Grathor.com
PUJA79 হোম সর্বশেষ আপডেট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খেলাধুলা টিউটোরিয়াল অন্যান্য মুক্তকলাম FAQ
CONNECT WITH US
Grathor.com
Grathor.com
★ Grathor.com এ আপনিও ✍ লেখালেখি করে আয় করুন★Click Here★
স্বাস্থ্যজীবনের জন্য পানি, তাই পানি অপচয় বন্ধ করিIkbal HossainPublished 9 mins agoon July 20, 2020By Ikbal Hossain
FacebookTwitterFacebook MessengerPinterestCopy Linkশেয়ার0
আমাদের চার পাশে ঘিরে আছে পানি। প্রাকৃতিক উৎস যেমন – বৃষ্টি, নদী, সমুদ্র,ইত্যাদি থেকে আমরা পানি পাই। মানুষের তৈরি উৎস যেমন- দিঘি, পুকুর, কূপ, নলকূপ ইত্যাদি থেকেও পানি পাওয়া যায়। পানি ছাড়া আমরা বেঁচে থাকতে পারি না।
জীবনের জন্য পানি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পানি ছাড়া জীব বাঁচতে পারে না।
উদ্ভিদঃ
উদ্ভিদের বেঁচে থাকার জন্য পানি প্রয়োজন। উদ্ভিদের দেহের প্রায় ৯০ ভাগ পানি। উদ্ভিদ খাদ্য তৈরিতেও পানি ব্যবহার করে। মাটি থেকে পুষ্টি উপাদান সংগ্রহ ও বিভিন্ন অংশে পরিবহনের জন্য উদ্ভিদের পানি প্রয়োজন। পানি ছাড়া উদ্ভিদ মাটি থেকে পুষ্টি উপাদান শোষণ করতে পারে না। প্রচন্ড গরমে পানি উদ্ভিদের দেহ শীতল করতে সাহায্য করে।
প্রাণীঃ
বেঁচে থাকার জন্য প্রাণীদেরও পানি প্রয়োজন। মানবদেহের ৬০-৭০ ভাগ পানি। পানি ছাড়া কোনো প্রাণীই বেঁচে থাকতে পারে না। আমরা যখন খাদ্য গ্রহণ করি তখন পানি সেই খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে। পুষ্টি উপাদান শোষণ ও দেহের প্রত্যেকটি অঙ্গে পরিবহনের জন্য পানি প্রয়োজন। পানি আমাদের দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
Brain Food
অফারSponsored by Grathor
[ডাউনলোড এবং রিভিউ অফার] Grathor এর অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে ইনকাম করুন দ্বিগুণ।
পানি আমাদের প্রত্যেকটি কাজেই প্রয়োজন, তাই আমাদের উচিত পানি অপচয় না করা এবং পানি দূষন থেকে রক্ষা করা।
পানি দূষনের কারণ–
মানুষের কর্মকান্ড পানি দূষণের প্রধান কারন। কৃষি কাজে ব্যবহৃত কীটনাশক, কলকারখানার রাসায়নিক দ্রব্য, গৃহস্থালির বর্জ্যের মাধ্যমে পানি দূষিত হয়। এছাড়া নদী বা পুকুরে গরু-ছাগল গোসল করানো এবং কাপড়চোপড় ধোয়ার কারণেও পানি দূষিত হয়।
পানি দূষনের প্রভাব–
পানি দূষনের ফলে জলজ প্রাণী মারা যাচ্ছে এবং জলজ খাদ্য শৃঙ্খলের ব্যাঘাত ঘটছে। এই দূষনের প্রভাব মানুষের উপরও পড়ছে। দূষিত পানি পান করে মানুষ ডায়রিয়া বা কলেরার মতো পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
কিভাবে পানি দূষণ প্রতিরোধ করা যায়—
কৃষিতে কীটনাশক এবং রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমিয়ে আমরা পানি দূষণ প্রতিরোধ করতে পারি। এছাড়া রান্নাঘরের নিষ্কাশন নালায় ও টয়লেটে বর্জ্য এবং তেল না ফেলে দূষণ রোধ করতে পারি। পুকুর, নদী, হ্রদ কিংবা সাগরে ময়লা-আবর্জনা না ফেলে পানি দূষণ কমাতে পারি সমুদ্র সৈকতে পড়ে থাকা ময়লা এবং খাল-বিল কিংবা নদীতে ভাসমান ময়লা আবর্জনা কুড়িয়ে আমরা পানি পরিষ্কার রাখতে পারি।
পানি বিশুদ্ধকরণ—
মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয় এমন পানিই হলো নিরাপদ পানি। কিছু পানি মানুষের জন্য নিরাপদ। যেমন- নলকূপের পানি। আবার কিছু পানি মানুষের পানের জন্য নিরাপদ নয়। যেমন- পুকুর বা নদীর পানি।
তাই পান করা এবং রান্নার কাজে ব্যবহার করার পূর্বে পানি নিরাপদ করা প্রয়োজন। মানুষের ব্যবহারের জন্য পানিকে গ্রহনযোগ্য এবং নিরাপদ করার ব্যবস্থাই হলো পানি বিশুদ্ধকরণ।
(ধন্যবাদ)
পোষ্ট দেখা হয়েছে: 3
RELATED TOPICS:পানির অপর নাম পানি
DON’T MISSনিজেই নিজেকে সাহায্য করুন।না দেখলে মিস করবেন
ADVERTISEMENT
YOU MAY LIKECLICK TO COMMENT
স্বাস্থ্যনিজেই নিজেকে সাহায্য করুন।না দেখলে মিস করবেনশেখ হাবিব চৌধুরী {জে এ হাবিব}Published 8 hours agoon July 20, 2020By শেখ হাবিব চৌধুরী {জে এ হাবিব}
FacebookTwitterFacebook MessengerPinterestCopy Linkশেয়ার0
আসসালামু আলাইকুম। সবাই কেমন আছেন।আশা করি ভালোই আছেন।চিরকাল ভালো থাকুন। ভালো রাখুন।আজ আপনারা জানতে পারবেন,কিভাবে নিজেই নিজেকে সাহায্য করতে হয়। যখন কেউ পাশে থাকে।তখন নিজেকে আর আসহায় মনে করবেন না। বুকে সাহস রাখুন।রাখুন আত্মবিশ্বাস।পৃথিবীকে তো আপনাকেই পাল্টাতে হবে।
তহলে শুরু করি। কথা গুলো অনেক অগোছালো। তাই সবাই ক্ষমাময় দৃষ্টিতে দেখবেন।
টেনশন হলো ভাবাবেগজনিত চাপ ও উৎকণ্ঠার নাম। এর ফলে শরীরের পেশি উত্তেজিত ও শক্ত হয়ে ওঠে। এ অবস্থায় দ্বারা মস্তিষ্ক প্রভাবিত হয় আর তখন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে শারীরিক ও মানসিক অস্বস্তি বাড়তে থাকে এবং বিভিন্ন টেনশন জন্মলাভ করে। টেনশন থেকে গ্যাস্ট্রিক, আলসার, মেরুদণ্ডে ব্যথা ও বিষণ্নতা সৃষ্টি হয়ে থাকে। টেনশন থেকে আরও যেসব সমস্যা হতে পারে তা হলো; ঘাম হওয়া, খিদে কমে যাওয়া, এলার্জি বের হওয়া, হাত পা কাপা ইত্যাদি।শিথিলায়ন হলো এমন প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে শরীরের পেশি শিথিল করা যায়। পেশী শিথিল হলে শক্তি ফিরে আসে। আর তখন উত্তেজিত হওয়ার ফলে যে স্বাস্থ্যগত সমস্যা দেখা দিয়েছিল সেগুলো দূর হতে থাকে। মূলত টেনশন থেকে সৃষ্ট রোগ সমূহের চিকিৎসা হলো শরীর শিথিল করে রোগের মুখোশ ভেদ করে মনে মনে সুস্থতার ছবি দেখা, বিশ্বাসের সাথে মনে মনে সুস্থ হওয়ার আশা ব্যক্ত করা এবং প্রশান্ত হাস্যোজ্জ্বল থাকা।
মনোবিজ্ঞানীগণ পরিসংখ্যান করে দেখেছেন শতকরা 70 ভাগ রোগের কারণই হচ্ছে মানসিক। অর্থাৎ কোন ঘটনার কারণে মানুষের মানসিক প্রক্রিয়াই সত্তর ভাগ রোগের জন্য দায়ী। শতকরা বিশ ভাগ রোগের কারণ হচ্ছে ইনফেকশন, ভাইরাস আক্রমণ, ভুল খাদ্যগ্রহণ ও ব্যায়াম না করা। শতকরা দশ ভাগ রোগের কারণ হলো দৈহিক আঘাত, ওষুধ ও সার্জারির প্রতিক্রিয়া।
মনোবিজ্ঞানী ও চিকিৎসাবিশারদগণের চূড়ান্ত কথা হলো শতকরা সত্তর ভাগ রোগ আল্লাহর রহমতে সুস্থ জীবনদৃষ্টি গ্রহণ করে শিথিলায়নের মাধ্যমে দূর করা সম্ভব। অন্যান্য রোগের চিকিৎসা ঔষধের সাথে সুস্থ হওয়ার আশা ব্যক্ত করা এবং সুস্থ হওয়ার কল্পনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ আমাদের দেহে যতটা না বস্তু তার চেয়ে বেশী চেতনা।মূলত আবেগ-অনুভূতি দেহের প্রতিটি কোষকে পরিচালনা করে। গভীর শিথিলায়ন ব্যথা দূর করার পাশাপাশি ব্যথার সাথে জড়িত আবেগকেও দূর করে দূর করে। একজন ডাক্তার খুব সুন্দর ভাবে বলেছেন;অত্যন্ত কষ্টকর একটি অবস্থা হলো,রাত তিনটার সময় আপনি যখন প্রচণ্ড মাথাব্যথার কারণে জেগে ওঠেন,তখন আপনার নিজেকে প্রচন্ড অসহায় মনে হয়। আপনি বিছানায় শুয়ে আহাজারী করেন। ভাবেন আপনার কিছুই করার নেই। সে সময় যদি আপনি শিথিলায়ন করেন, তাহলে পরিস্থিতির উপর একটা নিয়ন্ত্রণ আসতে থাকে। অসহায়ত্বের ভাব কমে যায়।সেই সাথে কমে যায় ব্যথার কষ্ট। সবাই ভালো থাকুন।এই প্রত্যায়।
Brain Food
অফারSponsored by Grathor
[ডাউনলোড এবং রিভিউ অফার] Grathor এর অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে ইনকাম করুন দ্বিগুণ।
ভালো লাগলে পোষ্টটি শেয়ার করুন।
পোষ্ট দেখা হয়েছে: 7
CONTINUE READINGস্বাস্থ্যখেজুরের গুনাগুন, খেজুরের উপকারিতা।mis sumi aktarPublished 4 days agoon July 16, 2020By mis sumi aktar
FacebookTwitterFacebook MessengerPinterestCopy Linkশেয়ার0
“আসসালামুয়ালাইকুম” আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রায় দেড় হাজার বছর ধরে এই ছোট্ট খেজুরের গুনাগুন শুনে আসছে সকলে। এই ফলটি হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রিয় ফল। আরো চমৎকার কথা হলো খেজুর খাওয়াতে আপনার হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একটি সুন্নত পালন করা হবে।খেজুর ফলটি দেখতে খুবই ছোট কিন্তু এর অসাধারণ গুনাগুন রয়েছে। এই ফলটি খেতে খুব সুস্বাদু।ছোট্ট ফলটি আরব দেশে বিখ্যাত। ছোট্ট ফলটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার খনির ও ভিটামিন। প্রায় সারাদেশে এই ফলটি পাওয়া যায়। দামেও তেমন বেশি না সবার সাধ্যে মাধ্যমে কিনা ক্ষমতা থাকে। প্রতিদিন সকালে চার থেকে পাঁচটি খেজুর খেলে দারুণ উপকার হয়ে থাকে। বিশেষ করে হার্ট রোগী যারা তাদের জন্য বেশি উপকারী বিশেষ করে। শুধু এখানেই শেষ নয় আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে খেজুর এর ভিতরে।
ভিটামিনযুক্ত এই ফলটি খেলে চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ে। খেজুরের ভিটামিন ও মিনারেল থাকায় অনেক রোগ নিরাময় করার ক্ষমতা রাখে। এই ফলটি বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার হতে রক্ষা করার ক্ষমতা রাখে। এই খেজুর যেকোনো ক্যান্সারের হাত থেকে বাঁচাতে সক্ষম। খেজুরের ভিতরে আছে স্যলুবল ইনস্যলুবল ফাইবার ও বিভিন্ন ধরনের অ্যামিনো এসিড। যা খাবার হজমে সহায়তা করে। খেজুর খাওয়াতে আইরন রক্তস্বল্পতা দূর করে। যখনই শরীর দুর্বল ভাব দেখা দিবে তখনই টানা এক সপ্তাহ 5 থেকে 6 টি খেজুর সকালে খেয়ে নেন। এতে আপনার শরীর পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে।
আপনার ওজন বেড়ে যাচ্ছে? সেখানেও খেজুর অসাধারণ কাজ করবে আপনার শরীরে।খেজুরে থাকা ফাইবার যা খারাপ কোলেস্টেরল থেকে আপনাকে মুক্তি দিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে
বলা হয়েছে সারাবছর খেজুর খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
খেজুর শরীরের সাথে হাড়ের উন্নতি ঘটায়। এই ফলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে হাড়ের ঘঠন বেশ শক্ত ও মজবুত করে। এবং পেটের যেকোনো রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রাখে। এই ফলে আয়রন থাকার কারণে অ্যানিমিয়া রোগ সারাতে সাহায্য করে।তাই এই রোগ যেন শরীরের না হয় সে কারণে আমাদের বেশি পরিমাণে খেজুর খাওয়া উচিত।
Brain Food
অফারSponsored by Grathor
[ডাউনলোড এবং রিভিউ অফার] Grathor এর অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে ইনকাম করুন দ্বিগুণ।
খেজুরে প্রচুর ফাইবার থাকার কারণে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। নিয়মিত খেজুর খাওয়াতে শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল মাত্রা কমতে থাকে। ফলে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। যারা বেশ রোগা-পাতলা তারা প্রতিদিন সকালে নাস্তায় খেজুর অ্যাড রাখতে পারেন। কারণ এই খেজুর খেলে শরীরের খয় রোগ প্রতিরোধ করে এবং সঠিক মাত্রা ওজন ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
তাছাড়া এই খেজুর প্রতিদিন খাওয়ার কারণে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য দূরে রাখতে সাহায্য করে। সকল প্রকার রোগ থেকে মুক্ত করতে সক্ষম এই খেজুর। খেজুরে পাওয়া যায় প্রবৃত্তির অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা একাধিক রোগকে সারাতে সক্ষম। এতেও শেষ নয় এই ফলে রয়েছে বেশকিছু এন্টি ব্যাকটেরিয়াল প্রপোটিজ ও রয়েছে, যা নিয়মিত এই ফলটি খেলে সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়। যাইহোক খেজুরের গুনাগুন বলে শেষ করা যাবে না। আজ এই পর্যন্তই সবাই ভাল থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
পোষ্ট দেখা হয়েছে: 15
CONTINUE READINGস্বাস্থ্যলিভারে কেন চর্বি জমে ও করনীয় কী!Shahed AhamedPublished 5 days agoon July 15, 2020By Shahed Ahamed
FacebookTwitterFacebook MessengerPinterestCopy Linkশেয়ার0
মানব জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ সাস্থ। যদি কোন একটা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আমাদের অস্বস্তিবোধ হতে থাকে।
লিভারের প্রধান কাজ হলো খাবার কে রক্তের সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া আমাদের শরীরে যে খাবার প্রবেশ করে সেই খাবারগুলো হজম করার ক্ষমতা লিভার রাখে। আমরা যে ওষুধ সেবন করে থাকি সেগুলো আমাদের সারা শরীরে রক্তের সঙ্গে মিশিয়ে দিতে লিভারের গুরুত্ব অপরিসীম। আমাদের লিভামিসল তাহলে আমরা যে সমস্ত খাবার গ্রহণ করি তা কি সেগুলো একটাও হজম হলো না এবং সেগুলো আস্ত আস্ত বের হয়ে যেত।
লিভার এ চর্বি জমে থাকে তাহলে আমাদের নানা সমস্যা হতে থাকে তাহলে কিভাবে সেটা সম্পর্কে জানব এবং লিভারে চর্বি জমলে করণীয় কি।।
লিভার এ চর্বি জমার কারণসমূহ???
Brain Food
অফারSponsored by Grathor
[ডাউনলোড এবং রিভিউ অফার] Grathor এর অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে ইনকাম করুন দ্বিগুণ।
অতিরিক্ত মেদ।
পরিশ্রমহীন আরামপ্রদ জীবনযাপন।
রক্তে চর্বির পরিমাণ বেড়ে যাওয়া।
অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস।
ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া।
উপরের এই বিষয়গুলোর জন্য লিভারে চর্বি জমে থাকে তাই চেষ্টা করবেন যেন উপরের বিষয়গুলো এড়িয়ে চলা এবং রোধ করা
লিভার এ চর্বি জমলে যেভাবে বুঝবেন??
লিভারে চর্বি জমে তবে এর কারণটাও সহজে বোঝা যায় না তবে বেশিরভাগ রোগীরা বলে থাকেন তাদের শরীরটা দুর্বল লাগছে দিকে একটু ব্যাথা ব্যাথা ভাব হচ্ছে এবং যদি পেটে একটু ভারভার অনুভব হয় তাহলে বুঝবেন যে আপনার লিভারের চর্বি জমেছে বেশিরভাগ রোগীর ক্ষেত্রে এই উপসর্গগুলো দেখা যায় তাই ডাক্তাররা এটাই বলেছেন শরীর দুর্বল লাগলে বোঝা যাবে তার চর্বি হয়েছে যদি তার পেটে একটু ভার ভার অনুভূতি হয়।
লিভারে চর্বি জমলে যা করবেন???
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেই হবে।
ফ্যাটি খাবার ছেড়ে দিতে হবে।
বেশি রাত জেগে ঘুমাবেননা
মদপান থেকে বিরত থাকুন
পরিমান মত খাবার খাবেন এই বিষয়গুলো মেইনটেইন করলে আপনার আশাকরি উক্ত বিষয়টি নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং আপনার ততটা অসুবিধা হবে না চর্বি জমার উক্ত বিষয় মারাত্মক নয় তাই বিষয়টি নিয়ে এত টেনশন করার দরকার নাই।।
পোষ্ট দেখা হয়েছে: 7
CONTINUE READING
সর্বশেষট্রেন্ডিং
স্বাস্থ্য9 mins agoজীবনের জন্য পানি, তাই পানি অপচয় বন্ধ করি
টিপস এন্ড ট্রিকস1 hour agoএবারের ঈদে কেনাকাটা করুন কমেন্ট করুন বিকাশের মাধ্যমে।এবং ক্যাশব্যাক বুঝে নিন 20 পার্সেন্ট থেকে 50 পার্সেন্ট ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক ।
এন্ড্রয়েড টিপস1 hour agoখুব সহজে একটি বিটকয়েন একাউন্ট খুলুন কোন ঝামেলা ছাড়াই।
আউটসোর্সিং1 hour agoনতুনদের জন্য সুখবর শুধুমাত্র এড ভিউ করে প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করুন।
Grathor.com
হোম প্রিমিয়ামনীতিমালা ও সর্তকতাকপিরাইট অভিযোগবিজ্ঞাপনআমাদের সম্পর্কেযোগাযোগ
Copyright © 2017-2020 Grathor.com