আসসালামু আলাইকুম
মানব দেহের গুরুত্বপূর্ণ প্রধান অংশ হলো ব্রেইন বা মস্তিষ্ক। যার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের মধ্যে অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো স্মৃতিশক্তি বা স্মরণশক্তি। সামাজিক জীব হিসেবে প্রতিটি মানুষের চাওয়াগুলোর মধ্যে হলো স্মৃতিশক্তি হবে প্রখর, তীক্ষ্ণ। এই চাহিদার অন্যতম কারণ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো মনে রাখা যেন প্রয়োজনে চট করে মনে হয়।
সবার স্মৃতিশক্তি সমান হবে এমনটা কিন্তু নয়, কেউ আজ থেকে পাঁচদিন আগে কার সাথে কি কথা বলেছে, কোন পত্রিকায় কার বিরুদ্ধে কে বিবৃতি দিয়েছে বা কোন বইয়ের কো পৃষ্ঠা পড়েছে তা ঠিকি কোন হরহামেশা ছাড়া বলে দিচ্ছে। আবার কেউ সকালে কি তরকারি দিয়ে খেয়েছে, কলমটা কোথায় রাখেছে সেটা বলতেই দুই মিনিট সময় নেয়। বর্তমান প্রতিযোগিতার যুগে সঠিক সময়ে সঠিক তথ্য ব্যবহার করতে না পারলে পিছিয়ে পড়ার অপার সম্ভাবনা রয়েছে। এ প্রগতির যুগে কেইবা পিছিয়ে থাকতে চায়। তাই এই বিড়ম্বনাময় সমস্যার সমাধানে আপনাদের কার্যকরি কিছু উপায় নিয়ে হাজির হয়েছি।
◾পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খান
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করার প্রথম ধাপ হিসেবে করণীয় হচ্ছে পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি বা প্রখর করার ক্ষেত্রে বিকল্প হিসেবে যদি ফার্স্ট ফুডকে গুরুত্ব দেন তাহলে চরম ভুল করবেন। ফার্স্ট ফুড যতটা না মুখরোচক ততটাই আপনাকে নানান অসুখের দিকে ঠেকে দিবে। এতে আপনার কাঙ্ক্ষিত চাহিদা মেটানো পরিবর্তে আরো পুষ্টির ঘাটতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। পুষ্টিকর খাবার আপনার শরীরকে যেমন সুস্থ রাখবে তেমনি সুস্থ রাখবে আপনার ফিটনেস। সাথে স্মৃতিশক্তির ক্ষেত্রে পজেটিভ এক্টিভিটি তো থাকছেই।
◾পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশুদ্ধ পানি পান করুন
স্মৃতিশক্তির বৃদ্ধিতে পানির ভূমিকা রয়েছে, কি অবাক হচ্ছেন তাইতো। হ্যাঁ, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে বিশুদ্ধ পানির ভূমিকা অনন্য। আমরা জানি, পানির অপর নাম জীবন। কিন্তু কোন পানির নাম? বিশুদ্ধ, অশুদ্ধ পানি নাকি হাঁপানি? নিশ্চয়ই, বিশুদ্ধ পানি। তাই পানি পান করার ক্ষেত্রে পানির বিশুদ্ধতার দিকে দৃষ্টিপাত করতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীর ও ব্রেইন সুস্থ ও সতেজ জন্য প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত।
◾খাঁটি মধু পান করুন
আয- যুহরি বলেন, ‘তোমাদের মধু পান করা উচিত কারণ এটি স্মৃতিশক্তির জন্য উপকারি।’ মধুতে রয়েছে মুক্ত চিনিকোষ যা আমাদের মস্তিষ্কের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মধু পান করার সাত মিনিটের মধ্যেই রক্তে সাথে মিশে গিয়ে কাজ শুরু করে। তাছাড়া, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি ও প্রখর করার জন্য নিয়মিত কিসমিস খাওয়া যেতে পারে, এটা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারি। আশাকরি, কিসমিসের গুণাগুণ সম্পর্কে কমবেশি সকলেই অবগত আছেন।
সুপ্রিয় বন্ধুরা, আজকে এ পর্যন্তই। কথা হবে আগামী পর্বে ইনশাআল্লাহ।
Good Post.
Good
বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মেধাশক্তি আরো বাড়িয়ে নেওয়া সম্পর্কে আপনার লেখাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আপনাকে ধন্যবাদ মান সম্নত একটি প্রবন্ধ লেখার জন্য। আমি আমার নার্সিং হোম কেয়ার https://dhakahomecarebd.com/ এবং মেডিকেল নার্সিং হোম কেয়ারের https://daynightcarebd.com/ রোগীদের এই সম্পর্কে মাঝে মধ্যে টিচিং দিয়ে থাকি। আপনার লেখা প্রবন্ধটি আমার জন্য খুবই কার্যকর ভূমিকা পালক করবে ধন্যবাদ।
nc
Niceeee
Nc
I agreed with the writing.
Ok
সুন্দর পোস্ট
খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
gd
good
good
valo
❤️
Good Post..
ধন্যবাদ।