প্রিয় নবম-দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী বৃন্দ। আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন। আজকে আবারো একটি পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। যারা নবম-দশম শ্রেণীর বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে পড়ছেন। পোস্টটি শুধু তাদের জন্য। এই পোস্টটিতে রসায়ন চতুর্থ অধ্যায়ের ৩০টি টিপস নিয়ে আলোচনা করব। তো চলুন শুরু করা যাক।
পরীক্ষায় জ্ঞানমূলক ও বহুনির্বাচনী প্রশ্নগুলো সাধারণত বই থেকে সরাসরি কমন পাওয়া যায়। তাই প্রতিটি টপিকের সবচেয়ে জরুরি ৩০টি তথ্য একসঙ্গে সন্নিবেশিত করা হলো। এই অংশের তথ্যের অনুশীলন তোমাকে পরীক্ষায় 100% কমন পেতে সহায়তা করবে।
রসায়ন চতুর্থ অধ্যায় (পর্যায় সারণি) টপ ৩০টি টিপস :-
১• 2016 সাল পর্যন্ত পৃথিবীতে মোট মৌলিক পদার্থ আবিষ্কৃত হয়েছে -118 টি।
২• মৌলসমূহকে সর্বপ্রথম দুই শ্রেণীতে বিভক্ত করেন – ল্যাভয়সিয়ে।
৩• পর্যায় সারণির জনক হিসেবে অভিহিত করা হয় -মেন্ডেলিফকে।
৪• ল্যাভয়সিয়ে তৈরিকৃত মৌলের ছকে মৌলের সংখ্যা ছিল -33 টি।
৫• পারমাণবিক সংখ্যার ধারণা দেন -মোসলে।
৬• ত্রয়ীসূত্র প্রদান করেন বিজ্ঞানী -ডোবেরাইনার।
৭• প্রথম ত্রয়ী মৌল- Cl,Br,I।
৮• পারমাণবিক ভর অনুযায়ী মৌল সমূহ সজ্জিত আছে-নিউল্যান্ডের অষ্টক সূত্র।
৯• পর্যায় সারণির সত্যিকার মূল ভিত্তি -ইলেকট্রন বিন্যাস।
১০•মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাসে মোট শক্তিস্তরের সংখ্যা নির্দেশ করে -মৌলের পর্যায়।
১১• মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাস সর্বশেষ শক্তিস্তরের ইলেকট্রন সংখ্যা নির্দেশ করে -মৌলটির গ্রুপ।
১২• পর্যায় সারণিতে মৌলের অবস্থান নির্ণীত হয় -ইলেকট্রন বিন্যাস থেকে।
১৩• ত্রয়ীসূত্র হলো -দ্বিতীয় মৌলের পারমাণবিক ভর প্রথম ও তৃতীয় মৌলের পারমাণবিক ভরের যোগফলের অর্ধেক বা তার কাছাকাছি একে ডোবেরাইনারের ত্রয়ী সূত্র বলে।
১৪• মেন্ডেলিফের পর্যায় সূত্র হল -মৌল সমূহের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মবলি তাদের পারমাণবিক ভর বৃদ্ধির সাথে পর্যায় ক্রমে আবর্তিত হয়।
১৫• নিউল্যান্ডের অষ্টক সূত্র -যদি পারমাণবিক ভরের ছোট থেকে বড় অনুযায়ী সাজানো যায় তবে যেকোনো একটি মৌলের ধর্ম তার অষ্টক মৌলের ধর্মের সাথে মিলে যায়।
১৬• আন্তর্জাতিক রসায়ন ও ফলিত রসায়ন সংস্থা -IUPAC ।
১৭• IUPAC এর পূর্ণরূপ হলো – International Union of Pure and Applied Chemistry.
১৮• পর্যায় সারণিতে পর্যায় রয়েছে -৭টি।
১৯• পর্যায় সারণিতে আনুভূমিক সারি রয়েছে -১৮টি।
২০• পর্যায় 6 এবং পর্যায় 7 এ মৌল রয়েছে -৩২টি
২১• গ্রুপ 3 এ মৌল রয়েছে -৩২টি।
২২• ধাতু হলো -যে সকল মৌল এক বা একাধিক ইলেকট্রন ত্যাগ করে ধনাত্মক আয়নে পরিণত হয় তাদেরকে ধাতু বলে।
২৩• অধাতু হল -যে সকল মৌল এক বা একাধিক ইলেকট্রন গ্রহণ করে ঋণাত্মক আয়নে পরিণত হয় তাদেরকে অধাতু বলে।
২৪•উপধাতু হল -আধুনিক সংজ্ঞা অনুযায়ী যে সকল মৌল কোন কোন সময় ইলেকট্রন ত্যাগ করে এবং কোন কোন সময় ইলেকট্রন গ্রহণ করে তাদেরকে উপধাতু বলে।
২৫•একই পর্যায়ে মৌল সমূহের ধর্ম পরিবর্তিত হয় -বাম দিক থেকে ডানদিকে।
২৬• আয়নিকরণ শক্তি হল -গ্যাসীয় অবস্থায় কোন মৌলের এক মোল গ্যাসীয় পরমাণু থেকে এক মোল ইলেকট্রন অপসারণ করে এক মোল ধনাত্মক আয়ন এ পরিণত করতে যে শক্তির প্রয়োজন হয় তাকে ওই মৌলের আয়নীকরণ সত্যি বলে।
২৭• মুদ্রা ধাতু বলা হয় -গ্রুপ 11 এর চারটি মূল কে।
২৮• গ্রুপ 17 এর 6 টি মৌল কে বলা হয় -হ্যালোজেন।
২৯• হ্যালোজেন মানে হল -লবণ উৎপাদনকারী।
৩০• পর্যায় সারণির 18 নং গ্রুপের মৌলসমূহকে বলা হয় -নিষ্ক্রিয় গ্যাস।
nice
Thanks
Good
Good
খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং উপকারী একটি পোস্ট অনেক ধন্যবাদ।
বুঝছি
wow.
ধন্যবাদ
Ok
খুবই গুরুত্বপূর্ণ
Thanks
উপকারী পোস্ট
ধন্যবাদ
gd
nice
bah…
Nice
ছাত্রদের জন্য খুবেই উপকারী। ধন্যবাদ আপনাকে।
উপকারী টিপস।
nice post
nice
thanks
Nice
বুঝেছি
nice
nice post
❤️
H
darun