বর্তমান করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং জীবাণুমুক্ত থাকা খুবই জরুরী ।সাবান বা হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে কমপক্ষে 20 সেকেন্ড সময়ব্যাপী হাত ধোয়া অথবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারে ছাত্র সমাজ ও সাধারণ মানুষকে সচেতন করার পাশাপাশি এসব বিতরণ করা যেতে পারে। সমাজের বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন অথবা দায়িত্বশীল ছাত্র সমাজ ইচ্ছে করলেই কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে পারে।
ওষুধের দোকানে হ্যান্ড স্যানিটাইজার কিনতে পাওয়া যেতে পারে । মসজিদ অথবা পাবলিক প্লেসে যেহেতু এখন সাধারণ মানুষের আনাগোনা সুযোগ নেই সেজন্য সাবান, মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ইত্যাদি ছাত্রসমাজের সাহসী ছেলেরা অনলাইনের মাধ্যমে উদ্যোগী হয়ে সংগ্রহ করতে পারে।বাংলাদেশে মধ্যবিত্ত আয়ের দেশ হয়ায় এমন করোনা ভাইরাসের ভয়াবহ পরিস্থিতি মানুষকে করে তুলছে দুর্বিষহ ।নিম্নবিত্ত মানুষের ঘরে যেমন খাবার অভাব দেখা দিচ্ছে তেমনি চিকিৎসার অভাব ও প্রবল হয়ে উঠছে চারদিকে।কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি ভয়াবহ রকমের বিদায় এখন এ কাজটি প্রতিটি বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে করা প্রয়োজন সাহসী ছাত্র সমাজের। সরকারের প্রতিনিধিদের উচিত পর্যাপ্ত পরিমাণে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া। সরকারের উচিত বাজেটের সর্বোচ্চ অংশ চিকিৎসা এবং খাদ্যে নিয়ে আসা। মহামারী নিম্নবিত্ত মানুষকে আরও নিম্নবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত মানুষকে নিম্নবিত্তের দিকে ঠেলে নিয়ে আসে। একথা অবশ্বাস করা যায় না বর্তমানে এই পরিস্থিতিতে প্রামাণ্যচিত্র হিসেবে সবার চোখে উঠে এসেছে। তাই বদলাতে হবে জীবন ব্যবস্থা। প্রত্যেককে এখন ঘরে থাকা প্রয়োজন।এবং ঘরেই এই হ্যান্ড স্যানিটাইজার বা সাবান রাখতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে। মানুষ মানুষের জন্য ।উচিত এখন সবার জন্য এগিয়ে আসা। পাবলিক প্লেসে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই বর্তমানে। মসজিদে না গিয়ে বরং সাময়িক সময়ের জন্য বাসায় নামাজ আদায় করা উচিত।
বাসা বাড়ির আঙ্গিনা টয়লেট উঠুন প্রভৃতি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা উচিত । সেখানে প্রয়োজনীয় টয়লেট্রিজ সামগ্রী তথা হারপিক হ্যান্ডওয়াশ টয়লেট পেপার রাখা উচিত।
সতর্কতাঃ
শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
দাহ্য পদার্থ থেকে দূরে থাকুন
ভুলেও চোখে লাগাবেন না। অসতর্কতাবশত চোখে পড়লে পানি দিয়ে দ্রুত ধুয়ে ফেলুন। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।