রাশিয়া পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ এই কথাটা কি সত্যি

রাশিয়া হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দেশ গুলোর মধ্যে একটি আর তার সাথে সাথে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু সত্যি কি রাশিয়া পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ। অনেকে বলেন রাশিয়ার থেকেও শক্তি শালী একটি দেশ রয়েছে আর সেই দেশের নাম হলো চীন। আর আমরা সবাই জানি চীন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দেশ না হলেও পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি জনবহুল দেশ চীন আর এই দেশের হাতে নাকি এমন এক পরমানু অস্ত্র সক্রিয় রয়েছে যেটা দিয়ে রাশিয়ার মতো বড়ো দেশ কেউ ও এক মিনিটে ধংস করে দিতে পারে কিন্তু এই ব্যাপারে খুবই কম মানুষই জানে। আমাদের মধ্যে হয়তো অনেকেই জানে রাশিয়ার হাতে মোট পরমাণু বোমা রয়েছে আট হাজারের ও বেশি। আর চীনের কাছে মোট পরমাণু বোমা রয়েছে চারশো টির থেকে একটু বেশি। আর এই দেশ দুটির মধ্যে অনেক মিল রয়েছে এই কারণে এই দেশ দুটির মধ্যে কোনো দিন যুদ্ধ বা বিবাদ ঘটে নি। আর আজ ও রাশিয়া কে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আর শক্তিধর দেশ হিসেবে ধরা হয় । রাশিয়ার সাথে চীনের সম্পর্ক ভালো থাকলেও। রাশিয়া আর আমেরিকার সম্পর্ক ভালো নেই এই দুই টি দেশের মধ্যে সব সময় যুদ্ধ লেগেই থাকে। আর এই যুদ্ধ টি হয় একটি কারনে আর সেই কারণ টি হলো। এই দুই টি দেশের মধ্যে যদি একটি দেশ ভালো কিছু আবিস্কার করে থাকে তাহলে আরেক টি দেশ লেগে পরে এর থেকেও ভালো কিছু করার জন্য। তো বন্ধুরা আমি যেটা বলছিলাম যে রাশিয়ার থেকে যদি কোনো শক্তি শালী দেশ থেকে থাকে সেটা হলো চীন কারণ। চীন নাকি এই গোটা বিশ্বকে উরিয়ে দেওয়ার পরমাণু বোমা বানানোর চেষ্টা ও নাকি করছে। আর তাছাড়া ও রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে হারানোর আরেক টি দেশ রয়েছে আর সেই দেশ টি হলো আমেরিকা এই দেশের কাছে ও প্রায় সাড়ে ছয় হাজারের মতো নিউক্লিয়ার মিথাইল বা পরমাণু বোমা রয়েছে। চীনের কাছে চারশো টি পরমাণু বোমা রয়েছে কিন্তু ভিতরে ভিতরে আরো অনেক বোমা ও নাকি রয়েছে বলে জানা গেছে।আপনারা হয়তো ভাবছেন পৃথিবীতে আরো অনেক দেশ আছে সেগুলো এতো শক্তি শালী দেশ হলো না কেনো সত্যি কথা বলতে এই প্রশ্নের উত্তর আমি দিতে পারবো না। তবে কিছু ধারণা দিতে পারবো। আমেরিকা, রাশিয়া, আর চীন, এই তিন টি দেশ পৃথিবীর নাম করা দেশ আর এই দেশ গুলোর মানুষের মাথায় অনেক বুদ্ধি আর বিশেষ করে তো আমেরিকার এই দেশের এতো নাম হওয়ার কারণ এই দেশের পড়াশুনার হার আর আমরা সবাই জানি আমেরিকার পরাশুনার হার 99% আর এই কারণে এই দেশ গুলোর এতো নাম। আর তাছাড়াও এই দেশ তিন টি আয়তনের তুলনায় অনেক বেশি বড়। আর এই তিন টির এতো ভালো নাম হওয়ার প্রধান কারণ হলো এই দেশ গুলোর পড়াশোনার হার। তো আজকের গল্প এখানে সমাপ্ত।

Related Posts