যেনে নিন কম্পিউটার হ্যাকিং কি? কম্পিউটার হ্যাকার দের প্রকারভেদ এবং বাংলাদেশে এর শাস্তি ৷

আসসালামুয়ালাইকুম৷ grathor.com  এর পক্ষ থেকে সকল পাঠক পাঠিকাদের যানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা৷আশা করি নতুন বছর সকলের ভালোই কাটতেছে৷

আজকে আমরা আলোচনা করবো হ্যাকিং নিয়ে বা হ্যাকার দের নিয়ে৷ হ্যাকিং নেট দুনিয়ার একটি অপরাধ  যেটাকে আমরা সাইবার সাইবার অপরাধও বলে থাকি৷ 

এই ধরনের হ্যাকিং বা কম্পিউটার হ্যাকিং ও হ্যাকার দের নিয়ে এবং কম্পিউটার হ্যাকিং বা হ্যাকাদের শাস্তি নিয়ে নিম্নে আলোচনা করা হল….👇👇👇👇

কম্পিউটার হ্যাকিং কি?কম্পিউটার হ্যাকারদের প্রকারভেদ….

হ্যাকিং বলতে বোঝাযনো হয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বা ব্যবহারকারীর বিনা অনুমতিতে তার কম্পিউটার সিস্টেম  বা নেটওয়ার্কে প্রবেশ করা৷ যারা এই কাজ করে তাদেরকে বলা হয় কম্পিউটার হ্যাকার বা হ্যাকার ৷

নানাবিধ কারণে একজন হ্যাকার অন্যের কম্পিউটার সিস্টেম নেটওয়ার্ক বা ওয়েবসাইট অনুপ্রবেশ করতে পারে৷

এর মধ্যে অসৎ উদ্দেশ্য,অর্থ উপার্জন, হ্যাকিং এর মাধ্যমে কখন কখন প্রতিবাদ কিংবা চ্যালেন্জ করা,ব্যক্তি বা প্রতিষ্টানকে ক্ষতিগ্রস্থ করা, হেয় প্রতীপন্ন করা,নিরাপত্তা বঘ্নিত করা ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভূক্ত থাকে৷

 

তবে অনেক কম্পিউটার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ  হ্যাকার দের ক্র্যাকার হিসেবে চিহ্নিত করতে পছন্দ করে ৷ তবে  বিশ্ব ব্যাপী কম্পিউটার সিস্টেম নেটওয়ার্ক বা ওয়েবসাইট বিনা অনুমতিতে  অনুপ্রবেশ করীকে সাধান ভাবে হ্যাকারই বলা হয়ে থাকে৷

হ্যাকার দের বিভিন্ন দল বা গোষ্ঠির প্রকারভেদ

হ্যাকার সম্প্রদায় নিজেদেরকে নানা দলে ভাগ করে থাকে৷  এর মধ্যে রয়েছে হোয়াই হ্যাট হ্যাকার,ব্লাক হ্যাট হ্যাকার,গ্র হ্যাট হ্যাকার ইত্যাদি ৷

হোয়াই হ্যাট হ্যাকার রা কোনো সিস্টেম উন্নতির জন্য সেটির নিরাপত্তা ছিদ্র সমুহ  খুজে বের করে৷ এদেরকে এথিক্যাল হ্যাকারও (ethical hacker) বলা হয়৷

 

অন্য দিকে ব্লাক হ্যাট হ্যাকার  গন অসৎ উদ্দেশ্য অনুপ্রবেশ করে থাকে৷

বাংলাদেশে হ্যাকিং এর শাস্তি..

  • বিশ্বের বিভিন্ন দেশে হ্যাকিং কে অপরাধ হিসেবে ধরা হয় গন্য করা হয়৷ বাংলাদেশে এটি অপরাধ ৷ তথ্য ও যোগাযোগ পযুক্তি আইন 2006 ( সংশোধিত 2009 ) অনুসারে হ্যাকিং এর জন্য ৩ থেকে ৭ বছর করাদন্ডের বিধান রয়েছে৷

Related Posts

13 Comments

মন্তব্য করুন