মানবতা যখন সংকটের মুখে পড়েছে তখনি বার বার কিছু কিছু যোদ্ধা বরাবরই সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে এগিয়ে এসেছেন।তারা এগিয়ে এসেছেন মানুষের কল্যাণে, মানবতার কল্যাণে।বর্তমানে করোনা ভাইরাসের এর সংকট পরিস্থিতির কারণে সকলের জীবনে নেমে এসেছে চরম বিপর্যয়। বিপর্যয়ে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে দিনমজুর এবং অসহায় মানুষদের উপর।চলমান সংকটে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন সাকিব আল হাসান ফাউন্ডেশন, সেবাএক্সওয়াইজেড,দৈনিক সমকাল এবং দ্যা ডেইলি স্টার।
মিশন সেইভ বাংলাদেশ এই সকলের মিলিত প্রয়াস।মিশন সেইভ বাংলাদেশ রাজধানী ঢাকার সুবিধাবঞ্চিতদের পাশে বরাবরই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। তাদের সাহায্যে এবার এগিয়ে এলেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান।সাকিব আল হাসান গত শনিবার রাতে তার ভেরিফাইড ফেইসবুক পেইজে মিশন সেইভ বাংলাদেশ এ যোগদানের বিষয়টি নিশ্চিত করে।সাকিব আল হাসান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সাকিব আল হাসান ফান্ড সংগ্রহ করবেন।
সাকিব আল হাসান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে দেশ এবং বিদেশের বিভিন্ন সংস্থা এবং প্রতিষ্ঠান থেকে ফান্ড সংগ্রহ করবেন।সেই ফান্ড যুক্ত হবে “মিশন সেইভ বাংলাদেশ ” এ।উক্ত ফান্ডের টাকা প্রদান করা হবে করোনা ভাইরাসের বিরাজমান সংকটে বিপর্যস্থ পরিবারসমূহকে।তার এই মহতী উদ্যোগের ফলে অনেক সুবিধাবঞ্চির পরিবারের মুখে হাসি ফুটবে। তাদের সাহায্যে এগিয়ে আসার জন্য ধন্যবাদ সাকিব আল হাসান এবং সাকিব আল হাসানের ফাউন্ডেশনকে।
সাকিব আল হাসানের সর্বপ্রথম সাহায্যে যাচ্ছে মিশন সেইভ বাংলাদেশে। সেইভ বাংলাদেশ একটি নন প্রফিট উদ্যোগ। সেই উদ্যোগে তাদের পাশে রয়েছে সাকিব আল হাসান ফাউন্ডেশন, সেবা এক্সওয়াইজেড, দৈনিক সমকাল, দ্যা ডেইলি স্টার। করোনা ভাইরাসের প্রভাব মোকাবিলায় মিশন সেইভ বাংলাদেশ একটি মহতি উদ্যোগ।
করোনা পরিস্থিতির কারণে বিরাজমান সংকট মোকাবেলায় সুবিধাবঞ্চিত এবং নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়াই মিশন সেইভ বাংলাদেশের উদ্যোগ। এখন অবধি সেইভ বাংলাদেশ দুই হাজার পরিবারকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।তাদের লক্ষ্য এখন আরোও অনেক সুবিধাবঞ্চিত পরিবারের মাঝে তাদের সাহায্যের হাত প্রসারিত করা।
আপনি চাইলে এগিয়ে আসতে পারেন তাদেরকে সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য। মিশন সেইভ বাংলাদেশকে অনুসরণ করুন তাদের ফেইসবুক পেইজ https:/www.facebook.com/missionsavebangladesh. এই পেইজে আপনি তাদের পরবর্তী এবং আগামী দিনের কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হতে পারবেন।সাকিব আল হাসানের ভাষ্যমতে “আসুন সবাই মিলে একসাথে লড়ি একসাথে বাঁচি। কারণ মানুষতো মানুষের জন্য।