যেসব কারণে লিভারের সমস্যা হতে পারে

আমার প্রিয় বন্ধুরা আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি আজ আপনাদের বলব কী কারণে লিভারের সমস্যা হতে পারে এবং কোন ধরনের খাবার অসুখের সঙ্গে লড়াই করে।

★★★ যেসব কারণে লিভারের সমস্যা হতে পারেঃ
শরীরে যত ক্ষতিকারক টক্সিন জমা হয় তা শরীরের থেকে ছেকে বের করে দেয় লিভার।
এ কারণে লিভারের কার্যক্ষমতা নষ্ট হলে শরীরে ক্ষতিকারক টক্সিন জমে।এতে একের পর এক বিকল হতে থাকে চরীরের নানা অঙ্গ-
প্রত্যঙ্গ।তাই শরীর সুস্থ রাখতে লিভার সুস্থ রাখাটা খুবই জরুরি। তবে দৈনন্দিন জীবনে এমন কিছু অভ্যাস আছে যার কারণে লিভারে
সমস্যা দেখা দেয়।যেমন——–

(১) সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকলে লিভারে সমস্যা হ্যালো বন্ধুরা আশা করি সবাই ভালো আছেন।
আর মনের ভেতর করোনা ভাইরাসের ভয় নিয়ে কী বাঁচা যায়।না এসব মনের শান্তি কেড়ে
নেয়। আর তাই এ কটাদিন বাইরে না বেরিয়ে
আমাদের ঘরে থাকা উচিত এবং যেখানে –
সেখানে থুথু ফেলা যাবে না, হাত দিয়ে চোখ-
মুখ ধরা যাবে না।

★ আমরা বিভিন্ন ধরনের মানুষ দেখেছি।এদের
মধ্যে কেউ বড় আবার কেউ বয়সের তুলনায় অনেক ছোট।আর এর প্রধান কারন হচ্ছে শরীরে ভিটামিন-এ’র অভাব।

★★ আর তাই এখন আমি বলব কী খাবার খাওয়ালে আপনার সন্তানের উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে।

★★★সন্তানের উচ্চতা বাড়াতে যেসব খাবার
খাওয়াবেনঃ———

তিন থেকে ১২ বছর বয়স শিশুদের বেড়ে ওঠার আদর্শ সময়। সব বাবা-মা চান তার সন্তান যেন পরিপূর্ণ পুষ্টি পায়। সন্তানের পুষ্টির
চাহিদা মেটাতে কেউ কেউ বাজারজাত হেলথ ড্রিংকসের ওপর নির্ভর করে। এসব বাজারজাত হেলথ ড্রিংক কী আদৌ কাজ করছে আপনার সন্তানের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে? উচ্চতা বাড়ানোর ক্ষেএে সঠিক খাওয়া -দাওয়ার গুরুত্ব অনেক। বাড়ন্ত বয়সে আপনার সন্তান ঠিক কী খাচ্ছে আর কতটা খাচ্ছে, সেই খাবারের পুষ্টিগুন সর্ম্পকে নজররাখা জরুরি। ছেলেদের উচ্চতা সর্বোচ্চ ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। কিন্তু মেয়েদের
ক্ষেত্রে উচ্চতা বৃদ্ধি ২১ বছর বয়সের পর আর হয় না। এমন অনেক খাবার আছে যা শরীরের গঠন আর উচ্চতা বৃদ্ধিকে তরান্বিত করে। তাই ভরসা রাখুন শাকসবজি ও ফলের উপর। সন্তানের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় সেসব খাবার রাখা জরুরি ————-

পালংশাকঃ পালংশাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ফাইবার আর মিনারেল আছে, যা উচ্চতা বৃদ্ধিতে বিশেষ সহায়ক। তবে অনেক শিশুরাই পালংশাক খেতে চান না।তাদের পালং পনির কিংবা পালং কর্নের সবজি করে খাওয়াতে পারেন।

ঢেরসঃ ভিটামিন, মিনারেল, কার্বোহাইড্রেট, পানি ও ফাইবারযুক্ত ঢেরস শরীরের গ্রোথ হরমোনের বৃদ্ধিকে তরান্বিত করে। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখুন ঢেরস।

মটরশুঁটিঃ এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার, লুটেন ও প্রোটিন আছে, যা
শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং উচ্চতা বাড়াতে সহায়ক। ফ্রায়েড রাইস থেকে
মুগের ডাল, সুযোগ পেলেই রান্নায় যোগ করুন মটরশুঁটি।

শালগমঃ শালগম আপনার সন্তানের উচ্চতা বাড়াতে সাহায্য করবে। শালগমে আছে ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার, প্রোটিন এবং
ফ্যাট।এই উপাদানগুলো উচ্চতা বৃদ্ধিতে
সহায়ক।

বাঁধাকপিঃ এই সবজিতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেল, আয়রন, প্রোটিন ও ফাইবার। যা উচ্চতা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি ক্যান্সার প্রতিরোধও করে থাকে। চাইনিজ থেকে বাঙালি সব ধরনের রান্নায় বাঁধাকপির
ব্যাবহার করতে পারেন।

ব্রোকলিঃ এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ফাইবার,
আয়রন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা উচ্চতা বাড়াতে
সহায়তা করে। তাই উচ্চতা বৃদ্ধি করতে চাইলে
ডায়েট রাখতে হবে ব্রোকলি।সন্তানের টিফিনে
চাউমিন কিংবা স্যান্ডউইচ অথবা স্যুপে দিতে
পারেন এই সবজি।

★★★ আপনাদের কাছে যদি আমার পোস্টটি
ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই লাইক, কমেন্ট,
শেয়ার করতে ভুলবেন না।

★★★ ধন্যবাদ★★★
দেখা দিতে পারে।

(২) সকালে ঘুম থেকে ওঠে অনেকেই দীর্ঘক্ষণ প্রসাব চেপে শুয়ে থাকেন। এমন অভয়াসও লিভারের ক্ষতি করে।

(৩) দেরি করে ঘুমাতে যাওয়া ও দেরি করে ঘুম থেকে ওঠা দুটি অভ্যাসই শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। এই অভ্যাসের কারনে হজমের নানা
সমস্যা দেখা দেয়।যা শরীরে মারাত্মক সমস্যার
সৃষ্টি করে।

(৪) মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া- দাওয়া করলেও লিভারের ক্ষতি হতে পারে।

(৫) অতিরিক্ত পরিমাণে ঔষুধ খেলে লিভারের
ক্ষতি হয়।বিশেষ করে ঘন- ঘন ব্যাথা কমানোর
ঔষুধ খাওয়া লিভারের জন্য বিপজ্জনক।

★★★ অসুখের সঙ্গে লড়াই করে যেসব খাবারঃ
অসুখ হলে সবাই ঔষুধ খাওয়ার কথাই চিন্তা করে।কিন্তু সবসময় ঔষুধ না খেয়ে বিকল্প কিছুও চিন।তা রাখতে পারেন।এমন কিছু খাবার অাছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।এতে ঘন ঘন অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকিও কমে।যেমনঃ——

বিটঃ—— বিটরুটে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টি-
অক্সিডেন্ট থাকে।এ কারণে নিয়মিত বিটরুট খেলে ক্যান্সার এবং যেকোন ধরনের প্রদাহের ঝুঁকি কমে।স্বাদে মিষ্টি বিটরুটে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন – সি এবং ফাইবার থাকায় এটি হজমের জন্যও উপকারী।নিয়মিত খাদ্য
তালিকায় বিটরুল যোগ করলে নানা রোগের ঝুঁকি কমে।

প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়টিকঃ——– বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হবে। এ জন্য খাদ্যতালিকায় শক্তিবর্ধক কিছু খাবার যোগ করতে পারেন। যেমন- অ্যাপেল সিডার ভিনেগার, কাঁচা পেঁয়াজ,হলুদের গুড়া,রঁসুন কুঁচি,গোলৃরিচ,মধু ইত্যাদি শক্তিবর্ধক উপাদান
হিসাবে কাজ করে। এসব উপাদান দিয়ে শক্তিবর্ধক একটি মিশ্রণও তৈরি করতে পারেন।
এ জন্য আপেল সিডার ভিনেগার ছাড়া সবকটি উপাদান একসঙ্গে মিশিয়ে একটা বয়ামে রেখে এতে ভিনেগার যোগ করুন।এরপর বয়ামের মুখ আঁটকিয়ে ভালোভাবে
ঝাঁকান। এবার বয়ামটি ঠান্ডা জায়গায় ১৪ দিন
পর্যন্ত রেখে দিন।প্রতিদিন এ মিশ্রণটি এক চামচ পরিমাণে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
অনেক বেড়ে যাবে।

ত্রানবেরিঃ যেকোন ধরনের সংক্রমণ এবং মুত্রাশয়ের সমস্যা কমাতে ত্রাণবেরি বা এর জুস
দারুণ কার্যকরী। এছাড়া স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীদের সুস্থ হতেও সাহায্য করে এ ফল।
নিয়মিত ত্রানবেরি জুস বা ত্রানবেরি খেলে রক্তে
কোলেস্টেরলের পরিমাণও কমে।

হলুদের লেমোনেডঃ——- হলুদের লেমোনেড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে দারুণ কাজ করে। এ জন্য চার কাপ ঠান্ডা পানির সঙ্গে
চার চামচ মধু,দুই টেবিল চামচ হলুদের গুড়া,
আধা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে ঝাঁকিয়ে লেমোনেড তৈরি করুন।চাইলে এতে কমলার রসও যোগ করতে পারেন। নিয়মিত এ পানীয় পানে রোগ প্রতিরোদ ক্ষমতা বাড়ে।

ফ্ল্যাক্স সিডঃ——— ফ্ল্যাক সীড এমন এক উপকারী বীজ যা রিদ রোগের ঝুঁকি কমায়।এটি নানা ধরনের ক্যান্সারও প্রতিরোধ করে।
ভালো ফল পেতে পানীয়, কিংবা নির্দিষ্ট খাবার তৈরির সময় দুই চামচ ফ্ল্যাক সিড যোগ করতে
পারেন।

★★★ আমার পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগে থাকলে লাইক,কমেন্ট,শেয়ার করুন।

★★★ ধন্যবাদ ★★★

Related Posts

9 Comments

মন্তব্য করুন