আজকে আমি কথা বলবো সি প্রোগ্রামিং এর বেসিক সিনটেক্স নিয়ে | মূলত সিনটেক্স গুলো ব্যবহার করা হয় সি প্রোগ্রামিং এর প্রোগ্র্যাম এর বিভিন্ন জায়গায় |
সি প্রোগ্রামিং এর সিনটেক্স গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সিনটেক্স হলো সেমিকোলন, হোয়াইটস্পেস,শ্লেষ এন,কমেন্টস এবং বিভিন্ন ধরণের কিওয়ার্ডস |এর মধ্যে সবথেকে বেশি ব্যবহার হয় সেমিকোলন |
সি প্রোগ্রামিং এর সিনটেক্স এর ব্যবহার আমরা প্রোগ্রাম এর প্রায় প্রতিটি লাইন এই করে থাকি | মনে করুন আমরা যখন কোনো লাইন লেখি বাংলাতে তখন আমরা সেন্টেন্স এর শেষে দাড়ি দেই| ঠিক একই ভাবে সি প্রোগ্রামিং লেঙ্গুয়েজে আমরা প্রতি সেন্টেন্স এর শেষে দাড়ি হিসেবে সেমিকোলন বেবহার করে থাকি অর্থাৎ যখন একটি লাইন এর সমাপ্তি ঘটে সেটি বুঝাতে সেমিকোলন ব্যবহার করে থাকি | এছাড়াও আমরা সি প্রোগ্রামিং এর ফর লোপ যেটা আমরা পরবর্তীতে শিখবো সেটার ভিতরেও সেমিকোলন ব্যবহার করে থাকি |যেমন :printf(“Hello, World!”);
এরপর আসতেসে কমেন্টস | সি প্রোগ্রামিং এর কমেন্টস সিন্টেক্সটি বলতে গেলে একদম নিজের জন্য ব্যবহার করা হয় | মনে করুন আপনি কোনো লাইন লিখলেন এখন সেই লাইনটিতে কি কাজ হচ্ছে সেটি আপনি লিখলেন সেই লাইনটি দিয়ে কি কাজ হচ্ছে সেটি আপনি কমেন্ট এর মাদ্ধমে পাশে লিখে রাখতে পারেন যেন পরবর্তীতে কখনো ভুলে গেলেও লাইন টি দেখে আপনি বুজতে পারেন লাইন টি দিয়ে কি কাজ হচ্ছে | যেমন-printf(“Hello, World! \n”); /* এখানে প্রিন্ট করা হচ্ছে */ আমরা সাধারণত /*মাঝে যেকোনো লাইন */ এই চিহ্নটি দিয়ে কমেন্টস করা বুঝাই |
printf(“Hello, World! \n”) এখানে যে শ্লেষ এন ব্যবহার করা হচ্ছে নতুন লাইন শুরু করার জন্য| যখন আমরা কোনো সেন্টেন্সের শেষে শ্লেষ এন দেই | তার পরে সেন্টেন্স টি একটি নতুন লাইন থেকে শুরু হয় |
হোয়াইটস্পেস সাধারণত ব্ল্যান্ক কোনো লাইন কে বুঝায় | কোনো স্পেস দেয়ার দরকার হলে আমরা হোয়াইটস্পেস ব্যবহার করি | // দুটি শ্লেষ দিয়ে হোয়াইটস্পেস বুঝানো হয় |
এছাড়া আছে বিভিন্ন ধরণের কিয়ার্ডস যেমন অটো,ব্র্যাক,ডাবল ইত্যাদি |