মিউজিসিয়ানদের গল্পকাহিনী

বাংলাদেশে সব কিছুর বাজেট বাড়ে

শুধু বাড়ে না মিউজিসিয়ান দের পেমেন্ট টা! কারন আপনি খেয়াল করলে দেখবেন একজন শিল্পী ভালো গাইতে পারলে ২দিন পর পর পেমেন্ট বাড়াই শুধু পেমেন্ট বাড়াতে পারে না মিউজিসিয়ান ভাইরা তারা সারা রাত বাজিয়ে পেমেন্ট পাই গাড়ী বাড়া আর নাস্তা টাকা টা মানে অল্প সম্মানী আবার অনেক সময় দেখা যায় মিউজিসিয়ান এর পেমেন্ট টা দিতে যত তাল বাহনা তৈরি হয় ফিমেল আর্টিস্ট দের পেমেন্ট টা আগে দিয়ে খাতির টা ভালো রাখে যাতে সম্পর্ক টা ভালো থাকে..আর মিউজিসিয়ান দের বেলায় দেখা যায় ১০০-২০০ টাকা বাড়িয়ে দেয় না পারলে আরো ১০০-২০০ টাকা পকেটে রাখে কাইট মারে বলে পার্টি পেমেন্ট কম দিছে..মিউজিসিয়ান দের প্রতিভা টা চোখে দেখে না দেখে শুধু (দিলবার দিলবার)

(আক মারে) (পাংকা পাংকা) (আর অপরাধী) গান গুলো! মিউজিসিয়ান রা পেমেন্ট নিয়ে কথা বললে বলে আপনার মত মিউজিসিয়ান দরকার নাই চিটাগাং এ মিউজিসিয়ান এর অভাব নাই,,যার কারণে অনেক প্রতিভাবান মিউজিসিয়ান আজ হুমকির মুখে আর বিলুপ্তের পথে..আজকে এই কথা গুলো বলার কারণ হলো আমি নিজ চোখে কিছু সিনিয়র মিউজিসিয়ানদের এই দূর অবস্থা দেখেছি!

যা বলেছি কাউকে ছোট করে বলার জন্য বলি নাই..মনে রাখবেন একজন মিউজিসিয়ান বাজানোর পিছনে একটি গান সম্পূর্ণ রূপে ফুটে উঠে..তারা মিশিন না তারাও মানুষ তাই ওদের ও প্রাপ্য অবদান টুকু পাওয়ার যোগ্যতা রাখে ❤

ভুল বলে থাকলে ক্ষমা চোখে দেখবেন

 

<

মিউজিসিয়ানের কোনো দাম নেই বাংলাদেশে……….



 

Related Posts