স্বপ্ন আমার আকাশ ছোঁয়ার। হাসছ না! হাসো হাসো একদিন অবশ্যই আকাশ ছুঁবো আমি দেখে নিও।যখন আাজকে স্বপ্নে কথা বলব প্রথমেই বলেনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের কথা।তার স্বপ্ন ছিল স্বাধীন বাংলাদেশ। তিনি বলেছিলেন “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে তিনি অংশ নিয়েছিলেন। পাকিস্তানের দুই অংশ পূর্ব আার পশ্চিম পাকিস্তান মিলেই তিনি সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেন। সারা বাংলাদেশে স্বাধীনতার জয়ধ্বনী শোনা গেল। এইতা তো জানা কথা যে তুমি যাই ভালো করো না কেন কেউ একজন কিছু না কিছু বলবেই। আমরা নাকি স্বাধীন হয়ে কী করব আমেরিকনরা বলেছিল। তখনকার সময়ে বাংলাদেশে কিছুই সুযোগ সুবিধা ছিলো না।কিন্তু আমরা থেমে থাকেনি। তার জন্যই দেখে আমরা এখন শুধু স্বাধীন না আমরা হয়ে উঠেছে অনেক উন্নত।বাংলার সন্তানরা থেমে থাকেনি। আার এইসব কিছুর সৃষ্টি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন থেকে। দেখলে তো স্বপ্নের ক্ষমতা কতটুকু। স্বপ্ন থেকেই সত্যির শুরু হয়।
মে ও স্মিথ কে চিনো তোমরা! এর দুইজনের কারণেই এখন আমরা ঘরে বসেই সব খবর পাচ্ছি টিভির মাধ্যমে। ১৮৬২ সলে প্রথমে তারের মাধ্যমে স্থির ছবি পাঠানো সম্ভব হয়। এর বহুবছর পর ১৮৭৩ সালে ইলেকট্রনিক সিগনালের মাধ্যমে ছবি পাঠানোর পদ্ধতি মে ও স্মিথ আবিষ্কার করেন। ভাবতে পারো ইলেকট্রনিক সিগনালের মাধ্যমে আমরা টেলিভিশন ছবি দেখছি। এই সবটা হয়েছে তারা এইটা স্বপ্ন দেখছে এর কারণে। কি অদ্ভুত স্বপ্ন তাইনা! আসলে ১৯২৬ সালে জন লগি বেয়ার্ড প্রথম টেলিভিশন আবিষ্কার করেন। বিজ্ঞানীরা সবাই নিজের স্বপ্নকে ধাপে ধাপে বাস্তবে রূপান্তর করতে সক্ষম হন।তারা স্বপ্ন দেখার পরই এত রকম অবিশ্বাস্য জিনিস আবিষ্কার করেন। এখন নিজেই অনুভব কর স্বপ্ন দেখা কতটা জরুরি।
তেমার স্বপ্ন এমন হওয়া উচিত যা শুনলে লোকে বলবে যে এতা সম্ভব নয়। যে স্বপ্নের কথা শুনলে তোমাকে পাগল ভাববে তাই স্বপ্ন হওয়া উচিত। তুমি ডুবুরি হয়ে স্বপ্ন ভেসে যাবে। আর সেই স্বপ্নই তোমাকে তেনে তুলবে। স্বপ্ন থাকবে না কোন কৃপাণতা শুধু থাকবে দুটো পাখা। উড়ে বেরাবে স্বপ্নের জগতে।