শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দীর্ঘ বন্ধে বাড়তে পারে বাল্যবিবাহ ও শিশুশ্রম
সারাদেশে কোভিট-১৯ পরিস্থিতিতে দীর্ঘ দিন ধরে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা গভীর অনিশ্চয়তায় পড়েছে । দীর্ঘ সাত মাস অতিবাহিত হওয়ার পরও করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে র লক্ষণও আশাব্যঞ্জক নয়। ফলে এবছর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আবার কবে খুলবে,নাকী এববছর আর খুলবেই না তা কেউ জানে না। ফলে শিক্ষার্থীদের মাঝে হতাশা ও অনিশ্চয়তা লক্ষ করা যাচ্ছে। এতে অনেক শিক্ষার্থী শিক্ষা গ্রহনের মানসীকতা থেকে পিছে চলে আসতেছে ।
দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় সচ্ছল পরিবারের শিক্ষার্থীরা অনলাইনে ক্লাস করলেও, বেশির ভাগ সে সুবিধার বাইরে। বিশেষ করে গ্রামের শিক্ষার্থীরা বেশিরভাগই এর বাইরে । এঅবস্থায় গ্রামের মধ্য ও নিম্নবৃত্ত ঘরের অনেক শিক্ষার্থীরা বিকল্প পথ হিসাবে বাবার পেশা বা নতুন করে আর্থনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িয়ে যাচ্ছে । অনেক মেয়ে শিক্ষার্থীকে অল্প বয়সেই বিয়ে দিয়ে দেওয়া হচ্ছে ।
এর ফলে সারাদেশে শিক্ষার্থীদের একাংশ পড়াশোনা থেকে ঝরে পড়ছে এবং এতে বাল্যবিবাহের হারও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বাড়তে পারে শিশুশ্রমও।
এদিকে দেশের কিন্ডার গাডেন বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা বেতন না পাওয়ায় মানবেতর জীবন যাপন করছেন ও চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছেন। কিন্ডার গাডেন স্কুলগুলোর কর্তৃপক্ষ বলছে, স্কুল খুলতে না পারায় টিউশন ফি আদায় না হলে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা দেওয়া যাবে না। ফলে তাতে আরেক সংকট তৈরি হবে। এই আর্থিক চিন্তায় বেসরকারি শিক্ষকদের অনেকে চান বিদ্যালয়গুলো খুলে দেওয়া হোক, বিশেষ করে কিন্ডার গাডেন বা বেসরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা । কারণ, এসব শিক্ষকের বেতনে সরকারের কোন অনুদান নেই, তারা সম্পূর্ণভাবে শিক্ষার্থীদের টিউশন ফির উপরেই নির্ভরশীল । সারাদেশের এমন অবস্থার কারনে আজ তাঁদের জীবিকা ঝুঁকিতে পড়েছে।
এসব কিছুর পরও অবশ্য বিশেষজ্ঞরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখনই খোলার বিপক্ষে। তাঁরা মনে করেন, শিক্ষকদের কোনো অসুবিধা হলে সেটা সরকার বিবেচনা করতে পারে। কিন্তু শিক্ষার্থীদের কোনোভাবেই ঝুঁকিতে ফেলা যাবে না।
স্বাভাবিক!
yes
yes
অনলাইন থেকে নিশ্চিত আয় করতে এখানে ক্লিক করুনঃ- https://www.ahasantech.com/2020/10/%20Sure%20way-%20to-%20make-%20money-%20online.html
Ha tik bokecen
Ok
এটা অতি স্বাভাবিক
great
Nice