বাংলাদেশের আর এক ভালবাসা “ফুটবল”

বাংলাদেশ ফুটবলঃঃ

ফুটবল এমন একটি খেলা যা বিশ্বজুড়ে কয়েক মিলিয়ন মানুষ খেল এবং ভালবাসে। একে সর্বজনীন খেলা বলা যেতে পারে কারণ প্রতিটি ছোট এবং বড় জাতি এটি খেলে। আরো দেখুন তদুপরি, এটি একটি দুর্দান্ত শিথিল, স্ট্রেস রিলিভার, শৃঙ্খলা ও দলবদ্ধ কর্মের শিক্ষক। তা ছাড়া এটি শরীর ও মনকে ফিট ও স্বাস্থ্যবান রাখে। এটি একটি টিম খেলা যা এটি আরও বেশি উপভোগ্য খেলায় পরিণত করে কারণ এটি মানুষকে খেলাধুলার গুরুত্বকে শেখায়। নেতৃত্ব, এবং .ক্য। ফুটবল ইতিহাস গ্রীকদের প্রাচীন কাল থেকে ফুটবলের ইতিহাস খুঁজে পাওয়া যায়। সকলেই জানেন যে গ্রীকরা দুর্দান্ত খেলোয়াড় ছিল এবং অনেক গেম আবিষ্কার করেছিল। ফুটবলের মধ্যে একটির ঘটে। ফুটবলের মতো একই খেলা অনেক দেশে খেলা হয় তবে আমরা যে ফুটবলের সর্বশেষ সংস্করণটি জানতাম তা ইংল্যান্ডে উত্পন্ন। তেমনি ইংল্যান্ডও খেলার প্রথম নিয়ম তৈরি করেছিল। সেদিন থেকে ফুটবলে এমনভাবে অগ্রগতি হয়েছে যেগুলি আমরা কল্পনাও করতে পারি না। ফুটবলের গুরুত্ব দর্শকদের পাশাপাশি খেলোয়াড়ের দৃষ্টিকোণ থেকে ফুটবল একটি গুরুত্বপূর্ণ খেলা। 90 মিনিটের এই গেমটি উত্তেজনা এবং শিহরনে পূর্ণ। তদুপরি, এটি খেলোয়াড়কে মানসিক এবং শারীরিকভাবে সুস্থ এবং শৃঙ্খলাবদ্ধ রাখে। এবং এই নব্বই মিনিটের গেমটি তাদের ক্রীড়াবিদ, ধৈর্য এবং সহনশীলতার পরীক্ষা করে। এগুলি ছাড়াও, আপনি নতুন বন্ধু বানাবেন এবং আপনার প্রতিভা বিকাশ করুন। সর্বোপরি, এটি একটি গ্লোবাল খেলা যা দেশগুলির মধ্যে শান্তির প্রচার করে।

কীভাবে ফুটবল শিখবেনঃ যে কোনও গেম শেখা সহজ কাজ নয়। এটির জন্য উত্সর্গ এবং কঠোর পরিশ্রম প্রয়োজন। তদতিরিক্ত, এই সমস্ত খেলাধুলা আপনার ধৈর্য এবং এর প্রতি জেদ পরীক্ষা করে। তদুপরি, প্রতিটি নতুন দক্ষতার সাথে আপনি নিজের গেমটিও শিখেন। সর্বোপরি, শেখা একটি চূড়ান্ত নয় এমন প্রক্রিয়া তাই ফুটবল শেখার জন্য আপনাকে প্রতি মিনিটের বিশদগুলিতে মনোযোগ দিতে হবে যা আপনি গণনা করতে বা মিস করেছেন। ভারতের ফুটবল আমরা যদি কয়েক বছর আগের পরিস্থিতি দেখে থাকি তবে আমরা বলতে পারি যে পশ্চিমবঙ্গ বাদে ফুটবল কোনও জনপ্রিয় খেলা ছিল না। এছাড়াও, ভারতীয়রা ফুটবল খেলায় খুব একটা আগ্রহ নেয় না। তেমনি অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের (এআইএফএফ) সরকারের কিছু সীমিত সংস্থান এবং সীমিত সমর্থন রয়েছে। তবে, এখন দৃশ্যপট পুরোপুরি বদলে গেছে। এই সময়ে ফুটবল দেশের ক্রিকেটের স্তরের সাথে মেলে। তা ছাড়াও প্রতি বছর দেশটি বিভিন্ন ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করে। সর্বোপরি, ফুটবলের অপ্রিয়তার কারণে লোকেরা জানে না যে আমাদের অনূর্ধ্ব -১ and এবং অনূর্ধ্ব -23, পাশাপাশি একটি ফুটবল দল রয়েছে। ফুটবল টুর্নামেন্টস ফুটবলের বৃহত্তম টুর্নামেন্ট ফিফা বিশ্বকাপ যা প্রতি 4 বছর পর পর আসে। তা ছাড়াও অন্যান্য বিভিন্ন টুর্নামেন্ট যেমন ইউইএফএ কাপ, এশিয়ান কাপ (এএফসি), আফ্রিকান কমপ্লিনেশন (সিএএফ) এবং আরও অনেক কিছু রয়েছে। উপসংহারে, আমরা বলতে পারি যে ফুটবলটি খুব আকর্ষণীয় যে প্রতি মিনিটের সাথে দর্শকের শ্বাস ফেলা হয়। এছাড়াও, আপনি ফুটবলে পরের দ্বিতীয় বা মিনিটে কী হতে চলেছে তা অনুমান করতে পারবেন না। এই সমস্ত ফুটবল ছাড়াও এটি খেলে যাকে ফিট এবং সুস্থ রাখে। সর্বোপরি, এটি বিশ্বব্যাপী খেলা হওয়ায় এটি বিশ্বের শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার একটি মাধ্যম হতে পারে।