সময় মত ঘুমাতে করনিয় ;
এই কোরাইনটাইনে বাসায় থাকতে থাকতে অনেকেরি দেরিতে ঘুমান যা পরবর্তীতে সাস্থ যুকি বারায়। এছাড়া ও যখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে তখন অনকগুলো যামেলার সৃস্টি করবে।এখন থেকে যদি আমরা সচেতন না হই তবে আমরা বিভিন্ন শারিরীক অসুস্থতাই ভুগব। তাই আমদের উচিত আজকে থেকে সকল বাজে অভ্যাস বাদ দিতে হবে। আজকে আপনাদের কে কিভাবে তারাতারি ঘুম যাওয়া যায় তা নিয়ে বিভিন্ন ডাক্তার দের দেওয়া টিপস নিয়ে আলোচনা করবো।
* ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা আগে রাতের খাওয়া সেরে ফেলুন। তারপর আপনার হাতের কাজগুলো করুন। এতে খাবারও হজম হবে আর ঘুমের সমস্যাও মিটবে।
* ঘুমাতে যাওয়ার আগে হালকা ব্যায়াম করতে পারেন। এতে সারাদিনের মানসিক চাপ থেকে হালকা হবেন অনেকটা। ঘুমও আসবে সহজে।
* ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা আগে টিভি আর আপনার স্মার্ট ফোনটা সরিয়ে ফেলুন হাতের নাগালের বাইরে। এই ধরনের গ্যাজেট মানসিক চাপ তৈরি করে এবং ঘুমের সমস্যা বাড়ায়। বদলে যতক্ষণ না ঘুম আসছে যে কোনো ধরনের বই পড়তে পারেন। আসলে একটানা অনেকক্ষণ বই পড়লে চোখ ক্লান্ত হয়ে যায়। ফলে ঘুম এসে যায় সহজেই।
* বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘুমও কমে যায়, আসলে একটা বয়সের পর মানুষের মস্তিষ্কের খাটনি কমে যায়। সে ক্লান্তও কম হয়, ফলে ঘুমও কমে যায় খুব স্বাভাবিক ভাবেই। আসলে আমাদের মস্তিষ্কে থাকা মেলাটনিনের স্তর কমে আসে এই সময়। ইত্যাদ।
আমরা অনেক সময় ঘুম যাবার জন্য ওষুধ সেবন করি তাও ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া যা মোটেও উচিত নয়। ঘুমের ওষুধ খুবই মারাত্মক ভাবে ক্ষতি করে আমদের শরিরের। ঘুমের ওষুধ বাদ দিয়ে যদি আমরা প্রতিদিন শরিরের যত্ন নেই তবে তা আমাদের অনেক উপকার এ আসবে। আমরা অনেকেই রাত জেগে টিভি দেখি, মোবাইল ব্যবহার করি যা আমাদের ঘুমের ব্যঘাত ঘটায়। আমাদের উচিত ঘুমানোর সময় এসব বর্জন কর।
এছাড়াও আমরা অনেক সময় বাসায় সময় অসময় বিছানাই শুই বা বসি যা মোটেও উচিত নয়। বিছানায় শুধু তখনি বসবেন বা শুবেন যখন আমাদের শোবার সময় হবে এর আগ পরযন্ত চেয়ার এ বসাই বাঞ্চনিয়। তাহলে দেখবেন আপনার ঘুম এর সমস্যা খুব ধ্রুত দুর হবে।
আশা করব আপনারা সবাই সুস্থ থাকার জন্য সকল সাস্থ বিধি নিষেধ মেনে চলবেন। আর ডাক্তার এর পরামর্শ ছারা কোন রকম ওষুধ সেবন হতে বিরত থাকবেন।
নিজেই নিজের চিকিৎসা হতে বিরত থাকবেন। কারন এতে হিতে বিপরীত হতে পারে।