আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহর। আশা করি সবাই ভালো আআবারো আপনাদের সামনে হাজির হলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে ছেন।
আবার আপনাদের সামনে হাজির হলাম নতুন একটি পোস্টে নিয়ে। আজকে আমি কৃষি ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের একটি প্রভাবের কথা নিয়ে আলোচনা করবো। বিজ্ঞান ও কৃষি একটি আরেকটির পরিপূরক কৃষি ক্ষেত্রে বিজ্ঞান অনেক অবদান রাখছে বর্তমানে। কিছুদিন আগে আমি টিস্যু কালচার নিয়ে আলোচনা করেছি আজ আমি আলোচনা করব রিকম্বিনেন্ট ডিএনএ নিয়ে।
মনে করেন আপনার বাগানের একটি গাছ খুবই পরিপূর্ণ এবং এই গাছটির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেশি। অথবা কোন একটি গাছে বেশি ফল হয় বাকি গাছগুলোতে ফল হয় না।আপনি চান আপনার সেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি এবং যে গ্যাসটি বেশি ফল দেয় আপনি চান আপনার বাগানের সবগুলো গাছের মতো হোক। হ্যাঁ এটা সম্ভব হবে রিকম্বিনেট ডি এন এর পদ্ধতির মাধ্যমে।
রিকম্বিনেন্ট ডিএনএ পদ্ধতি প্রয়োগ করতে গেলে অবশ্যই আপনাকে একজন দক্ষ হতে হবে এবং কিছু জিনিস প্রয়োজন হবে। প্রথমে আপনি উন্নত উন্নত বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন গাছটির একটি অংশ নির্বাচন করবেন ডিএনএর একটি অংশ। এ পদ্ধতিটি প্রয়োগ করার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে রিস্টিক এনজাইম এবং লাইগেজেম। আপনি যে কাঙ্ক্ষিত ডিএনএ টি সিলেক্ট করেছেন তা আপনি অপর দিয়েন এর মাধ্যমে সংযোগ করতে হবে এখন লাইগেজেম আছেন আপনার ডিএনেটি জোড়া লাগাতে সাহায্য করবে। এভাবে আপনার রিকম্বিনেন্ট ডিএনএ সম্পন্ন হলে পরবর্তীতে আপনার সেই উন্নত বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন টিস্যু কালচার পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি নতুন চারা উৎপন্ন করতে পারবেন।
উপরের প্রক্রিয়াগুলো একদিক থেকে আপনাকে অনেক লাভবান করবেন আর দিক থেকে যদি আপনি কতটা দক্ষ না হন তাহলে আপনি পদ্ধতিটি প্রয়োগ করতে পারবেন না। এসব কিছুর পরও বর্তমানে টিস্যু কালচার এবং রিকম্বিনেন্ট ডিএনএ অনেক জনপ্রিয় একটি পদ্ধতি কৃষি ক্ষেত্রে অনেক পরিবর্তন এনেছে। নতুন এবং উন্নত উদ্ভিদ সৃষ্টি হচ্ছে এবং তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে ফলে ভালো ফলন হচ্ছে।
বন্ধুরা আজ এ পযন্ত পরবর্তী তে আবারও কথা হবে সে পযন্ত সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।