আত্মসম্মান নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস, ফেসবুক ক্যাপশন

Self-Esteem Quotes, Status, Facebook Texts

1. A person with no self-respect knows nothing in the world. 2. Self-esteem is very important for a person to…

Keep quiet and wait for the right moment.

How many people have you met along the way? No matter how we live, people talk about us. Their words…
শুভ বিবাহ বার্ষিকী শুভেচ্ছা কবিতা, নিজের বিবাহ বার্ষিকী কবিতা

Happy anniversary, write poems yourself, status

Marriage is the union of two people in a sacred bond. Also, the wedding day is as special as the…
ফানি স্ট্যাটাস বাংলা

Funny Status Bengali 2022, Best Facebook Lyrics

1. Protect the environment by planting trees. He goes abroad and loses his wife. 2. Someone: I’m not like you.…
স্বাগত বক্তব্যের নমুনা

Congratulatory speech examples, how to deliver it

So in today’s post, we will discuss some common welcome speeches. The welcome speech is not very well known, but…
বন্ধুকে চিঠি লেখার নিয়ম, ঈদের শুভেচ্ছা নিয়ে নমুনা চিঠি

Rules for writing letters to friends, a sample letter with Eid al-Fitr wishes

There is currently no mobile phone, phone, and telegrams. This letter was the only way to exchange information at the…
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আনেক ভালো আছি। এই পোস্টে আজকে আমি, শীতের সকালের স্ট্যাটাস  নিয়ে আপনাদের কাছে হাজির হলাম । তো আর দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক। শীতের সকালের স্ট্যাটাস শীতকাল হচ্ছে ঠান্ডা ও কুয়াশার ঋতু। শীতকালে সামান্য দূরের বস্তুও দেখা যায় না। লম্বা লম্বা গাছ গুলো কুয়াশায় ঢাকা থাকে তাই দেখা যায় না। প্রকৃতি ভিন্ন রূপে সাজে। সেই রূপ টা অনেক মনোরম। সুন্দর্য দেখা যায় বিশেষ করে কুয়াশাচ্ছন্ন সকালে। শীতের রাতে মানুষ লেপ - কম্বল গায়ে দিয়ে নিশ্চুপ হয়ে শুয়ে থাকে। ভোরে ভেসে আসে মুয়াজ্জিনের আযানের ধ্বনি। তীব্র শীতে ও ধর্ম পরান মুসলমান গণ নামাজ আদায় করেন, মসজিদে যান। লাঙ্গল ও গরু নিয়ে কৃষকেরা মাঠে যায়। গায়ে সামান্য শীতের জামা পরে। অনেকের তাও নাই। কাপতে কাপতে যায় মাঠে। শীতের সকাল থাকে কুয়াশায় ঢাকা। ঘড়ির দিকে তাকালে বুজা যায় বেলা কতো হয়েছে। বাইরে হাড় কাঁপানো শীত, লেপ ছেড়ে উঠতে মনই চায় না। ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা একটু সূর্যের আলো দেখলে উকি মারে। শিশুরা খর জোগাড় করে আগুন ধরায় শরীর গরম রাখার জন্যে। বুড়ো - বুড়িরা রোদ পোহায়। কিছু লোক খেজুরের রস বিক্রি করতে আসে। শীতের সকালে খেজুরের রস খেতে অনেক মজা। গ্রামে শীতের সকালে আরো অনেক ধরনের ফেরিওয়ালা আসে। তারা বাড়ি বাড়ি ঘুরে মোয়া - মুড়কি, মিষ্টি ইত্যাদি বিক্রি করে। গ্রামের খেটে খাওয়া মানুষের জন্যে শীত খুব কষ্টদায়ক হয়। কারণ শীতের কারণে তাদের কাজে যেতে কষ্ট হয়। অনেকেরই গরমের পোশাক থাকে না। শীতের সকালে গ্রামের বধূরা ধান মারাই, ধান সিদ্ধ করার কাজে ব্যস্ত হয়ে পরে। শীতের সকালে শহরের অবস্থা ভিন্ন রকম হয়। শীতের সকালে রাস্তায় হেডলাইট জ্বালিয়ে গাড়ি চালাতে হয়। রিক্সাওয়ালারা ধীরে ধীরে রিক্সা চালায়। রাস্তার পাশে চায়ের দোকানে ভিড় জমে। ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা নানা রকমের শীতের পোশাক পরে স্কুলে যায়। অন্যদিকে বস্তির মানুষের জন্য শীত খুবই কষ্ট দায়ক হয়ে পরে। শীতে কাজে যেতে পারে না। তাদের শীতের বস্র থাকে না। তীব্র শীতে অনেকের মৃত্যু ও হয়। শীতেকালে অনেকে শীতের পিঠা বানায়। নানা রকমের শীতের পিঠা বানানো হয়। শীতকালে মানুষ একে অপরের বাসায় বেড়াতে বেশি যায়। মেহমানদের নানা রকমের খাবার বানিয়ে খাওয়ানো হয়। আবার খেজুরের রস দিয়ে পিঠা পায়েস ও বানানো হয়। শীতের সকালে অন্য রকম একটা খাবার হলো জমাট বাঁধা মাছের তরকারি দিয়ে পান্তা ভাত খাওয়া এ এক অন্য রকম খাবার। প্রকৃতি বিভিন্ন ভাবে নিজেকে সাজায়। সেই রূপ দেখে মানুষ মুগ্ধ হয়। শীতের সকালে ঘাসের ডগায়, শিশিরের জলমলে রূপের কোনো তুলনা নেই। শীতের সকালের একটা সৌন্দর্য ও মাধুর্য রয়েছে। তবে শীতের সকাল তেমন দীর্ঘস্থায়ী হয় না। এক সময় সূর্য উঠে ধীরে ধীরে রোদ ছড়িয়ে পড়ে, উত্তাপ বাড়ে। রাতের শিশির কণা হটাৎ উধাও হয়ে যায় বেলা বাড়তে থাকে সেই সাথে শীতের দৃশ্য মিলিয়ে যায়। শীতের প্রভাব কাটিয়ে মানুষ নিজ নিজ কাজে বেরিয়ে পরে শুরু হয় কর্ম ব্যস্ততা। পোস্টটি কেমন লাগলো দয়া করে কমেন্টে জানাবেন, যদি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যয় শেয়ার করবেন, পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। এমন সব দারুন দারুন পোস্ট পেতে Grathor এর সাথেই থাকুন এবং গ্রাথোর ফেসবুক পেইজ ও ফেসবুক গ্রুপ এ যুক্ত থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।

Winter morning mode

Winter morning mode Winter is a cold and foggy season. In winter, even slightly distant objects cannot be seen. The…
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আনেক ভালো আছি। এই পোস্টে আজকে আমি, শ্রীলংকার বর্তমান অবস্থা নিয়ে আপনাদের কাছে হাজির হলাম । তো আর দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক। শ্রীলংকার বর্তমান অবস্থা ঔপনিবেশিক শাসকদের হাত থেকে ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতা পাওয়ার পরে শ্রীলঙ্কা বর্তমানে এক নজির বিহীন এবং মনে হয় সে দেশের ইতিহাসে বিশাল অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল। বর্তমান শ্রীলঙ্কা তার এই পরিস্থিতি কাটিয়ে ওঠার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিছুদিন আগেও শ্রীলংকার মানুষ এই পরিস্থিতির জন্য রাত দিন আন্দোলন করে গেছে অবিরত।  দেশের পরিস্থিতি এমন এক জায়গায় গিয়ে পৌঁছেছিল যে , খাবার নেই, গাস নেই, নেই পরিবারের মুখে দুমুঠো খাবার তুলে দেবার আয়োজন। এমন কি কাগজের অভাবে স্কুল গুলোতে পরিক্ষা নেয়া বন্ধ হয়ে যায়। বিশেষ কিছু যুক্তি সঙ্গত কারনে দেশের অবস্থা এমন অবস্তায় পৌছায় এবং সে দেশের সরকার নিজেদের কে দেওলিয়া ঘোষণা করতে বাধ্য হয়। শ্রীলংকার এই অবস্থার পিছনে কিছু কারণ ছিল। তা হলঃ ১। শ্রীলংকার উন্নয়ন ও বস্তুগত যত উন্নয়ন ছিল সব করা হয়েছিল বিদেশি ঋণ নিয়ে। যে ঋণের পরিমান পরিশোধ না করার কারণে বহুগুনে বেড়ে যায়। ২। কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দেশে দেশে শুরু হয় লকডাউন। আর শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির সিংহ ভাগ আসত পর্যটন খাত থেকে। আর দেশে পর্যটক না আসার কারণে দেশের পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়। ৩। দেশের মুদ্রাস্ফীতি এমন পর্যায়ে গিয়ে পৌছায় যে মানুষের দৈনন্দিন খাবার ও জ্বালানি কেনা কঠিন হয়ে দাড়ায়। ৪। অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প। ৫। কর কমানো। ২০১৯ সালে সরকার কর কমানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। উন্নয়নে গতি আসে, কিন্তু দেশ খারাপ পরিস্থিতির মধ্য পতিত হয়। উদাহরণ স্বরূপ, এক কেজি চালের দাম ৫০০ এল কে আর (শ্রীলঙ্কার টাকা) ও এক কেজি চিনির দাম ২৯০ এল কে আর হওয়ার কথা দর্শানো যায়। ফলে ক্ষোভে জর্জরিত মানুষ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করতে বাধ্য হন। দেশের এই পরিস্থিতি থেকে মানুষ পালানো শুরু করে এবং আশ্রয় নিতে থাকে ভারতের তামিলনাড়ুতে। ভারত সরকার তাদের আশ্রয় দেয় এবং মানবিক সাহায্য ,সহযোগিতা করতে থাকে। যদিও ভারত সরকারের আসল উদ্দেশ্য ছিল তাদের নিজের দেশে ফেরত পাঠানো। দেশের এই অবস্থা অনেক দিন ধরে পুঞ্জীভূত হয়েছে। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া রাজাপাকসে অর্থনৈতিক জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছিলেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, এখন মাত্র দুই বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ রয়েছে। দেশের ঋণ থেকে জিডিপি ২০১৯ সালের ৮৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২১ সালে ১০৪ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। বর্তমান বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতিতে জ্বালানি, বিদ্যুৎ, কাগজপত্র, দুধের গুঁড়োসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের সরবরাহ পেতে তীব্র অসুবিধা দেখা দিয়েছে। দেশটি প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্নতার মুখোমুখি হচ্ছে, এমনকি নিউজপ্রিন্টের অভাবে কাগজের মুদ্রণ বন্ধ হয়ে গেছে। মার্চে দেশটিতে সাধারণ মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ১৭ শতাংশের বেশি। খাদ্য মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৩০.২ শতাংশ। এতে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। দেশের মানুষের অবস্থা যখন খারাপ অবস্থা ধারণ করে তখন তাঁরা রাস্তায় নেমে আসে এবং লাগাটার আন্দোলন করতে থাকে। টানা আড়াই মাস আন্দোলনের পর দেশের সরকার গদি ছাড়তে বাধ্য হয়, এবং তাঁরা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়। দেশের এমন ও হয়েছে যে মন্ত্রী ও এমপি কে রাস্তায় ফেলে পিটানো হয়েছে। বর্তমানে দেশে নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে, এবং ইতিমধ্যে দেশে জরুরী অবস্থা তুলে নেয়া হয়েছে। দেশের জনগণ থেকে শুরু করে সবাই আশা করছে এই সরকার দেশের অবস্থা আবার আগের অবস্থায় নিয়ে যাবে। এখন দেখার বিষয় ,কতদিনে এই সমস্যা দৃরীভূত হয়। এখন সময়ের অপেক্ষা । পোস্টটি কেমন লাগলো দয়া করে কমেন্টে জানাবেন, যদি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যয় শেয়ার করবেন, পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। এমন সব দারুন দারুন পোস্ট পেতে Grathor এর সাথেই থাকুন এবং গ্রাথোর ফেসবুক পেইজ ও ফেসবুক গ্রুপ এ যুক্ত থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।

Status for Sri Lanka

Status for Sri Lanka After gaining independence from its colonial rulers in 1948, Sri Lanka faced economic and political problems…
ঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা

Popular special Eid ul Adha 2022 greeting message for friends

Eid al-Fitr is the most significant religious holiday for Muslims. Eid al-Fitr means joy. The joy of the Kingdom overwhelms…

10 incredible facts about Ukraine

Ukraine is a country of endless beauty, natural resources and rich history. Until the dissolution of the USSR in 1991,…