পরিনত বয়সের উষালগ্লে থেকে স্ত্রী এবং পুরুষ উভয়ের মুখমন্ডলে ব্রণ হয়। ব্রণ হওয়ার বহুবিধ কারণ রয়েছে।
প্রথমত আমাদের শরীরের চামড়ার ঠিক নিচে ছোট ছোট তৈলগ্রন্থি থাকে। চামড়াকে নরম রাখার জন্য ঐ গ্রন্থিসমূহ সবসময়ই সামান্য পরিমাণ তৈল উৎপন্ন করে। গ্রন্থগুলোতে ছোট ছোট ছিদ্রপথ থাকায় ছিদ্রপথে উৎপন্ন তৈল চামড়ার বাইরে চলে আসে। বাতাসের সাহায্যে ধুলি-বালি কিংবা গায়ের চামড়ার কোষের বর্জনীয় পদার্থ দিয়ে কখনও কখনও ঐ ছিদ্রপথ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ত্বকের নিচের তৈল বের হতে না পারায় জায়গাটা ফুলে ওঠে। তারপর শরীরে রোগ-জীবানু সৃষ্টির জন্য দায়ী শ্বেতকণিকা ঐ জায়গায় জমা হয়ে গ্রন্থির চারদিকে এসে পুঁজে পরিণত হয় এবং পরে তা থেকে ব্রণের সৃষ্টি হয়।
দ্বিতীয়ত, কোন উত্তেজক পদার্থের সংস্পর্শে, মুখমন্ডলের চাকচিক্য বৃদ্ধির জন্য ঔষধ ব্যবহার করলে, শরীর অত্যন্ত গরম অথবা ঠান্ড বাতাস লাগা, গুরুপাক খাদ্য আহার প্রচুর আহার মুখমন্ডলের রক্তাধিক্য,যৌবনের শারীরিক পরিবর্তন, যৌবন হতে মধ্যবয়সের পদার্পণ এবং অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে ব্রণ দেখা দেয়।
তৃতীয়ত, কোন রোগ অথবা চামড়ার ব্যাধিগ্রস্ততার জন্য ব্রণ হয়।
চতুর্থত, মসলা অথবা তৈলাক্ত খাবার ব্রণ সৃষ্টির অন্যতম কারণ।
ইতিহাসবিদ হেরোডটাস এর জীবন কাহিনী।
ইতিহাসের জনক হেরোডটাস ৪৮৪ খ্রিষ্টপূর্বে এশিয়া মাইনর উপকূলে গ্রিক নগরীতে ...