আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিম পাঠকগণ। কেমন আছেন আপনারা সবাই?আশাকরি আপনারা সকলে যে যার অবস্থানে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আপনারা সকলেই যে যার অবস্থানে ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন সেই কামনাই ব্যক্ত করি।
মহাকাশ জয়ের স্বপ্ন মানুষের এক অপূর্ণ স্বপ্ন। মহাকাশ নিয়ে তাই মানুষের আগ্রহের কমতি নেই।নিত্যনতুন নানান তথ্য পাওয়ার জন্য মানুষ মুখিয়ে থাকে। তাই সকল প্রেমীদের চোখ থাকে টিভিতে। মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা তার মধ্যে অন্যতম।নিত্যনতুন মোহাকাশ সম্পর্কিত নানান খবর দিয়ে তারা মহাকাশ প্রেমীদের মাতিয়ে রাখে। মহাকাশ সম্পর্কে নানান তথ্যাদি মহাকাশ প্রেমীদের কাছে খুশির আমেজ নিয়ে আসে। আজ তেমনি মহাকাশ প্রেমীদের নিয়ে দারুণ এক খবর নিয়ে হাজির হলাম আপনাদের সামনে।
“জুইকি ট্রানসিয়েন্ট ফেসিলিটি ব্যাল্ক হোলের থেকে ঠিকরে পড়া আলো দেখেছেন মার্কিন গবেষণা সংস্থা নাসা। সান ডিয়াগোর কাছে পালোমার অভজারভিটিতে জেএসডিএফ এ টেলিস্কোপ এর মাধ্যমে বিষয়টি সকলের নজরে আনেন নাসা।এই তথ্যাদি নিয়ে এক বিরাট গবেষণা পত্র বেড়িয়েছে একটি খ্যাতিমানসম্পন্ন আন্তর্জাতিক জার্নাল ” ফিজিক্যাল রিভিউ লেটারস ” এ।
সাধারণত মহাকাশ তরঙ্গের খবর উদ্ভবের পর এই আলোর ঝিলিকের খবর পাওয়া নাসার জন্য এক বিরাট সাফল্য পাওয়ার অংশ। এটি একটি তাদের গবেষণা খাতে নতুন দিক উন্মোচন করেছে। এই তথ্যকে সামনে তারা আরও পরবর্তীতে নতুন নতুন তথ্য নিয়ে হাজির হবে সকলের সামনে।
ব্যল্ক হোলের রং অনেকটা ঘুটঘুটে কালো। ব্ল্যাক হোল মূলত একটি বিশাল কৃষগহবর। এটার সামনে যা আসবে তাকেই সে গিলে খেয়ে নিবে।ব্ল্যাকহোলের অসম্ভব জোড়ালো ধরণের অভিকর্ষক লাগপাশ এড়িয়ে কোন আলো বেড়িয়ে আসার ক্ষমতা রাখে না। শুধুমাত্র সেই কারণেই কোন ধরণের ব্ল্যাকহোলের সামনে টেলিস্কোপ দেখা যায় না।
শুধুমাত্র এইবার এ টেলিস্কোপ থেকে আলো বেড়িতে আসতে দেখা গেলো।এমন ঘটনা এইবারই প্রথম।এমন ধারণা মানুষের আগে থেকে ছিলো। কিন্তু কোন তড়িৎ চোম্বকীয় তরঙ্গ থেকে আলো বেরিয়ে আসবে তার প্রমান এতদিন হাতে মেলেনি।নাসার জন্য এটি একটি বিরাট সফলতা বটে।
(সূত্রঃ one news bd)