কম্পিউটার আধুনিক বিশ্বে এক বিস্নয়কর অবদান। মানুষের সকল চাওয়ায় পরিনত করেছে কম্পিউটার।কম্পিউটার মানুষের চিন্তা ও চেতনার বিকল্প হিসেবে কাজ করেছে।মানুষ মস্তিষ্ক দিয়ে যে জটিল সমস্যার সহজ সমাধান দিতে পারছে না,কম্পিউটার তার সমাধান দিচ্ছে অতি দ্রুত।আজকের দিনে কম্পিউটার নানা বৈচিত্র্য এবং পথ ধরে এগিয়ে চলছে অনাগত ভবিষ্যতের দিকে।আবার বর্তমানে ধরনের কম্পিউটার আবিষ্কৃত হয়েছে। গঠনপ্রণালী এক একটি বিশিষ্ট ধারাকে বলা হয় এক একটি প্রজন্ন।১৯৬৪ সালে আবিষ্কৃত হয় প্রথম পূৃনাঙ্গ ইলেকট্রনিক কম্পিউটার এনিয়াক।বর্তমানে ব্যবহার করা হচ্ছে চতুর্থ প্রজন্ন কম্পিউটার। আগামী দশক নিয়ে আসছে পঞ্চম প্রজন্নের কম্পিউটার। আবার কম্পিউটার যন্ত্রাংশ থাকলে ও গঠনরীতির প্রধান দুটি দিক লক্ষ করা যায়।একটি হলো হার্ডওয়্যার এবং অন্যটি হলো সফটওয়্যার। এবং আমরা দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটার দিয়ে বিভিন্ন কাছে ব্যবহার করি। যেমন- ব্যবসা,বানিজ্য,চিকিৎসা,শাস্ত,খেলাধুলা,প্রকাশনা মাধ্যম,শিল্প-কারখানা, শিক্ষা, জনসংখ্যা,অর্থনৈতিক,সামাজিক,সর্বক্ষেএে কম্পিউটার এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
বাংলাদেশে কম্পিউটার পদযাত্রা শুরু হয় ১৯৬৪ সালে আনবিক শক্তি কমিশনে IBM-1620 সিরিজের একটি কম্পিউটার আমদানি মাধ্যম আশির দশক পর্যন্ত এদেশে কম্পিউটার বিষয়ে শিক্ষার কোন সুযোগ ছিলনা। আর নব্বইয়ের দশকের শুরু থেকে এদেশে আনুষ্ঠানিক ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে কম্পিউটার শিক্ষা শুরু হয়। আর বর্তমানে কম্পিউটার অর্ধেক মানুষ পারে। আবার মানুষ যেটা পারে না সেটা কম্পিউটারের মাধ্যমে করা হয়। দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটার দিয়ে বিভিন্ন কাজ করা যায়। যা মানুষ পারে না