চীনের উহান শহর থেকে আবিষ্কার হয় এই করোনা ভাইরাস। মূলত উহান শহর থেকেই করোনাভাইরাস সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। করোনা ভাইরাস সময়ের সাথে সাথে বহু রূপ ধারণ করে এবং মানুষকে নানাভাবে দুর্বল করে আঘাত করে। তবে অনেকে মনে করছে যে করোনাভাইরাস চীন আবিষ্কার করেছে তাদের অর্থনীতিকে উজ্জ্বল করার জন্য। আমি জানিনা কেন লোকেরা এসব মন্তব্য করছে বা এসব চিন্তা করছে। কিন্তু অনেক দেশের গবেষকরা বলছে যে এ ভাইরাসের অস্তিত্ব পৃথিবীতে অনেক বছর ধরে ছিল এবং সময়ের সাথে সাথে ভাইরাস মানুষের ক্ষতিকর দিকসমূহ অর্জন করে নিয়েছে। তারা বলেছে যে এরকম ভাইরাস তৈরি করা প্রায় অসম্ভব। অনেক ইউটিউবে ভিডিও আছে যে সেখানে দেখা গেছে যে কিছু সংখ্যক লোক করোনাভাইরাস থুথু বা স্পর্শের মাধ্যমে ছড়াচ্ছে। আমি মনে করি যে, যে কেউ এটা দেখে মনে করে মনে করবে যে কোন ভাইরাস আসলেই চীন তৈরি করেছে তাদের অর্থনীতিকে উজ্জ্বল করার জন্য। এদিকে প্রাণহানি করোনাভাইরাস নানা ভাবে মানুষের শরীরে প্রবেশ করছে এবং শরীরের নানা ধরনের রোগ তৈরি করছে। এদিকে কোন ভাইরাসের প্রতিশোধ বা ভ্যাকসিন তৈরি করার জন্য অনেক দেশ গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে । এটা জানা গেছে যে এখন চীন দেশে কোন ধরনের কোন ভাইরাস নেই তারা আনন্দ উৎসবের মাধ্যমে ঘোষণা দিয়েছে যে তাদের দেশে কোন ভাইরাস নেই তার আগের থেকে এখন মুক্ত। করেনা ভাইরাস মোকাবেলায় নানা দেশ নানা ভাবে মোকাবেলার জন্য উদ্যোগ নিয়েছে। দেশ লকডাউন করে দিচ্ছে এবং তাদের দেশের জনগণকে ঘরে থাকার অনুরোধ করা যাচ্ছে। কোন ভাইরাসের রোগী এবং মৃত্যুর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে এছাড়া অনেকেই সুস্থ হয়ে গেছে কিনা দেখা গেছে যে এখন আর কোন কোন ভাইরাস রোগী তাদের দেশে নাই বরং যারা ছিল তারা ভালো হয়ে গেছে তাদের দেশে আর কোন কোন ভাইরাসের আক্রান্ত হয়ে কোন লোক মারা যায়নি। অনেক সময় দেখা গেছে যে বিজ্ঞানীরা আমাদেরকে তথ্য দিয়েছে যে কোন ভাইরাস অতিরিক্ত গরম সহ্য করতে পারে না এটা 27 ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে তাপমাত্রা হলেই মারা যায় কিন্তু এখন দেখা গেছে যে সৌদি আরব দেশ যেখানে এখন তাপমাত্রা 27 ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে সেদেশের আক্রান্ত হচ্ছে এবং এই ভাইরাসের কোন নেগেটিভ প্রভাব পড়ছে না এখন ঠিকভাবে বলতে পারছে না যে এখন তারা কি করবে তবে তারা বলতেছে যে আমরা অতি শীঘ্রই এই করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরি করতে সক্ষম হব এবং অনেক ধরনের তথ্য আমাদের হাতের কাছে এসেছে এবং আমরা তা দিয়ে এবং তার ওপর গবেষণা করে ভ্যাকসিন তৈরি করব। দিন দিন ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। বিজ্ঞানীরা বলতে পারছেনা যে কত সংখ্যক লোক সঠিকভাবে মারা গেছে এই করুণা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে তবে জানা গেছে যে পৃথিবীতে অনেক বছর ধরে ছিল এবং নানা বিবর্তনের মাধ্যমে এ ভাইরাস মানুষকে কাবু করার ক্ষমতা অর্জন করে নিয়েছে এজন্য এ ভাইরাসের প্রতিরোধক্ষমতা খুব সহজে তৈরি করা যাচ্ছে না অনেক ভেবেচিন্তে এবং দক্ষতার মাধ্যমে এই ভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কার করতে হবে এবং তা কষ্টসাধ্য অনেক বড় বড় ধনী লোকেরা যে কোন কিছুর বিনিময়ে তারা করুন আর ভ্যাকসিন তাদের দেশ বা জনগণের কাছে দেখতে চাইছে এদিকে বিজ্ঞানীরা এই বর্বরতার বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করার জন্য সব সময় তাদের বিজ্ঞানকে কাজে লাগিয়েছে। তারা অতি শীঘ্রই জানিয়ে দিয়েছে যে তারা খুব তাড়াতাড়ি এই ভ্যাকসিন তৈরি করবে এবং তা সবার মাঝে পৌঁছে দেবে। এদিকে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ইতালিতে অনেক লোক মারা গেছে দিনে প্রায় 700 উপরে লোক মারা গেছে। এদিকে বাংলাদেশে ভারতসহ অনেক দিনই দেশগুলোতে আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেড়ে চলেছে এবং মৃত সংখ্যা প্রাইস কম রয়েছে কিন্তু এভাবে যদি আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যায় তবে নানাভাবে নানা বিবর্তনের মাধ্যমে তাদের মৃত্যুর সংখ্যা দিন দিন বেড়ে যাবে তাই আমাদেরকে এ বিষয়ে সব সময় সচেতন থাকতে হবে এবং নিজেকে সচেতন রাখতে হবে যাতে আমরা কোন ভাইরাস থেকে বেঁচে থাকতে পারি এবং অন্যদেরকে বাঁচাতে পারি। আমাদেরকে নানাভাবে সাবধান থাকতে হবে যাতে করোনাভাইরাস আমাদেরকে না আক্রমন করতে না পারে এবং আমাদেরকে অনেক সাবধানের সাথে চলাফেরা করতে হবে জনসভায় জনসভায় এড়িয়ে চলতে হবে এবং সামাজিক দূরুত্বে থাকতে হবে। আমরা যদি সতর্কভাবে এবং সামাজিক দূরত্ব এবং প্রশাসন যা আমাদেরকে মানতে বলছে তা যদি মেনে চলি তবে আমরা অতি সহজে করোনা ভাইরাসের হাত থেকে বেঁচে থাকতে পারবো।
International Finance Corporation: Driving Global Development through Private Sector Investment
The International Finance Corporation (IFC), a cornerstone institution within the World Bank Group, has played a transformative role in global...