২০ উপায়ে মুহূর্তেই সুখী হয়ে উঠুন
সুখের সন্ধানে পেরেশান হয়ে পড়ার কিছু নেই। কারণ খুব সহজে এবং তাৎক্ষণিকভাবে সুখকর অনুভূতি হতে পারে। এখানে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন ছোট ছোট কিছু কাজের কথা, যার মাধ্যমে মুহূর্তেই সুখী হয়ে উঠবেন আপনি। ১. কোনো কিছু নিয়ে সন্দেহের উদ্রেক ঘটলেই হাসতে থাকুন। অযথা হাসলেও স্ট্রেস চলে যায় এবং মেজাজ ভালো হয়ে যায়।
২. একটু হেঁটে আসুন। প্রকৃতি উপভোগ করতে করতে হাঁটাটলা করলে মনটা চনমনে হয়ে উঠবে।
৩. অথবা কাছের কোনো বন্ধুকে ফোন দিন। হাসি-ঠাট্টায় কিছু সময় কাটালেই সুখী মনে হবে নিজেকে।
৪. নতুন কিছু করার চেষ্টা করুন। যেকোনো কাজ বা শিক্ষণীয় কিছুর পেছনে সময় দিলেই ভালো লাগবে।
৫. স্মার্টফোন এবং কম্পিউটার বন্ধ করে একটু ঠাণ্ডা হয়ে বসুন।
৬. গলা ফাটিয়ে গান গেয়ে দেখুন, মুহূর্তেই মন ভালো হয়ে যাবে।
৭. স্বেচ্ছাশ্রম দিন। অন্যের কাজে সহায়তামূলক কার্যক্রমে সুখ মেলে।
৮. আজ বা বিগত কয়েক দিনের যে বিষয়গুলো নিয়ে আপনি তৃপ্ত, তার একটি তালিকা প্রস্তুত করুন। এতে কয়েকটা পয়েন্ট যোগ হলেই মনটা খুশি হয়ে উঠবে।
৯. প্রিয় খাবার খাওয়া শুরু করুন। তবে বিশেষ করে ডোপামাইন হরমোনের ক্ষরণ বৃদ্ধি পায় এমন খাবার খান। এই হরমোন বিষণ্নতা দূর করে।
১০. ইয়োগা চর্চা করুন। টিভি দেখেই এ চর্চা চালিয়ে যেতে পারেন। মিনিট দশেক এর পেছনে সময় দিয়ে মনটা ফুরফুরে লাগবে।
১১. হয়তো এই মুহূর্তেই আপনার সব কাজ বাদ দিয়ে একটু একা থাকা দরকার। একা হয়ে যান। দেখবেন অনাবিল শান্তি ভর করছে মনে।
১২. নিজের পথ নিজেই খুঁজে বের করার চেষ্টা করুন। হয়তো বড় ছবি দেখে অন্যের পেছন পেছন এগোচ্ছেন। কিন্তু এই পদ্ধতি থেকে সরে গিয়ে নিজেই সামান্য লক্ষ্যের দিকে এগোতে থাকুন। এতে আত্মবিশ্বাস আসবে এবং সুখ অনুভব করবেন।
১৩. রান্নাঘরে মজার সময় কাটানো যায়। মন ভার থাকলে পাকের ঘরে সময় দিন। দেখবেন অনেক ভালো লাগছে।
১৪. তাৎক্ষণিক শান্তির আরেকটি উপায় হলো মেডিটেশন। এতে দেহ ও মনের মধ্যে শক্তিশালী সম্পর্ক স্থাপন হয়। তাই মেডিটেশনের চর্চা করুন।
১৫. সহকর্মী বা বন্ধুর দিকে তাকিয়ে একটা মনখোলা হাসি দিন এবং তার কাজের প্রশংসা করুন। অন্যের মুখে আপনার কারণে হাসি ফুটে উঠলে মনে সুখ চলে আসে।
১৬. ঘরে এলোমেলো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে থাকা কাপড়, কাগজপত্র বা অ্যন্যান্য জিনিসপত্র গুছিয়ে রাখুন। চোখের সামনে জঞ্জাল রাখবেন না। খোলামেলা ঝকঝকে ঘর মনে শান্তি আনে।
১৭. এই মুহূর্তে কোনো বিষয় নিয়ে দারুণ মেজাজে থাকলে এটা নিয়েই কিছুক্ষণ চিন্তা করুন। অযথা অতীত বা ভবিষ্যতের চিন্তায় মুখ কালো করবেন না।
১৮. বেশি পরিশ্রমের কারণে যদি বিশ্রামের অভাব থাকে তবে অবসাদ ভর করে। তাই হালকা ঘুম দিয়ে নিন। জেগে ওঠার পর দেখবেন পরিস্থিতি ভিন্ন।
১৯. যত সমস্যাই থাক না কেন, এতে কি হবে বা হবে না ইত্যাদি নিয়ে চিন্তা করবেন না। একটি বিষয় মাথায় রাখবেন, সব ঠিক হয়ে যাবে। এতে ওই মুহূর্তেই ভালো লাগতে থাকবে আপনার।
২০. বাড়িতে মন খারাপ করে অলস না বসে থেকে অন্য কিছু করুন। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে পারিবারিক কোনো খেলা আয়োজন করুন। মুহূর্তেই মনের মেঘ সরে যাবে।
Tnx
nice
nice
nice
Nice
❤️
Nice
Nice
Nice
❤️
nice post
good
Good
Thanks
Hi there how and Display and Display and
ভালো
Thanks
nice
nice