আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিয় পাঠক এবং পাঠিকাগণ। কেমন আছেন আপনারা সবাই? আশা করি আপনারা সকলে যে যার অবস্থান এ ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।আপনারা সকলে নিজ নিজ অবস্থানে ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন সেই কামনাই ব্যক্ত করি সব সময়। সরকারি বেসরকারি ব্যাংকে চাকরির যোগ্যতা –
আজকাল মানুষ পড়াশোনা করে একটি ভালো চাকরীর আশায়। ভালো চাকরী করে সংসারের হাল ধরবে এইটাই এখন সকল শিক্ষার্থীদের একটি স্বপ্ন থাকে।কিন্তু চাকরির বাজারের তীব্র প্রতিযোগিতার যুগে এখন ভালো চাকরী পাওয়া আকাশ কুসুম কল্পনার সামিল।ভালো চাকরী বলতে সবার আগে যে নামটি আসে তা হলো বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস বা বিসিএস জব।২য় পজিশনে আসে ব্যাংকে সব।
এক সময় একটি নির্দিষ্ট শ্রেনীর মানুষ ব্যাংকে চাকরি করত। এখন প্রায় সবাই ব্যাংকে চাকরি করতে চায়। বাংলাদেশে সরকারী বেসরকারী দুই ধরণের ব্যাংক রয়েছে।কিন্তু চাইলে কি ব্যাংকে চাকরি করা যায় তার জন্য নির্দিষ্ট কিছু যোগ্যতা অর্জন করতে হয়।সরকারী কিংবা বেসরকারী ব্যাংকে চাকরী করতে হলে কি কি যোগ্যতা অর্জন করতে হয় তা নিচে তুলে ধরা হলঃ
সরকারী ব্যাংকগুলোতে সাধারণত সকল বিভাগের শিক্ষার্থীরা চাকরীর জন্য আবেদন করতে পারে।কিন্তু বেসরকারী ব্যাংকগুলোতে ব্যবসা শিক্ষার ছাত্রছাত্রীদের প্রাধান্য দেওয়া হয়।
সাধারণত সরকারী ব্যাংকগুলো পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে, প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে কিংবা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে চাকরীর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে।
সদ্য স্নাতকদের জন্য সরকারী ব্যাংকগুলো ৩ টি পদের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকেঃ
১.সুপারভাইজর
২.অফিসার
৩.সিনিয়র অফিসার
সাধারণত সরকারী ব্যাংকগুলোতে চাকরীর জন্য যে কোন বিভাগের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা আবেদন করতে পারে।তবে এই ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু ব্যাংক নির্দিষ্ট কিছু ব্যাংকে ডিগ্রিধারীদের প্রাধান্য দিয়ে থাকে।ব্যাংকে আবেদন করার ক্ষেত্রে অবশ্যই প্রত্যেক বিষয়ে কমপক্ষে ২য় শ্রেনী থাকতেই হবে।
সরকারী ব্যাংক হউক কিংবা বেসরকারি ব্যাংক সকল ব্যাংকের ক্ষেত্রেই আপনাকে নিয়োগ পরীক্ষার সম্মুক্ষীন হতে হবে।নিয়োগ পরীক্ষা দুভাবে হয়। প্রথমে লিখিত পরীক্ষা তারপর ভাইবা পরীক্ষা।লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণরাই ভাইবা পরীক্ষার সুযোগ পায়।
সামনে নতুন কোন টপিক নিয়ে কথা বলব আপনাদের সামনে।ধন্যবাদ সবাইকে।
মাস্ক পড়ুন
সুস্থ থাকুন