কবে আর কতদূর জীবনের লক্ষ্য,
সঁপে দিয়েছি ভাবনায় ভরা, আত্মপক্ষ।
আমি ছবি দেখব তারা, হাত বাড়াব আকাশের উচ্চতায়।
দেখবে অবাক হয়ে, আমি ছুটে আসবো বিজয়ী গান গেয়ে ,গেয়ে,
লক্ষী ছেলে সোনার ছেলে
আত্ম গর্বে ভরে উঠুক প্রাণ
জন্মভূমি আর নিজ জাতির বাড়াবো সম্মান।
আমি নির্ভীক-অগ্রপথিক
চেয়ে দেখো আমায়, বদলে গেছি, বদলে যাবো।
শান্তি ও সমৃদ্ধির দুত হব।
আমি ছুঁয়ে দেখবো তারা,
হেঁটে বেড়াবো আকাশের উচ্চতায়।
কবে আর কতদূর জীবনের লক্ষ্য?
সঁপে দিয়েছি ভাবনায় ভরা আত্মপক্ষ।
আশা-….. কতখানি কান্নার জলে মুছে যাবে স্বপ্ন?
কতটা আঘাতে হব চূর্ণ-বিচূর্ণ
যা চাইনি তাই পেয়ে জীবন হয়ে গেছে পণ্য
অর্জুনের ডাইরিটা লেখা বাকি
পৃষ্ঠাগুলো শুধু মাত্র 0
এখনো নিভে যায় নি প্রদীপ মৃদু মৃদু আলো
আমার ভেবে, আমাদের ভুলে থাকতে পারি না ভালো
গোলকধাঁধার পৃথিবীতে কোনটা সাদা আর কোনটা কালো
কতখানি কান্নার জলে মুছে যাবে স্বপ্ন!!
ভয় লাগে শুধু ভয়-ভীষণ ভয়
মাঠে নামার আগেই ঘটে যায় পরাজয়
কোন অভিশাপে? কোন অভিশাপে?
ওরা কারা যারা বলে, বোকা ছেলে
পিছনে না ফিরে সামনে তাকাও/
বিজয়ী কামনার মনটা কি বলে?
শুনতে দেখো কত ভালো লাগে।
যা চাইনি তাই পেয়েছি জীবন হয়েছে পূর্ণ
অর্জুনের ডাইরিটা লেখা হয়নি পৃষ্ঠাগুলো আজ শুধুই 0।
আশা,,,,-পুরনো গান আর নতুন বাগধারা
শিখব প্রযুক্তি আর গড়ে তুলবো পাঠশালা।
মুক্তির চিন্তায় না ঝিমিয়ে আয় ছুটে আয়।
প্রতিবেশীরা দেখো কানাঘুষোয়
কে যায়? কে যায়?
পাবি না তুই ভয়, ঘরে নিয়ে আয় বিশ্বজয়।
সম্মানের যুদ্ধের যায় যদি প্রাণ যাক
শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রস্তুত পুনর্জন্ময়
বীর বেশে নিজ দেশে
থাকবে গেছে আপন পতাকায়
কবে আর কতদূর, জীবনের লক্ষ্য?
সঁপে দিয়েছি ভাবনায় ভরা আত্মপক্ষ
আমি ছুঁয়ে দেখব তারা, হেঁটে বেড়াবো
“আকাশের ” উচ্চতায়।”
উপহারের ডায়েরি
মমিন সাগর
হোটেলে ওঠা ভালোবাসার বিপরীতে দিয়েছো উপহার।
আবেগে ভেসে গেছি, জয় করেছি পর্বত আর পাহাড়।
আজও খুলে দেখে নিই উপহারের সেই কালো ডায়েরীটা
যত্ন করে আগলে রেখেছি হয়েছে বহু কাল
তারিখ মাস আর মনে নেই এখন 22 সাল
কি পেয়েছি আর কি দিয়েছি,
মূল্য হিসেবে ,
হিসাব করার সাধ্য কার।
উপহারের কাল ডাইরিটা শুধুই আমার
অতিরিক্ত ভালোবাসায় রাজাকেও লোক হাঁসায়
আমিতো পথিক এর চেয়ে খর্ব আছে কি আমার
উপহারের ডাইরিটা এখন শান্ত তার সম্পত্তি
এই দুটো জিনিস খুব প্রিয় আমার,
মোমবাতির শিখায় হৃদয় মিছিমিছি বিকায়।
আবর্জনার স্তূপে সত্য, মন হারিয়ে পথিকের পকেট শৌখিনতায় পূর্ণ।
চূর্ণ-বিচূর্ণ রাস্তায় চলাচল আমার,
উঠলে ওঠা, ভালোবাসার উপহার।
হিসেবে আত্মপ্রকাশ সমর্থন করে মেনে নেয়।
কোন দুঃখ নেই দেখি মনের আয়নায়।
শুধু ভাবনায় তোমারি খেয়াল ,খুব ভালো আছো তুমি?
রাত্রির আকাশের তারারা আমায় জানায়।
উজ্জলতায় চাঁদের আলো “ও “চমকায়/
সে কথা সকলের ভালোবাসায় প্রকাশ পায়।
খুব ভালো থেকো তুমি/আমি ভালো আছি।
বাস্তবতার আঙ্গিনাকে আমি টপকে, ভাবনার গভীরতায় দিবাস্বপ্নে পাশে থাকি , খুব ভালোবাসি তোমায়।
উপহার হিসেবে পাওয়া ডায়েরীটা, এখনো খুলে দেখি নি।
খুব ভালো থেকো তুমি, আমি শুধু ভাবনায় জেনে রেখো তা তো শুধু তোমায়।
“কবিতার জন্ম শুধু নিংড়ানো ভালোবাসা”