Cheap price backlink from grathor: info@grathor.com

ডাটা এ্যান্ট্রি করে অনলাইনে প্রচুর আয় করতে পারবেন। মাসে ২০-৩০ হাজার টাকা আয়ের সুযোগ।

সকল অনলাইন বন্ধুদের জানাই আন্তরিক অভিনন্দন। আপনি অনলাইনে আয় করতে চান আর আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার জন্য ডাটা এ্যান্ট্রি একটি সবচেয়ে সহজ আয় করার মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হবে। কারণ এখান থেকে আয় করতে তেমন কোন অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই।

ডাটা এ্যান্ট্রিতে কাজ করতে হলে আপনাকে তো জানতে হবে ডাটা এ্যান্ট্রি সম্পর্কে কিছুটা তথ্য। তো চলুন আপনাদের ডাটা এ্যান্ট্রি সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেয়ার চেষ্টা করিঃ

ডাটা এ্যান্ট্রি কী?

ডাটা এ্যান্ট্রি হলো কোনো নির্দিষ্ট তথ্যকে কম্পিউটার দিয়ে তার ডাটা তৈরি করে এক স্থান হতে অন্য স্থানে সাবমিট করার ব্যাবস্থা বিশষ। এখন তথ্য প্রযুক্তির যুগে ডাটা চাহিদা ব্যাপক। অনেক এক্সপার্টরা এই কাজ করেই মাসে ৩০০-৪০০ ডালার আয় করে থাকেন।

কীভাবে ডাটা এ্যান্ট্রি শিখা যায়?

ডাটা এ্যান্ট্রি শিখতে কোনো বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন হয় না, এই কাজ আপনি বাসায় একা একা বসে করতে পারবেন। তাছাড়া বাহিরের কোনো প্রতিষ্ঠানেও শিখতে পারেন। পাওয়ারপয়েন্ট, এক্সেল, মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ও ইন্টারেনেটে রিসার্চ করা শিখে ডাটা এ্যান্ট্রি করতে পারবেন।

ডাটা এ্যান্ট্রি কীভাবে করতে হয়?

অনলাইন ও আউটলাইন প্রধানত এই দুইভাবেই ডাটা এ্যান্ট্রি করা যায়। কিন্তু বর্তমানে অনলাইন ডাটা এ্যান্ট্রির চাহিদা সবচেয়ে বেশি। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো এই কাজটি আপনি একা একা বাড়িতে করতে পারবেন অথবা গ্রুফ বানিয়ে বড় বড় ডাটার প্রজেক্ট সাবমিট করতে পারবেন। গ্রুফ বানিয়ে বড় বড় ডাটার প্রজেক্ট সাবমিট করলে বেশি পরিমানে আয় করা যায়। ডাটা এ্যান্ট্রি করার জন্য বড় বড় মার্কেটপ্লেসের নাম নিচে দেয়া হলোঃ

১. www.Freelancer.com
2. www.guru.com
3. www.Fiver.com
4. www.upwork.com
5. www.elancer.com

অন্যান্য কাজের চাইতে ডাটা এ্যান্ট্রির সুবিধা কী কী?

১. ডাটা এ্যান্ট্রি করতে কোনো প্রোগ্রামিং জানার        প্রয়োজন হয় না।
২. ডাটা এ্যান্ট্রি বাড়িতে একা একাই করতে               পারবেন।
৩. অন্যান্য কাজের চাইতে এই কাজের ঝামেলা          অনেক কম হয়ে থাকে।
৪. এই কাজে কোনো প্রকার ডিজাইন করতে হয়         না।
৫. এই কাজ করতো কোনো এ্যাপস তৈরির কাজ       করতে হয় না।
৬. গ্রুফ বানিয়ে ডাটা এ্যান্ট্রি করা যায় এবং বেশি      পরিমানে আয় করা যায়
৭. সবথেকে সহজ কাজের মধ্যে ডাটা এ্যান্ট্রি              অন্যতম।

আশাকরি ডাটা এ্যান্ট্রি সম্পর্কে আপনাদের কিছুটা হলেও ভালো ধারনা দেয়ার চেষ্টা করেছি। তবে কতটুকু সার্থক হতে পেরেছি সেইটা আপনাদের কমেন্ট ও শেয়ারের উপর নির্ভর করে।

।।।।।।ধন্যবাদ।।।।।।

Related Posts

4 Comments

Leave a Reply