বর্তমানে সারা পৃথিবীব্যাপি এক আতঙ্কের নাম করোনা ভাইরাস। করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে সারা পৃথিবীব্যাপি মানুষের জীবনযাএা স্থবির হয়ে পড়েছে। মানুষ পড়ছে না তার দৈনন্দিন জীবনের কোনো ধরণের কাজে মনোযোগ দিতে। পারছেনা তার দৈনন্দিন জীবনযাএা শান্তি মতো পালন করতে। চারদিকে আতঙ্কে ছেয়ে গেছে। চারদিকে সকলের মাঝে কেমন যেন এক ধরনের ভয় কাজ করছে।
করোনা ঠেকাতে বর্তমানে বিদেশ ভেতর প্রবাসীদের হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। তবে হোম কোয়ারেন্টাইনে যারা আছে তাদের যে করোনা আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা রয়েছে তা কিন্তু নয়। হোম কোয়ারেন্টাইনে সেই সকল মানুষদের রাখা হয়েছে যাদের মধ্যে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা তুলনামূলক রয়েছে।তাছাড়া অনেকে আবার হোম কোয়ারেন্টাইনে থেকে সুস্থ হচ্ছে। বিদেশ ফেরত প্রবাসীদের ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। অনেক আবার নিজের ইচ্ছেতে হোম কোরাইন্টাইনে আছে।
আমাদের একটু সচেতনতাই পারে এই মহামারী প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে আমাদের বাঁচাতে। এখন যেহেতু বাংলাদেশে প্রায় সকল প্রতিষ্ঠান ৩১ তারিখ পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে তাই শিক্ষার্থীরাও এক ধরণের হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে। এখন প্রশ্ন আসতেই পারে মনে যে এই হোম কোয়ারেন্টাইনে কি করবেন আপনি?এখন সর্বশেষ করোনা আক্রান্ত হয়েছে ১৪ জন এবং করোনা আক্রান্ত একজন কিছুক্ষণ আগেই মৃত্যুবরণ করেছেন। তাই হোম কোয়ারেন্টাইনে কিছু বিষয় সমূহ মেনে চলা আমাদের জন্য আবশ্যক। যেমন :
১.কারো সংস্পর্শে আশা হতে বিরত থাকুন।
২.মাস্ক এবং হ্যান্ড সেনিটাইজার ব্যবহার করুণ।
৩.ইবাদত করুণ এবং সৃষ্টিকর্তার নিকট সাহায্য কামনা করুণ।
৪.ভয় না পেয়ে পরিস্থিতি মোকাবেলা করুণ।
৫. সকল বিধিনিষেধ এবং নিয়মকানুন মেনে চলুন।
৬.নিজে সচেতন হউন অন্যকে সচেতন করুণ।
৭.পজিটিভিটি তৈরি করুণ। সাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুণ।
৯.প্রয়োজনীয় খাবার মজুদ রাখুন।ইত্যাদি।
তাই রোগের ভ্যাকসিন এখনো বাজারজাত করা হয়নি। তাই সচেতনেতা এবং পজেটিভিটি পারবে আপনাকে এই ভয় সামলে নিতে।