নমস্কার সবাইকে।আশাকরি ভালো আছেন।আজকে আমি food engineering এর সম্পর্কে আলোচনা করব।
ইঞ্জিনিয়ারিং এর একটি শাখা হলো ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং। সর্বাধুনিক যুগে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এর গুরুত্ব অপরীসীম। ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং বা খাদ্য প্রকৌশলবিদ্যা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। উন্নত বিশ্বে এর চাহিদা যেমন ব্যাপক তেমনি ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং তৈরি পণ্য বিদেশে বিক্রি করা হয়।বাংলাদেশে বর্তমানে যতগুলো ফুড কম্পানি আছে প্রায় বেশিরভাগ কম্পানির তৈরি দ্রব্য বিদেশে বিক্রি করা হয়।
এ থেকে আমরা প্রচুর মুনাফা অর্জন করতে পারছি। এতে আমাদের দেশ অনেক উন্নত হচ্ছে।
তবে আমরা যেমন খাদ্য ছাড়া বাচতে পারি না তেমনি খাদ্য সংরক্ষণ, মান নিয়ন্তণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের সঠিক জ্ঞানের অভাবে আমরা দৃষিত ও
বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ।এদেশে টাটকা মাছ,মাংস,ডিম, শাকসবজি পাওয়া গেলেও এগুলো খূবই পচনশীল,তাছাড়া এগুলো সবসময় পাওয়া যায় না। আর এগুলো বেশিদিন টিকিয়ে রাখতে ফুড ইঞ্জিনিয়ার রা বিশেষ পদ্ধতি ব্যাবহার করেছেন।
আমরা যে খাদ্য খাই তা উদ্ভিদ ও প্রাণি থেকে পাই।এগুলে দেখতে খুবঈ ষরল মনে হলেও আসলে এরা ষরল নয়। এগুলো পরিপক্ক ভাবে করতে ও ফুড ইঞ্জিনিয়ার দের অবদান।
আজ আর কিছু লিখলাম না ভালো থাকবেন।