¤¤জারকাটা¤¤জারকাটা¤¤জারকাটা¤¤
শীতকাল মানেই শুষ্ক আবহাওয়া। আর সেই সাথে আমাদের ত্বকও পাল্লা দিয়ে শুষ্ক হয়ে পড়ে। ফলে ত্বকের শুষ্কতার কারনে বিভিন্ন চর্মরোগ হয়ে থাকে।। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো জারকাটা।যার সাথে আমারা কম বেশি সবাই পরিচিত।
ইকথায়োসিস বা গ্রাম্য ভাষায় যাকে জারকাটা বলে সেটি শীতকালে অনেকেরই হয়ে থাকে। এটিকে চির চির ফাটা রোগ ও বলে। লোমকূপ টি স্বাভাবিকের চেয়ে উঁচু হয়ে যায়। অনেকের ত্বকে উঁচু লোমকূপটি কালো হয়ে যায় । ফলে চামড়াটি অমসৃণ হয়ে পড়ে ও দাগ পড়ে যায়। আমারা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পারো কিভাবে ?? এটা আমারা অনেকেই জানি না। আসুন জেনে নিন ●●কেন জারকাটা হয় ? এবং কিভাবে এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায় ?●●
যে কারণে জারকাটা হয়–
সাধারণত অতিরিক্ত ঠান্ডা লেগে যাওয়ার এমনটি হয়। ভিটামিন এ এর অভাবে ও ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক থাকলে এই জারকাটা হয়।
জারকাটা থেকে কিভাবে বাঁচবেন–
১। এই চর্মরোগ সহজে ঠিক হয় না । তাই তেমন কোন চিকিৎসা পদ্ধতি নেই। তবে প্লাস্টিক সার্জারি করলে অর্থাৎ আধুনিক লেজার স্কিংরাফি করলে ত্বক পূর্বের মত হয়ে যায় এবং কোন দাগও থাকে না ত্বকে। তবে এটি ব্যয়বহুল ।
২। ভিটামিন এ স্যাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে হবে (গর্ভবতী ব্যতীত)।
৩। শুষ্ক আবহাওয়ায় ল্যাক্টিক এসিড, ইউরিয়া ও গ্লাইকোয়িক এসিড হিসেবে আলফা হাইড্রোক্সি এসিড গ্রহণ করা যেতে পারে।
৪। সবসময় ত্বককে ময়েশচারাইজ রাখবেন। তাই সর্বদা মসচারাইজিং লোসন বা পানির সাথে গ্লিসারিন মিশিয়ে ব্যবহার করতে হবে । কখনও চামড়া শুষ্ক রাখবেন না। তৈলাক্ত জাতীয় কিছু বা পেট্রোলিয়াম জেলি জাতীয় অয়েনমেন্ট বা ক্রিম নিয়মিত ব্যবহার করতে থাকলে দেখবেন আপনার জারকাটা সমস্যাটি অনেকটা কমে গেছে।
৫। দৈনন্দিন ব্যবহার করার কাপড় গুলো গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করে নিন। নিয়মিত পরিধেও কাপড় পরিষ্কার করবেন।
এগুলো নিয়ম মেনে চলতে থাকলে দেখবেন জারকাটা অনেকাংশে কমে গেছে।
তবে এই রোগটি পুরোপুরি কখনও একেবারে ঠিক হয়ে যায় না। উপরের নির্দেশনা অনুযায়ী সকল নিয়ম মেনে চললে এই সমস্যা কমে আসবে।
তবে এতে আপনি আশ্বস্ত না হয়ে থাকলে , আপনি অবশ্যই অভিজ্ঞ চর্ম বিশেষজ্ঞ বা র্ডামাটোলজিষ্ট এর পরামর্শ গ্রহণ করতে পারেন।
Hmm
প্রয়োজনীয় টিপস, ধন্যবাদ
খুব সুন্দর পোস্ট
humm
Good post
keep it up
valo post
this is very helpful post
❤️
ok