মাথা ব্যাথা রোগ টার সাথে আমরা সবাই মোটামুটি পরিচিত।
ছোট থেকে বলতে গেলে একদম বৃদ্ধ পর্যন্ত এই রোগটি দেখা যায়।বলতে গেলে একটা কমন রোগ হয়ে গিয়েছে আমাদের মধ্যে।
মাথা ব্যাথা যেমন সাধারণ কিন্তু মাথা ব্যাথা হওয়ার কারণ অনেক জটিল এবং অনেক কারণ রয়েছে।
যেহেতু ছেলেবুড়ো সবার মাঝেই এটি বিদ্যমান তাই বয়স,এক এক জন এর কাজের ধরণ এসবের উপরও অনেক তফাত রয়েছে।
মাথাব্যাথার অনেক কারণের মধ্যে উল্লেখ্য কয়েকটি কারণ হচ্ছে ঘুম কম হওয়া,কাজের অতিরিক্ত চাপ,পানি কম খাওয়া,উচ্চ রক্তচাপ,ঠান্ডা লাগা ইত্যাদি।এসব বলতে গেলে সাধারণ কারণ।এসব ছাড়াও আরো অনেক কারণ রয়েছে যেগুলো আপনাকে বেশ ভোগাতে পারে।যেমন অনেক সময় টিউমার, ব্রেইন এ কোন রোগ অথবা ব্রেন ক্যান্সার জাতীয় রোগের জন্য মাথা ব্যাথা হতে পারে।
মাথা ব্যাথার এই ধরণের মধ্যে অতি সাধারণ একটি মাথাব্যাথার কারণ হচ্ছে মাইগ্রেন।
এটি বিশেষত মধ্যবয়সী কিশোর কিশোরী এবং যুবক যুবতীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
এর লক্ষণ হচ্ছে মাথার চারপাশে ব্যাথা করা।
জিনিসটা খুবই পীড়াদায়ক।এজন্য অনেকে মাথা ব্যাথার মেডিসিন নেন।কারণ এখনও মাইগ্রেন ব্যাথার সেরকম ওষুধ আসেনি যেটা এটাকে চিরতরে দূর করবে।অন্যদিকে মাইগ্রেনের কারণে মাথাব্যাথার মেডিসিন বেশি নেয়াও স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে ক্ষতিকর।
মাইগ্রেনের ব্যাথা চিরতরে দূর করার কোন উপায় নেই বললেই চলে কিন্তু কিছু জিনিস মেনে চললে মোটামুটি এটাকে এড়িয়ে চলা সম্ভব।
যেমন মাইগ্রেনের যাদের সমস্যা তারা অতিরিক্ত আলো সহ্য করতে পারেন না।তাই যখন ব্যাথাটি উঠবে চেষ্টা করুন কম আলো তে থাকার।এবং বেশি করে পানি পান করার।আর আমরা যেহেতু জানি সব কিছুরই একটা সমাধান বিশ্রাম।তাই বিশ্রাম করার চেষ্টা করুন ঘুমাতে চেষ্টা করুন।
যদি আপনার ব্যাথা তাতেও না কমে বেশি করে পানি খেয়ে রুমের আলো নিভিয়ে কিছুক্ষণ ঘুমান।এটা সবচেয়ে কার্যকরী সমাধান এই রোগের।
আর যাদের এটা বেশি আছে চেষ্টা করবেন কোন কাজে চাপ কম নেয়ার।কাজের মাঝে বিরতি দিয়ে কাজ করার।
সবশেষে একটাই কথা মাথাব্যাথাকে নিছক রোগ বলে মনে করবেন না সময় থাকতে খেয়াল রাখুন নিজেকে সুস্থ থাকুন সুন্দর থাকুন।
ধন্যবাদ
9 Comments
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.
Good
Thx fr pst
gd
Ok
nice
good
Aita ki
❤️
ok