১. নামাজ পড়া : দুনিয়ার মধ্যে নামাজ পড়া ছাড়া উত্তম কাজ কি হতে পারে ? নামাজ মানুষ কে শান্তির পথে পরিচালনা করে । নামাজ মানুষ এর মনকে কলুষিতমুক্ত রাখে । শ্রেনী ভেদ থাকে না । তাছাড়া গবেষণা ও বলছে নামাজ স্বাস্থ্যের পক্ষে অতি উত্তম ।
২. বই পড়া : একটি ভালো বই ই পারে একজন মানুষ কে বদলে দিতে । বই ই হচ্ছে মনন গঠনের অন্যতম মাধ্যম । বই পড়া অনেকের কাছে বিরক্তির কারণ ও বটে । কিন্তু আসল কথা হচ্ছে জীবন কে বদলাতে জ্ঞানের বিকল্প নেই । আর জ্ঞান অর্জন এর জন্য বই অপরিহার্য । একবার বিল গেটস কে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে, আপনি যদি সুপার পাওয়ার পান তাহলে কি করবেন ? উত্তরে বিল গেটস বলেছেন “তাহলে আমি পৃথিবীর সব বই পড়ে শেষ করে ফেলতাম” । বই পড়া তার একটা প্রিয় অভ্যাস ও বটে । বই পড়ার মাধ্যমে নিজেকে নতুন রুপে আবিষ্কার করা যায় ।
৩. সোশ্যাইল মিডিয়ায় সময় কমানো : আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ( ফেসবুক, টুইটার, ইনস্ট্রাগ্রাম, ইউটিউব ইত্যাদি ) এ প্রচুর সময় ব্যয় করি । সোশ্যাইল মিডিয়ায় সময় কমিয়ে অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যয় করতে হবে । এই যুগে আমরা মাঠে গিয়ে খেলা ধুলা ভুলেই গেছি, কারন এখন এসব স্মার্ট ফোন এ সম্ভব ।
৪. প্রকৃতির সান্নিধ্যে আসুন : বর্তমান পৃথিবী টা ই হয়ে উঠেছে যান্ত্রিক । যেখানে আমরা যন্ত্র মানব এর মতো, এখন আর আমাদের সকলের সূর্যদোয় দেখা হয় না, কারন আমরা ঘুম থেকে ই উঠি সকাল ৮-৯ টাই । এখন আমরা স্মার্ট ফোন নিয়েই ব্যস্ত থাকি, বিকেল হলে ব্যাট, বল নিয়ে মাঠে যাওয়া কিংবা প্রকৃতির মাঝে থাকা অনেক টা রুপকথার মতো শোনায় । আমরা ইট, ধুলো – কনার মধ্যে আবদ্ধ হয়ে পড়েছি । আমাদের উচিত প্রকৃতির মাঝে হাঁটা । সময় পেলে প্রকৃতির মাঝে বেড়াতে যাওয়া ।
৩. নিজের ভূল নিজে ধরার চেষ্টা : আমরা নিজেদের ভূল গুলো সবসময় এড়িয়ে চলি । নিজেদের ভূল স্বীকার করতে চাই না । আমরা যদি নিজেদের ভূল নিজেরা ধরি, ও ভূলের কারন গুলো খুঁজে বের করি এবং ভূল সংশোধন করি । তাহলে পরবর্তী তে আমাদের দ্বারা ভূল হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে । যা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
ধন্যবাদ পুরো আর্টিকেল টি পড়ার জন্য ।