট ফান্ডে চলে যায়। যদি ২০-২৫ বছর চাকরি করেন, তারপর যদি আপনি সেখান থেকে অবসর নেন, তাহলে সে ফান্ডে জমা থাকা টাকা আপনি পাবেন। তবে যদি ৫ থেকে ১০ বছর চাকরি করার পর আপনি চাকরি ছেড়ে চলে যান, তাহলে সে ফান্ডের কোনো টাকা পাবেন না।

 

৯)চাকরি নিরাপত্তাঃ “প্রাইভেট ব্যাংকের নিজস্ব নিরাপত্তা অথবা জব সিকিউরিটি নেই, হঠাৎ করে চাকরি চলে যেতে পারে” এরকম হতাশায় লোকজন বিভোর থাকে। আসলে ব্যাপারটার সাথে একমত নই! কারণ অনেকে আছে যারা MTO পদে যোগ দিয়েছে এবং তারা শেষ পর্যন্ত MD অথবা ব্যাংকের CEO হয়েছে। অথবা এমনকি শুনেছেন যে কেউ MTO পদে যোগ দিয়েছে কিন্তু এক থেকে দুই বছরের মধ্যেই তার চাকরি শেষ হয়ে গেছে, চাকরি চ্যুত হয়ে গেছে! আপনি যদি কোনো ভুল করেন, তাহলে আপনাকে পানিশমেন্ট পোস্ট দেয়া হবে। যদি বড় রকমের কোন ভুল করে ফেলেন, তাহলে হয়তো আপনাকে চাকরি থেকে বাতিল করে দেবে। কিন্তু স্বাভাবিক ভাবে কাজ করে গেলে তো আরামসে জীবন উপভোগ করতে পারবেন। তবে মনে রাখবেন, অনন্ত জলিলের মতো অনেক ব্যবসায়ী শুরু থেকে এই পর্যন্ত এসেছে প্রাইভেট ব্যাংকের কারণে!

জব প্রিপারেশনঃ 

প্রাইভেট ব্যাংকের বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা মাথায় রেখে, আপনি প্রাইভেট ব্যাংকের জন্য জব প্রিপারেশন নিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে প্রিপারেশন কিভাবে নিবেন সে সম্পর্কে  স্বচ্ছ ধারণা দিচ্ছি। প্রথমত প্রাইভেট ব্যাংক সম্পর্কে যদি জব প্রিপারেশন নিতে চান তাহলে একটি বই সাজেস্ট করতে পারি, সেটা হলো Proffesor’s Key to private job। প্রাইভেট ব্যাংকের প্রশ্ন, তাদের পরীক্ষা নেওয়ার পদ্ধতি, কিভাবে পরিক্ষা হবে সবকিছু সম্পর্কে ভালো একটা ধারণা দেব।

 

১)যোগ্যতাঃএখানে যদি আলাদাভাবে প্রাইভেট ব্যাংক প্রিপারেশন এর বিষয়ে ধারণা দেই তাহলে আপনারা এখানে বুঝতে পারবেন। এর আগে প্রাইভেট ব্যাংকের বিভিন্ন ধরনের যোগ্যতা, কোন পদে নিয়োগের জন্য কতটুকু যোগ্যতা প্রয়োজন সে সম্পর্কে ধারণা দেয়া যাক।

ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনিং অফিসার (MTO): এর জন্য অবশ্যই আপনাকে মাস্টার্স অথবা এমবিএ কমপ্লিট করতে হবে। এবং সেখানে আপনাকে এসএসসি এবং এইচএসসি তে জিপিএ 4.50-5.00 থাকতেই হবে। এছাড়া মাস্টার্স অথবা এমবিএ তে  সিজিপিএ 3.00 তো হতেই হবে।

প্রবেশনারি অফিসার (PO): প্রবেশনারি অফিসার যোগ্যতা মূলত একই। তবে কোন কোন ব্যাংকের ক্ষেত্রে মাস্টার্স বাধ্যতামূলক নয়।

জুনিয়র অফিসার (JO): এক্ষেত্রে অবশ্য স্নাতক মানে হলো অনার্স কমপ্লিট থাকতে হবে। এছাড়া এসএসসি-এইচএসসিতে কমপক্ষে জিপিএ 3.00-3.50 হতে হবে। প্রাপ্ত সিজিপিএ (স্নাতক)  2.50 থাকতে হবে।

 

২)মূল পরীক্ষাঃ সাধারণত ব্যাংক জবের ক্ষেত্রে পরীক্ষাগুলোতে যখন আপনি MTO পদে নিয়োগ দেবেন তখন 100 নম্বরের পরীক্ষা হবে। এবং সেখানে Written এবং MCQ থাকবে। আবার কখনও কখনও ভাইভা পরীক্ষার মূল নম্বরসহ যোগ করে মেধা তালিকা দেয়া হয়। মূলত বাংলা ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান বুদ্ধিমত্তা কম্পিউটার এবং এসব বিষয়ে নানা ধরনের প্রশ্ন করা হয়। প্রধান বিষয়ঃ ইংরেজী, গণিত। যদি আপনার বাংলা থেকে ইংরেজিতে ট্রান্সলেট করার সক্ষমতা ভালো থাকে বা ইংরেজি থেকে বাংলা ট্রান্সলেট করে সফলতা ভালো থাকে তাহলে এখানে কিছুটা হলেও সুযোগ পাবেন পাস করার। প্রাইভেট ব্যাংক প্রশ্ন ইংরেজিতে হয়। বাজারে পাওয়া যায় যে সকল সহযোগী বই আছে, সেগুলো থেকে ভালো মতো প্রিপারেশন নেওয়া দরকার।  সেখান থেকে বিভিন্ন বিষয়ে ভালো পিপারেশন, পূর্বের যে সকল প্রশ্ন এসেছে সেগুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকলে চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তারপরও এখানে যদি বলি যে, অবশ্যই আপনাকে নিজস্ব সৃজনশীলতা ও বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন পড়বে। কেননা পূর্বে প্রশ্নগুলো ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে দিবে এমন কোন কথা নেই! আপনার প্রশ্ন কমন নাও করতে পারে, সেদিকে খেয়াল করে পর্যাপ্ত প্রিপারেশন নেওয়ার পর আপনার নিজস্ব উপস্থিত বুদ্ধিমত্তা থাকার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। 

এর জন্য আপনাকে বেশি পরিমাণ সিলেবাস কমপ্লিট করতে হবে এবং ভালো করে ব্রেইন গাথতে হবে। সে পড়াগুলো যদি আপনি কম পরিমাণ পড়াশোনা করেন, আর প্রাইভেট ব্যাংক জব প্রস্তুতি নিতে চান তাহলে সেটা সম্ভব না! কেননা এর ক্ষেত্র অনেক বেশি এবং যেকোন জায়গা থেকে ভালো প্রশ্ন করতে পারে।

English: এক্ষেত্রে আপনাকে  English Grammer, Sentence এবং Translate এসব বিষয়ে মনোযোগী হতে হবে। এছাড়াও ইংরেজি বিষয়ে ভালো পূর্বপ্রস্তুতি নেয়া দরকার।

Mathematics: গণিতে প্রশ্ন সলভ, এবং ম্যাথেমেটিকাল নলেজ থেকে প্রশ্ন করা হতে পারে। পূর্বের ম্যাথ প্রশ্নগুলো দেখতে পারেন। এছাড়াও পূর্বের পরিক্ষার ম্যাথ সলভ করে দেখতে পারেন। একাউন্টিং, ফিনান্স এসব বিষয়ে প্রশ্ন হতে পারে। যারা Business Administration Department এ তাদের জন্য ব্যাপারটি সহজ হবে।   

 

৩)ভাইভাঃ সাধারণত MCQ এবং Written টেস্ট যদি উত্তীর্ণ হয়ে যান, তারপর ভাইভাতে ডাকা হয়। ভাইভাতে আপনাকে স্ট্রং পারসোনালিটি নিয়ে যেতে হবে।  মূলকথা হলো, একজন Honest এবং ভালো মানুষ হয়ে যেতে হবে। আর অ্যাটিটিউড হলো সবার আগে! অর্থাৎ এখানে ভাইভাতে যে সকল প্রশ্ন করা হয় সেগুলোর উত্তর মূলত আপনি পড়াশোনা করে, বই পড়ে পাবেন না। এগুলো অবশ্যই আপনি উপস্থিত বুদ্ধিকে কাজে লাগিয়ে উত্তর দিতে হবে। এছাড়াও নিজস্ব বুদ্ধিমত্তার উপর নির্ভর করবে, প্রশ্নের উত্তর কিভাবে দিবেন?

 

যদি প্রশ্ন উত্তর নাও পারেন তাতে কোন সমস্যা নেই, যদি আপনার নিজস্ব অ্যাটিটিউড এবং বিনয়ের সাথে তাদের সাথে কথাবার্তা জিজ্ঞাসা করেন। এতে আপনাকে অবশ্যই একজন প্রফেশনাল এর মতো দেখাতে হবে। আর সেখানে যে অবশ্যই বিনয়ের সাথে কথা বলতে হবে সেটা যেন মাথায় থাকে। মোটকথা একজন ভালো এটিটিউড নিয়ে যদি কেউ যায় তাহলে অবশ্যই উত্তীর্ণ হবে। সাধারণত একটি প্রাইভেট ব্যাংকে ১৫-২০ জন এবং সর্বোচ্চ ১০০ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়।

 

 

Keyword: private bank job bd, private bank job preparation, প্রাইভেট ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা, প্রাইভেট ব্যাংক জব, প্রিপারেশন

Related Posts

11 Comments

মন্তব্য করুন