থানকোণী পাতা খেলে স্মৃতিশক্তি ১০ গুণ বৃদ্ধি হবে
গবেষকরা বলেছেন এই থানকোণী যদি আপনি নিয়মিত সেবন করেন তাহলে আপনার জটিল কোনো রোগে ভোগতে হবে না কখনো
থানকুনি আমাদের আমাদের কাছে একটি অতিপরিচিত পাতা। পুকুরপাড় বা জলাশয়ে হামেশাই এই থানকোণীর দেখা মেলে। কথায় বলে, পেট ভালো থাকলে মনও ফুরফুরে থাকে। চিকিত্সকরাই বলছেন, থানকুনি পাতার এমন ভেষজ গুণ রয়েছে, মিয়মিত খেতে পারলে, পেটের অসুখে কোনও দিনও ভুগতে হবে না। শরীর-স্বাস্থ্য তো সতেজ থাকেই, ছোট থেকে খাওয়াতে পারলে বুদ্ধিরও বিকাশ হয়। দেখে নেওয়া যাক, থানকুনি পাতার ভেষজ গুণগুলি।
পেটের রোগ নির্মূল করতে থানকুনির বিকল্প নেই। নিয়মিত খেলে যে কোনও পেটের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। একই সঙ্গে পেট নিয়ে কোনও দিনও সমস্যায় ভুগতে হয় না। Asiaticoside নামে একটি উপাদান রয়েছে থানকুনি পাতায়, যা হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়। সেই সঙ্গে স্টমাক আলসারের মতো রোগের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। শুধু তাই নয়, পেট খারাপ বা ডায়রিয়ার চিকিৎসাতেও অনেক এই থানকোণীর পাতাকে ডাক্তারগণ কাজে লাগিয়ে থাকেন
শুধু পেটই নয়, আলসার, এগজিমা, হাঁপানি-সহ নানা চর্মরোগ সেরে যায় থানকুনি পাতা খেলে। ত্বকেও জেল্লা বাড়ে। ত্বকের ওজ্জ্বল্য বাড়ায় থানকুনি পাতা ৷ প্রতিদিন থানকুনি পাতা খাওয়ার অভ্যাস করলে বড় বড় রোগের থেকে জয় পাওয়া সম্ভব ৷ অ্যাংজাইটি এবং মানসিক অবসাদের প্রকোপ কমায়। এমন ধরনের সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন, তাদের নিয়মিত করে খেতে হবে থানকুনি পাতার রস, তা হলেই মিলবে উপকার।
মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ে
থানকুনি পাতায় থাকে বাকোসাইড A ও B। বাকোসাইড B মস্তিষ্কের কোষ গঠনে সাহায্য করে ও রক্ত চলাচল বাড়ায়। থানকুনি পাতা নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত থানকুনি পাতা খাওয়া শুরু করলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং Pentacyclic Triterpenes নামক একটি উপাদানের মাত্রা বাড়তে শুরু করে, যে কারণে ব্রেন সেলের ক্ষমতা এতটাই বেড়ে যায় যে স্মৃতিশক্তির উন্নতি তো ঘটেই, সেই সঙ্গে বুদ্ধির ধারও বাড়ে চোখে পড়ার মতো। এই কারণেই তো ছোট বাচ্চাদের থানকুনি পাতার রস (Centella Asiatica) খাওয়ানোর পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। বয়স্ক মানুষরাও যদি নিয়মিত থানকুনি পাতার রস খান, তা হলে শেষ বয়সে অ্যালঝাইমার্স বা ডিমেনশিয়ার মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে। স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতেও সাহায্য করে।
আমাদের শরীলে সকল প্রকার বিষ ব্যথা মুক্ত করে
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: চটজলদি রোগ নিরাময়ের জন্য আমরা অনেকেই অ্যালোপ্যাথির দ্বারস্থ হয়ে যাই। কষ্ট লাঘবে তখন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিষয়টা মাথায় থাকে না। বিশেষ করে টাইফয়েড, ডায়রিয়া, কলেরার মতো পেটের রোগে অ্যান্টিবায়োটিকও চলে আকছার। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত ওই সব ওষুধগুলির দামও অনেক সময় নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে হয়ে যায়। অথচ আমাদের হাতের কাছেই কিছু ভেষজ গাছ রয়েছে, যেগুলি অত্যন্ত অল্প দামে বা একটু খুঁজলে বিনামূল্যেও পাওয়া যায়, আমরা জানি না। অনেক সময় জেনেও, বিশ্বাস হয় না। তেমনই একটি ভেষজ উদ্ভিদ হল থানকুনি।
থানকোণী পাতা সেবনের নিয়ম:
প্রতিদিন ঘুম থেকে ওঠা মাত্র ২ চামচ থানকুনি পাতার রসের সঙ্গে যদি ১ চামচ মধু মিশিয়ে খাওয়া যায়, তা হলে রক্তে মিশে থাকা টক্সিক উপাদানগুলি প্রস্রাবের সঙ্গে বেরিয়ে যায়। ফলে শরীরের কোনও ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা আর থাকে না।
একদম সত্য কথা
আপনি খুব ভাল কিছু বিষয়ে ধারণা প্রদান করেছেন। এই জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমি আমার নিবন্ধের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি আমার Home Care (https://daynightcarebd.com/) রোগীদের সুস্বাস্থ্যের জন্য ব্যবহার করব।
very good tips for health
amazing tips
such a truely topic
good tips
Helpful
hlpful
Good post
অসাধারণ একটি পোস্টটি
good
nice
good
valo
Nice
❤️
ধন্যবাদ।