আসসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই? আমি আশা করি আপনারা খুব ভাল আছেন.আমরা অনেকেই জানি যে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায় তবে কীভাবে এটি করা যায় তা অনেকের কাছেই অজানা। তো বন্ধুরা আজ আমরা শিখব কিভাবে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায়।
এবং মোট কয়টি পদ্ধতিতে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায় তো আর কথা বাড়াবো না চলুন লেগে পড়ি।
তো বন্ধুরা ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে হলে আমাদের সর্বপ্রথম লাগবে একটি জিমেইল তবে আমাদের জিমেইল টি খুলবার সময় অবশ্যই মাইসেল্ফ দিয়ে খুলতে হবে।
জিমেইল খোলা শেষ হওয়ার পরে আমরা চলে যাব ইউটুব এ. তো বন্ধুরা আমরা ইউটিউবে যাওয়ার পরে ডান দিকে খেয়াল করলে দেখতে পাবো ডান দিকে উপরে উপরে আমাদের জিমেইল এর একটি লোগো দেখা যাচ্ছে সেখানে আমরা একটা বার ক্লিক করে দিবো।
সেখানে ক্লিক করার পরে আমরা নিচের দিকে দেখতে পাব লিখা আছে ইওর চ্যানেল সেখানে একটি ক্লিক করে আমরা আমাদের চ্যানেলের নাম দিব তার পর সাবমিট করে দিব তাহলে আমাদের চ্যানেলটি হয়ে যাবে।
তো বন্ধুরা আমাদের ইউটিউব চ্যানেল তৈরি হয়ে গেছে এবার আমরা কাজ করব আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে।
বন্ধুরা ইউটিউবে কাজ করতে হলে অবশ্যই আপনাকে নির্দিষ্ট একটি টপিক বেছে নিতে হবে সেই বিষয়ের পার আপনি ভালো পারেন, সেই বিষয়ের পর আপনি ভিডিও তৈরি করতে পারেন।
চ্যানেল তৈরি হয়ে যাওয়ার পরে আপনি নিয়ম মাফিক ভিডিও আপলোড করতে থাকবেন। আপনাকে অবশ্যই জানা লাগবে ইউটিউবে কোন ধরনের ভিডিও আপলোড করে তারা গ্রহণ করে আপনাকে অবশ্যই তাদের গাইডলাইন মেনে ইউটিউবে কাজ করতে হবে৷ তাহলে আপনি ইউটিউব থেকে একটা ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন।
তো চলুন জেনে নেই ইউটিউব এর কি কি নিয়ম রয়েছে যে নিয়ম মেনে আমাদেরকে কাজ করা লাগবে।
বন্ধুরা ইউটিউব এ কাজ করতে হলে প্রথমে আপনার চ্যানেল টি ভেরিফাই করতে হবে কিভাবে ভেরিফাই করে তার জন্য আপনি ইউটিউবে সার্চ করলে অনেক ভিডিও পেয়ে যাবেন অথবা আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে পারেন আমি আমার চ্যানেলে এমন অনেক ভিডিও আপলোড করে থাকি।
চ্যানেল ভেরিফাই করার পরে আপর চ্যানেলে 1000 সাবস্ক্রাইবার থাকা লাগবে এবং লাগবে 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম মানে 40,000 মিনিট এবং এটি এক বছরের মধ্যে লাগবে. একবছর পারহলেও সমস্যা নেই , তবে ওয়াচ টাইম নতুন করে শুরু হবে।
আপনার চ্যানেলে যখন 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম হয়ে যাবে, তখন আপনি গুগল এডসেন্সে এপ্লাই করতে পারবেন তারপর আপনি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
যদি কোন বিষয় না বুঝে থাকেন এই আর্টিকেলের নিচেই আমার ইউটিউব চ্যানেলে লিংকটি থাকবে সেখানে গিয়ে আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আসবেন আমি এই সম্বন্ধে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও দিয়ে থাকি।
আর্টিকেলটি বেশ বড় হয়ে যাচ্ছে পরবর্তী আর্টিকেলে আমি ইউটিউব এর আরো বিভিন্ন বিষয়ে বর্ণনা করব আমার সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ
ইউটুব এ আমি
ফেসবুকে আমি