হেলো বন্ধুরা। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন,আমিও ভালোই আছি।
প্রতিদিনের মতো আমি কনক আছি আপনাদের সাথে । আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে চুলের যত্ন নিতে হয়।
চলুন দেরি না করে শুরু করি………
আমরা সবাই চাই নিজের চুলকে সুস্থ, সুন্দর ও ঘন চুল তৈরি করতে। চুল আমাদের সবার জন্যই সৌন্দর্যের প্রতীক গুলোর মধ্যে একটা। তাই চুলের সৌন্দর্য ধরে রাখার জন্য আমাদের অবশ্যই চুলের যত্ন ও পরিচর্যা করতে হবে । কারন চুল ঝড়ে পরলে এবং চুল রুক্ষ হলে সবারই আফসোস হয় এবং কেউ কেউ তো আবার মন খারাপও করে।
কিন্তু আমরা কখনো ভেবে দেখি না আসলে চুল পরার কারন গুলো কি। যদি আমরা একটু ভাবতাম তাহলে আমাদের এসব সমস্যা দেখতে হতো না।তবে যাই হোক,যখন আমি আছি আপনাদের সাথে তাহলে আপনাদের চিন্তার কোন কারন নেই।
আমি আজকে যে নিয়মগুলো শেয়ার করবো সেগুলো যদি আপনারা ভালো করে ফলো করেন তাহলে অবশ্যই আপনারা উপকৃত হবেন।
আপনাদের অবশ্যই পুষ্টিকর খাদ্য খেতে হবে। পুষ্টিকর খাবারের অভাব হলে চুলে রুক্ষ ও চুল ঝড়ে পরতে পারে বা পরবে। তাই চুলের গোঁড়া শক্ত ও মজবুত করার জন্য এবং সুস্থ-সুন্দর চুলের জন্য আপনাদের অবশ্যই পুষ্টিকর অর্থাৎ প্রোটিন,ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খেতে হবে।চুল সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।চুলকে অবশ্যই ধুলাবালি,ময়লা এবং ঘাম থেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে।
তাছাড়া বাইরে কোথায় বের হলে, বাসায় এসে অবশ্যই আপনাকে আপনার চুল পরিষ্কার করে নিতে হবে।মাঝে মাঝে অবশ্যই ভালো শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে।শ্যাম্পু আপনার চুলকে পরিষ্কার -পরিচ্ছন্ন রাখতে সাহায্য করে।চুলে যত ময়লা জমে থাকে শ্যাম্পু তা নিমিষেই তুলে ফেলতে পারে। সপ্তাহে দুই থেকে তিন ব্যবহার করলেই যথেষ্ট। আর একটা কথা অবশ্যই মনে রাখবেন, ভেঁজা চুল কখনো আঁচড়াবেন না।এতে আপনার চুল নষ্ট হয়ে যাবে।
ভেঁজা চুল আঁচড়ালে চুলের গোড়া নরম হয়ে যায় এবং চুল কঁকড়ানো হয়ে যায়।তবে আপনি চুল শুকানোর পর শুদ্ধ নারিকেল তেল ব্যবহার করে চুল আঁচড়াতে পারেন।
পরবর্তী কোন সময় কোন বিষয় নিয়ে কথা হবে। সাথেই থাকুন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।যাতে আমি আপনাদের আরো ভালো কিছু উপহার দিতে পারি।
পরবর্তী কোন সময় কোন বিষয় নিয়ে কথা হবে। সাথেই থাকুন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।যাতে আমি আপনাদের আরো ভালো কিছু উপহার দিতে পারি।
ধন্যবাদ সবাইকে