আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন আজকে আমি বলব ফাঁসির রায় শোনানোর পর কলমের নিব কেন ভেঙে ফেলা হয়. বন্ধুরা আপনারা জানেন যদি একটি আসামির ফাঁসির রায় শোনানো হয় সেই রায় কখনোই পরিবর্তন করা সম্ভব নয়. স্বয়ং বিচারক নিজেও সেই রায় পরিবর্তন করতে পারবে না কিন্তু যদি আসামি নিম্ন আদালতে ফাঁসির রায় শোনার পর উচ্চ-আদালতে আপিল করে আর সেই আদালত যদি তাকে মাফ করে দেয় তাহলে কেবল সে ফাঁসি থেকে মুক্তি পাবে. কিন্তু উচ্চ আদালতেও যদি ফাঁসির রায় বহাল থাকে তাহলে তার ফাঁসি নিশ্চিত. কিন্তু সে যদি রাষ্ট্রপতির কাছে গিয়ে ক্ষমা চায় রাষ্ট্রপতি যদি তাকে ক্ষমা না করে তাহলে একমাত্র আল্লাহ ছাড়া তার এই ফাঁসি আর কেউ আটকাতে পারবেনা. যে কলমের দ্বারা আসামির ফাঁসির রায় লেখা হয় সেই কলম দ্বারা আর অন্য কোনো আসামির ফাঁসির রায় লেখা হয় না এবং কলম হচ্ছে শিক্ষার সব থেকে বড় অস্ত্র আর সেই অস্ত্র দিয়েই একজন মানুষকে হত্যার রায় লেখা হয় সেজন্য কলমের নিব ভেঙে ফেলা হয়. এই একটি কলম দিয়ে শুধুমাত্র একজন আসামির রায় লেখা হয় পরবর্তীতে যেন আসামির রায় পরিবর্তন না করা যায় সেজন্য জজ রায় লেখার পর কলমের নিব ভেঙে ফেলে. এটা শুধু বাংলাদেশ নয় প্রত্যেকটা দেশেই এই নিয়মটা চালু থাকে. কলম মানুষকে সঠিক পথ দেখায় সঠিক পথে চলার জন্য সাথী হয়ে থাকে একজন মানুষকে ভালো এবং সৎ শিক্ষা দিয়ে থাকে আর সেই কলম দিয়ে একজন মানুষের ফাঁসির রায় লেখার পর সেই কলম আর রাখা যায় না সেজন্য ফাঁসির রাই শোনানোর পর কলমের নিব ভেঙে ফেলা হয়. বন্ধুরা আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ.
ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তা সম্পর্কে জানুন
আমাদের সবার জীবনেই ঝুঁকি এবং অনিশ্চয়তা দুইটি অপরিহার্য বিষয়। যদিও শব্দ দুটিকে আমরা অধিকাংশ মানুষই একই বিষয় মনে করি,কিন্তু প্রকৃতপক্ষে...