সোহাগ শূ্ন্যতা
জোনাকির ম্লান আলো জমা হয় স্মৃতির বন্দরে। এক চিলতে রোদের কাছে অভিমান তুলে রাখি রবীন্দ্রনাথের গান কিংবা মেঘমালা সংগীত।স্নান ঘরের নির্জনতায় যেন দেই ধোঁয়া জলে ডুব। অতঃপর মেঘের পালক খুলে পেয়ে যাই ঝিঝি পোকার ডাক। তোমার অপেক্ষায় জোছ্নারা ছাই হয়ে যায়। তুমি কতটা সহজেই বদলে গেছো। এখন আমার অফুরন্ত সময়। সে সময়ে তুমি থাকো ফোঁটা ফোঁটা স্মৃতি হয়ে।
আজ রাতে চাঁদ আমাকে পাঠিয়েছে নিমন্ত্রন-জোছনায় ভেজাবে বলে। আমি চাঁদকে বলেছি পরী ছাড়া আমি ভিজবনা। চাঁদও মহাখুশী পরীর দেখা পাবে বলে। আজ রাতে আমি – পরী আর চাঁদ লিখবো নিরন্তর কবিতা।
নদী ও নারীর গল্প
নদীটির বুকে শান্ত স্রোত ছিল। তার বুকে শ্যাওলারা ভেসে বেড়াতো ।কচুরীপানা গুলো হেসে খেলে বেড়াতো প্রতিদিন। পাড়ের গাছগুলো জল পেয়ে পেয়ে শীতল হতো। নদীতে জল নিতে আসতো পাড়ার মেয়েরা। একদিন নদীটি একটি নারীকে ভালবেসে ফেললো। নারীটি তার জন্য ফুল নিয়ে আসতো। আর নদীটি তাকে স্নান করিয়ে দিতো। একদিন নদীটি মরে গেলো। শ্যাওলারা কষ্টে শুকিয়ে গেলো। কচুরীপানা গুলো কাঁদতে কাঁদতে ভাসলো । পাড়ের গাছগুলোর পাতা শুকিয়ে যেতে থাকলো।আর নারীটি চলে গেলো অন্য নদীর কাছে। নারীটি এখন সেখানেই স্নান সারে।
বিবাগী মন
আজ পরীর মন ভালো নেই।কবিরও মন ভালো নেই। তাই নেমে পড়বে ঝরঝর বৃষ্টি।
(বৃষ্টি নাকি কান্না- আকাশ তা জানেনা।)।
মায়াবতি মন
তুমি আচমকা এসে খুলে দিতে পার আমার কুড়ে ঘরের নির্জন বারান্দা। আমি ছনের ছাউনি হবো -হোগলা পাতার বেড়া।আমি ঘাস ফড়িং হবো।কিংবা হলদে পাতার রং। তুমিহীন আমার মৌয়াল বাতাস করে দেয় এলোমেলো।
নদী ও নারীর গল্প
নদীটির বুকে শান্ত স্রোত ছিল। তার বুকে শ্যাওলারা ভেসে বেড়াতো ।কচুরীপানা গুলো হেসে খেলে বেড়াতো প্রতিদিন। পাড়ের গাছগুলো জল পেয়ে পেয়ে শীতল হতো। নদীতে জল নিতে আসতো পাড়ার মেয়েরা। একদিন নদীটি একটি নারীকে ভালবেসে ফেললো। নারীটি তার জন্য ফুল নিয়ে আসতো। আর নদীটি তাকে স্নান করিয়ে দিতো। একদিন নদীটি মরে গেলো। শ্যাওলারা কষ্টে শুকিয়ে গেলো। কচুরীপানা গুলো কাঁদতে কাঁদতে ভাসলো । পাড়ের গাছগুলোর পাতা শুকিয়ে যেতে থাকলো।আর নারীটি চলে গেলো অন্য নদীর কাছে। নারীটি এখন সেখানেই স্নান সারে।
বিবাগী মন
আজ পরীর মন ভালো নেই।কবিরও মন ভালো নেই। তাই নেমে পড়বে ঝরঝর বৃষ্টি।
(বৃষ্টি নাকি কান্না- আকাশ তা জানেনা।)।
মায়াবতি মন
তুমি আচমকা এসে খুলে দিতে পার আমার কুড়ে ঘরের নির্জন বারান্দা। আমি ছনের ছাউনি হবো -হোগলা পাতার বেড়া।আমি ঘাস ফড়িং হবো।কিংবা হলদে পাতার রং। তুমিহীন আমার মৌয়াল বাতাস করে দেয় এলোমেলো।