নুরুল আবছার মাদ্রাসার ছাত্র। তার বাবা – মা দুনিয়াতে নাই। সে অনেক গরিব।তার একটা ছোট বাড়ি আছে।
সে ওই বাড়ি থেকে লেখাপড়া করে।
তার কপালে দুই বেলা ভালো করে খাবার ও জুটে না। এইভাবে ছলে গেলো কয়েকটা বছর।
একদিন তার এক বন্দু তার বাড়িতে বেড়াতে আসে। সে জিজ্ঞাস করল তুই তো দুই বেলা খাবারো ও পাস না।
তুই কিভাবে জিবন কাটাস?
সে বল্ল আমার বাড়ির পাসে দেখ হোটেল আছে। ওই খাবারের ঘ্রাণে আমার পেট বরে যায়।
এই খবর হোটেল এর মালিক যেনে যাওয়ায় মালিক তাকে দুই বছরের মুল্য পরিশোধ করতে বলে।ছেলেটি থাকে অনেক বলছে কিন্তু মালিক কিছু শুনতে চেনা।
এরপর ছেলেটি মেম্বর এর কাছে গেলেন এবং মেম্বরকে সব বলার পর তিনি বল্লেন টিক আছে তুমি আমার সাতে আসো।
তারপর ছেলেটি এবং মেম্বার ওই মালিক এর কাছে গেলেন।এবং মেম্বর বল্লেন এইদেখো টাকা। তারপর মালিক ওই টাকার দিখে তাকাল।
তারপর মেম্বর বল্লেন হইছে তুমি টাকা দেখেচ। আর নিতে হবে না।
এর পর মালিক তার ভুল বুজতে পেরেছেন।