আপনার সবাই কেমন আছে,আশা কি আপনারা যে যেই অবস্থানে আছেন সুস্থ দেহে সুস্থ মনে বেশ ভালো আছেন।আমিও বেশ ভালো আছি। আপনারা যে যেই অবস্থানে আছেন সে সেই অবস্থাননে থেকে সর্বদা সুস্থ দেহে সুস্থ মনে বেশ ভালো থাকুন এই প্রত্যাশাই করি সব সময়
। আজ আমি নতুন স্বাস্হ বিষয়ে একটি আর্টিকেল নিয়ে আবার আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। তাহলে শুরু করি।
এ রোগের কারন কী, তা আজো জানা যায়নি। মস্তিষ্কের সাবসটেনশিয়াল নিগ্রা নামক স্হানে ডোপামিনযুক্ত স্নায়ু ধবংসরপ্রাপ্ত হলে এ রোগ দেখা দেয়। তবে মেন করা হয়, জেনেটিক মিউটেশন বা রূপান্তরের পশাপশি বিভিন্ন ধরনের টক্সিন ও ভাইরাসের সংক্রমনে এ রোগের লক্ষন প্রকাশ পায়। সাধারণত বেশি বয়সিরা এ রোগে আক্রান্ত হন। বয়স বাড়ার সাঙ্গে সাঙ্গে আক্রান্তের হার বাড়ে।
বংশে কারো পারকিনসস্ন থাকলে আক্রান্তের হার চার থেকে ছয় গুন বাড়ে। এ ছাড়া আগাছা ও পোকামাকড় দমনের ওষুধ ছিটানোর কাজে জড়িত থাকেন, তাদের মধ্যে সংক্রমণের হা বেশি বলে গবেষনায় জানা গেছে।
রোগ নির্ণয়:
স্নায়ু রোগ নির্ণয় করতে পারে এমন কোনো পরীক্ষা নেই। চিকিৎসকরা রোগের ইতিহাস গুনে ও শারীরিক পরীক্ষা করে এ রোগ সম্বন্ধে নিশ্চিত হন।
সাধারণ লক্ষণগুলো:
উপসর্গ যে সাধারনভাবে একটি স্নায়ুবিজ্ঞান আলোচনা প্রয়োজন অন্তর্ভুক্ত :
১.মাথাব্যাথা যেমন কাস্টার মাথাব্যথা মাইগ্রেইনস এবং অজানা বংশোদ্ভত মাথাব্যথা।
২.খিঁচুনি রোগ, যেমন মৃগীরোগ হিসাবে।
৩.কঠিন্য চিন্তাভাবনা।
৪.ব্যক্তিত্ব পরিবর্তন।
৫.দুর্বলতা বা এক অংশে পক্ষাঘাত।
৬.ভারসাম্য এবং মেমরিহ্রাস।
৭.দৃষ্টি পরিবর্তন।
৮.বিভ্রান্তি এবং সমন্বয় সমস্যা।
প্রতিরোধ :
১.পুষ্টিকর সুষম খাবার খেতে হবে। প্রতিদিনের খাবারে শাক সবজি ফলমুল থাকতে হবে।
২.আঁশসৃদ্ধ খাবার বেশি করে খাওয়া পাশাপাশি প্রচুর পরিমানে পানি পান করতে হবে।
৩.এটি প্রতিরোধ করতে হলে সচেতন হতে হবে। হাঁটার সময় তাড়াহুড়ো করবেন না কেউ ডাকলে হঠাৎ করে না ঘুড়ে আস্তে ইউ র্টান নিন।
৪.রোগটি কিভাবে প্রতিরোধ করা যায় তা নিয়ে অনেক গবেষণা হলেও ভালো ফল পাওয়া যায়নি। তবে গবেষকরা বলেছেন কফিজাতীয় তরল পান করলে এ রোগের ঝুঁকি অনেকাংশে হ্রাস পায়।
৫.কাঁচা সুপারির নরম অংশ স্নায়ু রোগের জন্য উপকারি।
valo post
this is very helpful post
Ok
❤️
eh….